খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, কৃষক যাতে তার কর্ষ্টাজিত ফসলের ন্যায্য দাম পান তার জন্য সরকার সতর্ক রয়েছে। ধান-চাল ক্রয়ের ক্ষেত্রে কোনও সিন্ডিকেট থাকবে না। গত আমন মৌসুমে ও কোন সিন্ডিকেট ছিল না। এবার বোরো মৌসুমে ও কোনো সিন্ডিকেট থাকবে না। প্রকৃত কৃষকদের কাছ থেকেই ধান সংগ্রহ করার আহ্বান জানান।
বিগত সরকারে আমলে কি হয়েছে না হয়েছে তা আমার জানা নেই। তবে এখন কোন সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব থাকবে না। সরকারি সভার মাধ্যমে অনেক বিষয় নিয়ে বিশদ আলোচনা করে ধান চালের মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
উপদেষ্টা আরও বলেন, কৃষকরা ধানের ন্যায্য দাম পান সে দিকে বেশি লক্ষ রাখে সরকার। দেশের উত্তরাঞ্চল খাদ্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত সেখানে ধান কাটা আরও ১৫ দিন পরে শুরু হবে। কিন্তু হাওর এলাকায় ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে তাই সরকার দ্রুত মিটিং করে ধান চালের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। সরকারি ভাবে ধান চালের দাম নির্ধারণ না করা হলে মধ্যসত্ত্ব ভোগী ফড়িয়া ব্যবসায়ীরা কম দামে কৃষকের ধান কিনে নেবে তাই সরকারি ভাবে ধান চালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি ধান ও চালের দাম গেল বারের চেয়ে চার টাকা বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে কৃষক লাভবান হবেন। সরকার প্রতি কেজি ধান ৩৬ টাকা ও চাল ৪৯ টাকা কেজি দরে কিনবে। এতে বাজারে চালের মূল্য কিছুটা বাড়তে পারে। কৃষক পরিশ্রম করে ধান উৎপাদন করে তাদের উপযুক্ত মূল্য দিতে না পারলে কৃষক ধান চাষের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন।
সিলেট বিভাগ থেকে আতপ সিদ্ধ চাল দুটোও সংগ্রহ করা হবে। সারা দেশে আতপ চালের জন্য কোথাও বরাদ্ধ দেয়া হয়নি কিন্তু সিলেট বিভাগে দেয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে ধান সংগ্রহ অভিযান উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এসব কথা বলেন।
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোস্তফা ইকবাল আজাদ, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক এস এম সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক সমর কুমার পাল, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রেজাউল করিম, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুকান্ত সাহা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হুমায়ন কবীর, জেলা চাল কল মালিক সভাপতি জিয়াউল হক, শান্তিগঞ্জ ওসি এলএসডি মো. আব্দুল আহাদ প্রমুখ।
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার বলেছেন, কৃষক যাতে তার কর্ষ্টাজিত ফসলের ন্যায্য দাম পান তার জন্য সরকার সতর্ক রয়েছে। ধান-চাল ক্রয়ের ক্ষেত্রে কোনও সিন্ডিকেট থাকবে না। গত আমন মৌসুমে ও কোন সিন্ডিকেট ছিল না। এবার বোরো মৌসুমে ও কোনো সিন্ডিকেট থাকবে না। প্রকৃত কৃষকদের কাছ থেকেই ধান সংগ্রহ করার আহ্বান জানান।
বিগত সরকারে আমলে কি হয়েছে না হয়েছে তা আমার জানা নেই। তবে এখন কোন সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব থাকবে না। সরকারি সভার মাধ্যমে অনেক বিষয় নিয়ে বিশদ আলোচনা করে ধান চালের মূল্য নির্ধারণ করা হয়।
উপদেষ্টা আরও বলেন, কৃষকরা ধানের ন্যায্য দাম পান সে দিকে বেশি লক্ষ রাখে সরকার। দেশের উত্তরাঞ্চল খাদ্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত সেখানে ধান কাটা আরও ১৫ দিন পরে শুরু হবে। কিন্তু হাওর এলাকায় ধান কাটা শুরু হয়ে গেছে তাই সরকার দ্রুত মিটিং করে ধান চালের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। সরকারি ভাবে ধান চালের দাম নির্ধারণ না করা হলে মধ্যসত্ত্ব ভোগী ফড়িয়া ব্যবসায়ীরা কম দামে কৃষকের ধান কিনে নেবে তাই সরকারি ভাবে ধান চালের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি ধান ও চালের দাম গেল বারের চেয়ে চার টাকা বেশি নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে কৃষক লাভবান হবেন। সরকার প্রতি কেজি ধান ৩৬ টাকা ও চাল ৪৯ টাকা কেজি দরে কিনবে। এতে বাজারে চালের মূল্য কিছুটা বাড়তে পারে। কৃষক পরিশ্রম করে ধান উৎপাদন করে তাদের উপযুক্ত মূল্য দিতে না পারলে কৃষক ধান চাষের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন।
সিলেট বিভাগ থেকে আতপ সিদ্ধ চাল দুটোও সংগ্রহ করা হবে। সারা দেশে আতপ চালের জন্য কোথাও বরাদ্ধ দেয়া হয়নি কিন্তু সিলেট বিভাগে দেয়া হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জে ধান সংগ্রহ অভিযান উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এসব কথা বলেন।
সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোস্তফা ইকবাল আজাদ, আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক এস এম সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক সমর কুমার পাল, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রেজাউল করিম, শান্তিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুকান্ত সাহা জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হুমায়ন কবীর, জেলা চাল কল মালিক সভাপতি জিয়াউল হক, শান্তিগঞ্জ ওসি এলএসডি মো. আব্দুল আহাদ প্রমুখ।