alt

তিস্তা ব্যারেজে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, নীরব পাউবো

প্রতিনিধি, ডিমলা (নীলফামার) : শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

ডিমলা (নীলফামার) : শ্যালো মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে উত্তোলন করা হচ্ছে বালু -সংবাদ

নীলফামারীর ডিমলায় দেশের সর্ববৃহত্তম তিস্তা ব্যারেজের ভাটিতে ডান তীর রক্ষায় ভাঙন রোধ প্রকল্পের বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ভরাটের কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কর্তৃপক্ষ। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় শ্যালো মেশিন ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছে পাউবোর নিয়োগকৃত সংশ্লিষ্ট কাজের ঠিকাদাররা। বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের কারণে তিস্তা পাড়ের আবাদি জমি নদীতে গর্ভে বিলীন হচ্ছে। তিস্তা ব্যারেজ এলাকাসহ চারদিকের আশপাশের বসতবাড়ী, উর্বর আবাদি জমি, নদীর তীর রক্ষা বাঁধসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভেঙ্গে তিস্তা গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশংকার ঝুঁকিতে রয়েছে। সব কিছু জেনেও নিরব ভূমিকা পালন করছে তিস্তা ব্যারেজ কর্তৃপক্ষ বা ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)-এর নির্বাহী প্রকৌশলী।

তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় বসবাস কারীদের অভিযোগ, তিস্তা নদীর ভাঙন এলাকায় বালু উত্তোলন করা হলেও তা বন্ধে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি পাউবো কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসন। অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার কারণে ভেস্তে যাবে কাক্সিক্ষত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে। বিফলে যাবে সরকারের কোটি কোটি টাকার ব্যয়ের এ প্রকল্প।

ডালিয়া পাউবো সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে তিস্তা নদীর ডান তীর রক্ষায় ২০ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেয়া হয় যা বর্তমানে চলমান রয়েছে। এর মধ্যে ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর মৌজায় ১ হাজার ৭০ মিটার তিস্তা ব্যারেজের ভাটিতে ডান তীরে জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ফেলার (পিসিং)-এর প্রকল্পের কাজ চলছে। এ কাজে ৬ কোটি টাকা ব্যয় বরাদ্দ ধরে চারটি প্যাকেজে ভাগ করে ঠিকাদার নিয়োগ করে পাউবো কর্তৃপক্ষ।

এ ছাড়া জরুরি কাজের নামে দরপত্র ছাড়াই ঝুনাগাছ চাপানীর ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলির স্পার বাঁধ রক্ষায় ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ফেলছে ডালিয়া পাউবোর অফিস কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য যে গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এসব স্পার বাঁধ রক্ষায় দুটি প্রকল্পে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ফেলা হয়। জিও ব্যাগ ভরাট করা হয়েছিল বাঁধের নিচের বালু উত্তোলন করে। এর ফলে বছর ঘুরতে না ঘুরতেই জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ধসে পড়ে তিস্তা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা কাজের ঠিকাদারদের অধীনে প্রায় আট দিন ধরে বালু তোলার কাজ করছেন। আর স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদার অধিক মুনাফার আসায় কোনো আইন না মেনে নদীর ভাঙন যেখানে বেশি, সেখান থেকেই বালু উত্তোলন করলেও প্রশাসন তা বন্ধও করে না। এ ক্ষেত্রে পাউবো কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকার সন্দেহ করেন তারা।

দ. সোনাখুলি ভাঙনকবলিত এলাকার মোজাফফর হোসেন বলেন, ভাঙন প্রতিরোধে প্রতিবছর বড় বড় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা হয় নদীতে। নদীর তলদেশে যেখানে ভাঙনটা হয়, সেখানে মেশিন দিয়ে বালু তুলে আবার সেখানেই বালুর বস্তা ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করা হয়।

একই এলাকার করিম উদ্দিন অভিযোগ করেন, নদীর পানি বেরে বন্যা উঠলে এসব বালুর বস্তা নদীর গভীরে চলে গেলেও সবকিছু জেনে বুঝেও একইভাবে বছরের পর বছর কাজ হচ্ছে। সরকারের কোটি কোটি টাকা এসব কাজে খরচ করলেও ভাঙন রোধে তেমন একটা। সুফল পাওয়া যায় না।

বাইশপুকুর এলাকার মকু মিয়া বলেন, বস্তার মধ্যে মোটা বালু দেওয়ার কথা, কিন্তু ঠিকাদারেরা দিচ্ছেন নদীর চিকন বালু-মাটি। মোটা বালু দিয়ে নদীর মধ্যে বস্তা ফেললে, তা শক্ত ও মজবুত হতো।

এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ভাঙন এলাকায় মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। তিনি বোমা মেশিন বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, ‘ইতোমধ্যে ইউএনওকে এগুলো বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম আমরা চলতে দেব না। কেউ নির্দেশনা না মানলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

