alt

সারাদেশ

ব্রি হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, গোপালগঞ্জ : সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

খাদ্য নিরাপত্তার অর্থ হলো অবাধ খাদ্য সরবরাহ। সারাবছর খাদ্যের পর্যাপ্ত প্রাপ্যতা ও মানুষের খাদ্য ভোগের অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিতে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। অধিক ফলন দিতে সক্ষম এ ধান চাষাবাদ করে কৃষক লাভবান হচ্ছেন। গোপালগঞ্জ জেলায় এ বছর ১৫ হেক্টর জমিতে ধানটির চাষাবদ হয়েছে। হেক্টরে এ ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে।

গতবছর গোপালগঞ্জ জেলায় প্রথম ৮ হেক্টর জমিতে এ ধানের আবাদ হয়। এ বছর ৭ হেক্টর জমিতে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ এর আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই জাতের ধান দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতের হাতছানি দিচ্ছে ।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান ও মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আমিনা খাতুন এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ কর্মকর্তা আরো জানান, দেশে প্রচলিত হাইব্রিড জাতের ধানের চালের ভাত মোটা, আঠালো। তাই অধিকাংশ মানুষ হাইব্রিড চালের ভাত খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আকৃতি লম্বা ও চিকন। ভাত ঝরঝরে। খেতে সুস্বাদু। তাই এ ধানের ভাত সবার কাছে সমাদৃত। এ ধানের জীবনকাল ১৪৫ দিন থেকে ১৪৮ দিন। ভালো পরিচর্যা পেলে এ জাতের ধান হেক্টরে ১১ থেকে ১২ টন পর্যন্ত ফলন দিতে সক্ষম। ধানটিতে তেমন কোনো রোগ-বালাই নেই। সেচ, সার ও কীটনাশক সাশ্রয়ী ।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চরগোবরা গ্রামে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ আবাদকারী কৃষক, নয়ন মালাকার, তসিকুর রহমান খাঁ বলেন, ‘আমরা হীরা হাইব্রিড ধান-২, এসএল-৮-সহ অনেক জাতের হাইব্রিড ধানের আবাদ করে আসছি। ওইসব জাত হেক্টরে ৮ থেকে সাড়ে ৮ টন ফলন দিয়ে থাকে। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধান চাষাবাদ করে শতাংশে এক মনের বেশি ফলন পেয়েছি। সে হিসাবে হেক্টরে এই ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে। এ ধানের চাল লম্বা,। ওজনও বেশি। প্রতিটি ছড়ায় ধানের পরিমাণও বেশি পেয়েছি। জমিতে আগে এত ধান ফলেনি। এই ধান চাষাবাদে সেচ, কীটনাশক ও সার খরচ কম লেগেছে। তেমন কোনো রোগবালাই নেই। তাই কম খরচে বেশি ধান উৎপাদন করতে পেরে আমরা লাভবান হয়েছি। আমাদের দেখে অনেকেই আগামীবছর এ জাতের ধান চাষ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

ওই গ্রামের কৃষাণী বিনা বিশ্বাস, ‘প্রমিলা মজুমদার বলেন, ‘ হাইব্রিড ধান সাধারণ মোটা হয়। এটি লম্বা ও চিকন। এ জাতের ধানের ফলনও প্রচলিত হাইব্রিডের তুলনায় অনেক বেশি । বাজারে এ ধান বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তাই বীজ পেলে আগামীবছর এ জাতের ধান আবাদ করব।’

একই গ্রামের কৃষক বীবেক পাইক বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের বীজ রাখা যায় না। প্রতিবছর বাজার থেকে ৪শ’ থেকে ৫শ’ টাকা কেজি দরে বীজ কিনে চাষাবাদ করতে হয়। এ বীজের মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। আমরা সরকারের ভর্তুকি মূল্যে মান মানসম্পন্ন বীজ পেলে লাভজনক ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আবাদ বাড়াব। ’

