কক্সবাজারের টেকনাফের সীমান্ত নাফনদীতে মাছ শিকারে যাওয়া মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্টী আরাকান আর্মির হাতে আটক হওয়া দুই বাংলাদেশি জেলে পালিয়ে এসেছেন। জেলেদের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ও রাতে পৃথকভাবে আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি থাকা ২ জেলে পালিয়ে এসেছে।
পালিয়ে আসা জেলেরা হলেন, টেকনাফের হোয়াইক্যং বিজিবি চেকপোস্ট সংলগ্ন বালুখালী এলাকার বাসিন্দা আব্দুল হাকিমের ছেলে বাদশা আলম (৪৫) একই এলাকার রশিদ আহমেদ ছেলে আবুল কালাম (৪০)।
এর আগে টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকার নাফনদীতে মাছ শিকারের সময় বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে ওই দুই জেলেকে আটক করে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি।
হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উত্তর পাড়ার বাসিন্দা আটক জেলের বাদশা আলমের জেঠাতো ভাই মোহাম্মদ মানিক জানান, আরাকান আর্মি আটক দুই বাংলাদেশি জেলেকে শারীরিক ভাবে নির্যাতন করেছে। দুই জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উখিয়া একটি এনজিও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। চিকিৎসা শেষে বাড়িতে চলে আসেন।
উখিয়া ৬৪ বিজিবি ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, হোয়াইক্যং সীমান্ত চৌকির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার-১৮ থেকে দক্ষিণ পূর্বে আনুমানিক ৩ কিলোমিটার নাফ নদীতে বগার দ্বীপ নামক এলাকার নাফনদীতে মাছ শিকারে গিয়ে মিয়ানমার পানিসীমা অতিক্রম করলে দুইজন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করে আরাকান আর্মি। পরবর্তীতে দুই জনে একদিন ফেরত এসেছে এমন সংবাদে পাওয়া গেছে।
তিনি বলেছিলেন, হোয়াইক্যং নাফনদী সীমান্ত দিয়ে জেলেদের মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেটি অমান্য করে নাফনদীতে মাছ শিকারে যায় জেলেরা।
শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফের সীমান্ত নাফনদীতে মাছ শিকারে যাওয়া মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্টী আরাকান আর্মির হাতে আটক হওয়া দুই বাংলাদেশি জেলে পালিয়ে এসেছেন। জেলেদের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকাল ও রাতে পৃথকভাবে আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি থাকা ২ জেলে পালিয়ে এসেছে।
পালিয়ে আসা জেলেরা হলেন, টেকনাফের হোয়াইক্যং বিজিবি চেকপোস্ট সংলগ্ন বালুখালী এলাকার বাসিন্দা আব্দুল হাকিমের ছেলে বাদশা আলম (৪৫) একই এলাকার রশিদ আহমেদ ছেলে আবুল কালাম (৪০)।
এর আগে টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকার নাফনদীতে মাছ শিকারের সময় বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে ওই দুই জেলেকে আটক করে নিয়ে যায় আরাকান আর্মি।
হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উত্তর পাড়ার বাসিন্দা আটক জেলের বাদশা আলমের জেঠাতো ভাই মোহাম্মদ মানিক জানান, আরাকান আর্মি আটক দুই বাংলাদেশি জেলেকে শারীরিক ভাবে নির্যাতন করেছে। দুই জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উখিয়া একটি এনজিও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। চিকিৎসা শেষে বাড়িতে চলে আসেন।
উখিয়া ৬৪ বিজিবি ব্যাটালিয়ন অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, হোয়াইক্যং সীমান্ত চৌকির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার-১৮ থেকে দক্ষিণ পূর্বে আনুমানিক ৩ কিলোমিটার নাফ নদীতে বগার দ্বীপ নামক এলাকার নাফনদীতে মাছ শিকারে গিয়ে মিয়ানমার পানিসীমা অতিক্রম করলে দুইজন বাংলাদেশি জেলেকে আটক করে আরাকান আর্মি। পরবর্তীতে দুই জনে একদিন ফেরত এসেছে এমন সংবাদে পাওয়া গেছে।
তিনি বলেছিলেন, হোয়াইক্যং নাফনদী সীমান্ত দিয়ে জেলেদের মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও সেটি অমান্য করে নাফনদীতে মাছ শিকারে যায় জেলেরা।