খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা বন বিভাগ টি বন মোরগ উদ্ধার করে আলুটিলার সংরক্ষিত বনাঞ্চলে বনে অবমুক্ত করেছে। জেলার খাগড়াছড়ি বন বিভাগ ২টি আশঙ্কাহীন প্রজাতি হিসেবে তালিকাভুক্ত লাল বন মোরগ উদ্ধার করে বনে অবমুক্ত করে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে খাগড়াছড়ি আলুটিলার সংরক্ষিত বনাঞ্চলে বন মোরগদুটিকে সবুজ বনে প্রকৃতিতে অবমুক্ত করে।
অবমুক্তকালে খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা জানান, খাগড়াছড়ি বন বিভাগ বন্য প্রাণী রক্ষার্থে কাজ করে যাচ্ছে। তারাই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকালে খাগড়াছড়ি বন বিভাগের একটি টিম বাজার টহলে বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে আসা ২টি বন্য মোরগ তাদের নজরে আসে। মোরগদুটিকে উদ্ধার করে বন বিভাগ। বন মোরগ বিক্রি করতে আসা বিক্রেতা তার ভুল বুঝতে পারে এবং ভবিষ্যতে বন্য মোরগ শিকার বা বিক্রির কাজে লিপ্ত থাকবে না নিশ্চিত করেন। পরে উদ্ধার করা বন মোরগদুটি খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা উপস্থিতিতে নৈসর্গিক প্রাকৃতিক বনে অবমুক্ত করা হয়। তিনি আরও বলেন, মানুষের যেমন বাঁচার অধিকার আছে তেমনি প্রাণীদের গহীন প্রকৃতিতে বাঁচার অধিকার রযেছে। এসব প্রাণী প্রকৃতির অলংকার। দিন দিন বন উজার ও বন্যপ্রাণী শিকারের কারণে প্রকৃতি থেকে এসব প্রাণী হারিযে যাচ্ছে দিনদিন। আমরা যদি প্রাণী গুলোকে রক্ষা না করি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম প্রাণী গুলোকে চিনবে এবং দেখতে কি রকম সেটা তারা জানতে পারবে। বন এবং বন্যপ্রাণী যদি প্রকৃতিতে থাকে তাহলে বন সুন্দর এবং নৈসর্গিক প্রকৃতি ভালো থাকবে। বন উজাড় এবং বন্যপ্রাণী ধরা বা শিকার করা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ এবং সেটা যাতে না করে পাশাপাশি খাগড়াছড়ি বন বিভাগ সচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছে।
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা বন বিভাগ টি বন মোরগ উদ্ধার করে আলুটিলার সংরক্ষিত বনাঞ্চলে বনে অবমুক্ত করেছে। জেলার খাগড়াছড়ি বন বিভাগ ২টি আশঙ্কাহীন প্রজাতি হিসেবে তালিকাভুক্ত লাল বন মোরগ উদ্ধার করে বনে অবমুক্ত করে। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে খাগড়াছড়ি আলুটিলার সংরক্ষিত বনাঞ্চলে বন মোরগদুটিকে সবুজ বনে প্রকৃতিতে অবমুক্ত করে।
অবমুক্তকালে খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মো. ফরিদ মিঞা জানান, খাগড়াছড়ি বন বিভাগ বন্য প্রাণী রক্ষার্থে কাজ করে যাচ্ছে। তারাই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সকালে খাগড়াছড়ি বন বিভাগের একটি টিম বাজার টহলে বাজারে বিক্রি করতে নিয়ে আসা ২টি বন্য মোরগ তাদের নজরে আসে। মোরগদুটিকে উদ্ধার করে বন বিভাগ। বন মোরগ বিক্রি করতে আসা বিক্রেতা তার ভুল বুঝতে পারে এবং ভবিষ্যতে বন্য মোরগ শিকার বা বিক্রির কাজে লিপ্ত থাকবে না নিশ্চিত করেন। পরে উদ্ধার করা বন মোরগদুটি খাগড়াছড়ি বিভাগীয় বন কর্মকর্তা উপস্থিতিতে নৈসর্গিক প্রাকৃতিক বনে অবমুক্ত করা হয়। তিনি আরও বলেন, মানুষের যেমন বাঁচার অধিকার আছে তেমনি প্রাণীদের গহীন প্রকৃতিতে বাঁচার অধিকার রযেছে। এসব প্রাণী প্রকৃতির অলংকার। দিন দিন বন উজার ও বন্যপ্রাণী শিকারের কারণে প্রকৃতি থেকে এসব প্রাণী হারিযে যাচ্ছে দিনদিন। আমরা যদি প্রাণী গুলোকে রক্ষা না করি আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম প্রাণী গুলোকে চিনবে এবং দেখতে কি রকম সেটা তারা জানতে পারবে। বন এবং বন্যপ্রাণী যদি প্রকৃতিতে থাকে তাহলে বন সুন্দর এবং নৈসর্গিক প্রকৃতি ভালো থাকবে। বন উজাড় এবং বন্যপ্রাণী ধরা বা শিকার করা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ এবং সেটা যাতে না করে পাশাপাশি খাগড়াছড়ি বন বিভাগ সচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন করে যাচ্ছে।