চট্টগ্রামের রাউজানে মো. ইব্রাহিম (২৬) নামে এক যুবককে প্রকাশ্যে দিনদুপুরে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার, (২২ এপ্রিল) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের গাজীপাড়া এলাকার বাজারে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ইব্রাহিম ওই এলাকার মো. আলমের ছেলে। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সিএনজি অটোরিকশা করে এসে অতর্কিতভাবে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গুলি করে ইব্রাহিমকে হত্যা করে। ঘটনাস্থল থেকে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
নিহতের মা জানান, আমি কিস্তি দিতে গিয়েছিলাম। আমার ছেলে ঘুমিয়ে ছিল। তাকে কে বা কারা ফোন করে ডেকে নিয়ে আসে। পরে জানতে পারি আমার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে।
বাবা মো. আলম বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে কারো কোনো শত্রুতামি নাই। সে এলাকায় মাটি ও বালির ব্যবসা করে।
নিহতের চাচা ও রাউজান ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য সচিব আবদুল হালিম বলেন, আমরা বাজারের আলমের চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম। অতর্কিতভাবে একদল সন্ত্রাসী হামলা চালায়। আমাকেও ফায়ার করেছিল। পালিয়ে প্রাণে বেঁচে যাই। একইদিন উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নে মো. নাইম নামের এক সিএনজি অটোরিকশা চালককেও গুলি করে সন্ত্রাসীরা। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ বিষয়ে রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, এক যুবককে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করেছে। আমরা ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। তদন্ত করে বিস্তারিত জানাবো।
মঙ্গলবার, ২২ এপ্রিল ২০২৫
চট্টগ্রামের রাউজানে মো. ইব্রাহিম (২৬) নামে এক যুবককে প্রকাশ্যে দিনদুপুরে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। মঙ্গলবার, (২২ এপ্রিল) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের গাজীপাড়া এলাকার বাজারে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ইব্রাহিম ওই এলাকার মো. আলমের ছেলে। স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সিএনজি অটোরিকশা করে এসে অতর্কিতভাবে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী গুলি করে ইব্রাহিমকে হত্যা করে। ঘটনাস্থল থেকে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
নিহতের মা জানান, আমি কিস্তি দিতে গিয়েছিলাম। আমার ছেলে ঘুমিয়ে ছিল। তাকে কে বা কারা ফোন করে ডেকে নিয়ে আসে। পরে জানতে পারি আমার ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে।
বাবা মো. আলম বলেন, আমার ছেলের সঙ্গে কারো কোনো শত্রুতামি নাই। সে এলাকায় মাটি ও বালির ব্যবসা করে।
নিহতের চাচা ও রাউজান ইউনিয়ন সেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সদস্য সচিব আবদুল হালিম বলেন, আমরা বাজারের আলমের চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম। অতর্কিতভাবে একদল সন্ত্রাসী হামলা চালায়। আমাকেও ফায়ার করেছিল। পালিয়ে প্রাণে বেঁচে যাই। একইদিন উপজেলার কদলপুর ইউনিয়নে মো. নাইম নামের এক সিএনজি অটোরিকশা চালককেও গুলি করে সন্ত্রাসীরা। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।
এ বিষয়ে রাউজান থানার ওসি মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, এক যুবককে সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করেছে। আমরা ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছি। তদন্ত করে বিস্তারিত জানাবো।