ছবি

সিলেট জেলা সিপিবির সাধারণ সম্পাদক আটক

ছবি

সুনামগঞ্জে জমি থেকে ৫ কোটি টাকার বালু চুরির অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা

ছবি

সাগরে প্রথম জাল ফেলেই ১৪০ মণ ইলিশ ধরলো জেলেরা

ছবি

নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে রোহিঙ্গা যুবকের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার

‘গুলির শব্দ শুনে’ অভিযান: অভিনেতা মন্টুর ছেলেসহ চারজন কারাগারে

ছবি

অবশেষে সংরক্ষণের কাজ চলছে দিনাজপুরের ভগ্নপ্রায় সেই রাজবাড়ির

ছবি

মোন্থার প্রভাবে ৩ বিভাগে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে ‘নিখোঁজ’ ডিআইজি এহসানউল্লাহ

ছবি

অজ্ঞাতনামা লাশ আর কারা হেফাজতে মৃত্যু বেড়েছে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকায় জনমনে সন্দেহ: এমএসএফ

জয়দেবপুর রেলক্রসিং: দোকান আর অটোরিকশার দাপট, জনদুর্ভোগ চরমে

স্বল্পমূল্যের ওএমএস আটা: দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়েও অধিকাংশই ব্যর্থ

ছবি

বিশ্বে ভূপৃষ্টের তাপমাত্রা ক্রমেই বাড়ছে

ছবি

যুদ্ধ বন্ধের আশা হারাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা

ভোলায় সড়ক দুর্ঘটনায় মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

ছবি

জয়পুরহাটে চিলাহাটি এক্সপ্রেস যাত্রাবিরতির অনুমোদন

ছবি

মহাদেবপুরে নির্বিঘ্নে সার ও বীজ সরবরাহে মতবিনিময় সভা

ছবি

সাঘাটায় মেয়াদের ৪ মাস অতিবাহিত হলেও বাস্তবায়ন হয়নি এডিপি প্রকল্প

ছবি

শেরপুরে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

ছবি

শেরপুরে নাবিল হাইওয়ে রেস্টুরেন্টকে জরিমানা

ছবি

জাল স্বাক্ষরে পদত্যাগপত্র তৈরির অভিযোগ মোরেলগঞ্জে ১৫ বছর ধরে নিজ কর্মস্থল থেকে বিতাড়িত অধ্যক্ষ

ছবি

ডিম ছাড়া শেষ, শুরু হলো জাটকা ধরায় নিষেধাজ্ঞা

ছবি

অবৈধ ড্রেজারের তাণ্ডবে নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি

ছবি

কটিয়াদী সড়কে বড় বড় গর্ত, যেন মরণ ফাঁদ

ছবি

কিশোরগঞ্জে খাল ভরাট করে রাস্তা নির্মাণের অভিযোগ

ছবি

হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ বিনোদনের প্রাচীন ঐতিহ্য- বানরের খেলা

ছবি

মহেশপুর সীমান্তে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার ও ৯ বাংলাদেশি আটক

ছবি

ধোবাউড়ায় তুচ্চ ঘটনায় চুরিকাঘাতে খুন, আটক ৩

ছবি

সলঙ্গায় প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ

ফকিরহাটে স্কুল শিক্ষিকার বাড়িতে লুটপাট

ছবি

নড়াইলে ২ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

ছবি

মাদকসেবীকে বাঁচাতে সহকারী প্রক্টরকে লাঞ্ছনা

ছবি

নড়াইলে চাষিদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

ছবি

মোরেলগঞ্জের কমলা চাষে সফল নাসির মল্লিক

ছবি

নন্দীগ্রামে প্রশিক্ষণ পেয়েও ঋণ পাচ্ছেন না যুবকরা

ছবি

বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে গলাচিপার গুরিন্দা জামে মসজিদ

ছবি

চরভদ্রাসনে পদ্মার ভাঙনে ৩০ মিটার বাঁধ বিলীন

tab

তিস্তা ব্যারেজে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, নীরব পাউবো

প্রতিনিধি, ডিমলা (নীলফামার)

ডিমলা (নীলফামার) : শ্যালো মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে উত্তোলন করা হচ্ছে বালু -সংবাদ

শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

নীলফামারীর ডিমলায় দেশের সর্ববৃহত্তম তিস্তা ব্যারেজের ভাটিতে ডান তীর রক্ষায় ভাঙন রোধ প্রকল্পের বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ভরাটের কাজ করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) কর্তৃপক্ষ। জিও ব্যাগে বালু ভরাট করতে নদীর ভাঙন ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় শ্যালো মেশিন ইঞ্জিনচালিত নিষিদ্ধ বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছে পাউবোর নিয়োগকৃত সংশ্লিষ্ট কাজের ঠিকাদাররা। বোমা মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের কারণে তিস্তা পাড়ের আবাদি জমি নদীতে গর্ভে বিলীন হচ্ছে। তিস্তা ব্যারেজ এলাকাসহ চারদিকের আশপাশের বসতবাড়ী, উর্বর আবাদি জমি, নদীর তীর রক্ষা বাঁধসহ বিভিন্ন স্থাপনা ভেঙ্গে তিস্তা গর্ভে বিলীন হয়ে যাওয়ার আশংকার ঝুঁকিতে রয়েছে। সব কিছু জেনেও নিরব ভূমিকা পালন করছে তিস্তা ব্যারেজ কর্তৃপক্ষ বা ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)-এর নির্বাহী প্রকৌশলী।

তিস্তার তীরবর্তী এলাকায় বসবাস কারীদের অভিযোগ, তিস্তা নদীর ভাঙন এলাকায় বালু উত্তোলন করা হলেও তা বন্ধে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি পাউবো কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় প্রশাসন। অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার কারণে ভেস্তে যাবে কাক্সিক্ষত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে। বিফলে যাবে সরকারের কোটি কোটি টাকার ব্যয়ের এ প্রকল্প।

ডালিয়া পাউবো সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে তিস্তা নদীর ডান তীর রক্ষায় ২০ কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেয়া হয় যা বর্তমানে চলমান রয়েছে। এর মধ্যে ডিমলা উপজেলার খালিশা চাপানি ইউনিয়নের বাইশপুকুর মৌজায় ১ হাজার ৭০ মিটার তিস্তা ব্যারেজের ভাটিতে ডান তীরে জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ফেলার (পিসিং)-এর প্রকল্পের কাজ চলছে। এ কাজে ৬ কোটি টাকা ব্যয় বরাদ্দ ধরে চারটি প্যাকেজে ভাগ করে ঠিকাদার নিয়োগ করে পাউবো কর্তৃপক্ষ।

এ ছাড়া জরুরি কাজের নামে দরপত্র ছাড়াই ঝুনাগাছ চাপানীর ভেণ্ডাবাড়ী ও সোনাখুলির স্পার বাঁধ রক্ষায় ১ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ফেলছে ডালিয়া পাউবোর অফিস কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য যে গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এসব স্পার বাঁধ রক্ষায় দুটি প্রকল্পে সাড়ে ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ফেলা হয়। জিও ব্যাগ ভরাট করা হয়েছিল বাঁধের নিচের বালু উত্তোলন করে। এর ফলে বছর ঘুরতে না ঘুরতেই জিও ব্যাগে বালু ভর্তি বস্তা ধসে পড়ে তিস্তা নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।

কর্মরত শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা কাজের ঠিকাদারদের অধীনে প্রায় আট দিন ধরে বালু তোলার কাজ করছেন। আর স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদার অধিক মুনাফার আসায় কোনো আইন না মেনে নদীর ভাঙন যেখানে বেশি, সেখান থেকেই বালু উত্তোলন করলেও প্রশাসন তা বন্ধও করে না। এ ক্ষেত্রে পাউবো কর্মকর্তাদের যোগসাজশ থাকার সন্দেহ করেন তারা।

দ. সোনাখুলি ভাঙনকবলিত এলাকার মোজাফফর হোসেন বলেন, ভাঙন প্রতিরোধে প্রতিবছর বড় বড় বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা হয় নদীতে। নদীর তলদেশে যেখানে ভাঙনটা হয়, সেখানে মেশিন দিয়ে বালু তুলে আবার সেখানেই বালুর বস্তা ফেলে প্রতিরোধ তৈরি করা হয়।

একই এলাকার করিম উদ্দিন অভিযোগ করেন, নদীর পানি বেরে বন্যা উঠলে এসব বালুর বস্তা নদীর গভীরে চলে গেলেও সবকিছু জেনে বুঝেও একইভাবে বছরের পর বছর কাজ হচ্ছে। সরকারের কোটি কোটি টাকা এসব কাজে খরচ করলেও ভাঙন রোধে তেমন একটা। সুফল পাওয়া যায় না।

বাইশপুকুর এলাকার মকু মিয়া বলেন, বস্তার মধ্যে মোটা বালু দেওয়ার কথা, কিন্তু ঠিকাদারেরা দিচ্ছেন নদীর চিকন বালু-মাটি। মোটা বালু দিয়ে নদীর মধ্যে বস্তা ফেললে, তা শক্ত ও মজবুত হতো।

এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ভাঙন এলাকায় মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের সুযোগ নেই। তিনি বোমা মেশিন বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ নায়িরুজ্জামান বলেন, ‘ইতোমধ্যে ইউএনওকে এগুলো বন্ধ করে দেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম আমরা চলতে দেব না। কেউ নির্দেশনা না মানলে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে।

back to top