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের জাতের মধ্যে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ অধিক ফলনশীল। এটির চাষাবাদ সম্প্রসারিত হলে কৃষক লাভবান হবে। দেশে ধানের উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। দেশ ধানে সমৃদ্ধ হবে। তাই আমরা এ জাতের ধানের চাষাবাদ সম্প্রসারণে কৃষকরে সাথে নীবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রোমেল বিশ্বাস বলেন, ‘ এই ধানের গাছ খাটো জাতের, শক্ত। তাই হেলে পড়ে না। রোগবালাই সহিষ্ণু। এক হাজারটি পুষ্ট ধানের ওজন ২৪ দশমিক ৩ গ্রাম। চালে অ্যামাইলোজ ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং প্রোটিন ৯ দশমিক ২ শতাংশ। দানার পুষ্টতা ৮৮ দশমিক ৬ শতাংশ। প্রতি বছর পুষ্টি সমৃদ্ধ এ ধানের আবাদ আরো বাড়াতে ভর্তুকি মূল্য ১৫০ টাকা কেজি দরে ধান বীজ সরবরাহের চিন্তা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের কৃষিতে এ ধান সমৃদ্ধির আশা জাগিয়েছে। আমার এ ধারা অব্যাহত রাখব।

গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আ. কাদের সরদার বলেন, ‘বিল বেষ্টিত গোপালগঞ্জ জেলার অন্তত ৭৮ শতাংশ জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ হয়। এই ধান অধিক ফলন দিচ্ছে। এ জেলায় এ জাতের ধানের আবাদ বাড়াতে পাড়লে ধান উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে।’

অভয়নগরে পৌর কৃষক দলের সভাপতিকে হত্যা

ছাত্রলীগ নেতা রিপন ও নাঈমসহ ১০ জন কারাগারে

কুষ্টিয়ায় ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, গুলি করে হত্যার হুমকি

১৬ টন সরকারি চাল জব্দ, কিনে বিপাকে মৎস্যজীবী দলের সাধারণ সম্পাদক

চট্টগ্রাম বন্দরে কমলার চালানে সিগারেট, ৩০ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকির চেষ্টা

সাংবাদিক লেখা প্রাইভেট কার নিয়ে ছিনতাই

খাল থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

ছবি

বেহাল দশায় সান্তাহার রেলওয়ে হাসপাতাল, চিকিৎসক সংকটে সেবা কার্যক্রম ব্যাহত

ট্রাকচাপায় এসএসসি পরীক্ষার্থী নিহত

ভিডব্লিউবি কার্ডের চাল বিতরণে অর্থ আদায়ের অভিযোগ

কাগজপত্র থাকা পরও গরু জব্দ ক্রেতা ও ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে দলিল লেখকের আত্মহত্যা

চাচার দায়ের কোপে প্রাণ গেল ভাতিজার

ছবি

চড়া মূল্যেও মিলছে না শ্রমিক ধান নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষকরা

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার পুরস্কার পেলেন কারাবন্দী থাই আইনজীবী

ছবি

‘গাজী কালু-চম্পাবতী’ মেলা বন্ধ, সংঘর্ষে আহত অন্তত ১১ জন

হাতির আক্রমণে নিহত দুজনের পরিবারকে অনুদান প্রদান

কটিয়াদীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

ছবি

ফুলবাড়ীতে অপরিকল্পিত ক্যানেলে কোমরপানিতে ডুবে ধান কাটছে কৃষক

মেঘনায় বালু উত্তোলন, ড্রেজার ও বাল্কহেড জব্দ, গ্রেপ্তার ৮

সলঙ্গায় হোটেল কর্মচারীর মরদেহ উদ্ধার

নকলনবিশদের চাকরি রাজস্ব খাতে নেয়ার দাবিতে মানববন্ধন

ছবি

কোরবানির আগে গরুর লাম্পি স্কিন রোগ, ক্ষতির মুখে হিলির খামারিরা

তুচ্ছ ঘটনায় বৃদ্ধ নিহত, আহত ৫

গোপালগঞ্জে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

ছবি

সরকারি স্কুলের কক্ষে ফ্যান চালিয়ে ধান শুকানোর অভিযোগ

সিঙ্গাইরে রাহুল হত্যার মূলহোতা গ্রেপ্তার

খাগড়াছড়িতে স্থানীয়ভাবে উদ্ভাবিত লাগসই প্রযুক্তির প্রয়োগে সেমিনার

ছবি

কমলগঞ্জ-আদমপুর বেহাল সড়কে জনদুর্ভোগ চরমে

ছবি

সাতক্ষীরায় ভরা মৌসুমে দাম না পেয়ে হতাশ আমচাষিরা

ছবি

বিরলে ‘বন খেজুর গাছের’ সন্ধান ফল দেখতে লোকজনের ভিড়

পাথরঘাটা উপজেলা ও পৌর ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

চরে কৃষক-কৃষানিদের নিয়ে মাঠ দিবস

মোরেলগঞ্জে গরুর ল্যাম্পি স্কিন রোগাক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে

বীরগঞ্জে বিলুপ্তপ্রায় তক্ষক উদ্ধার, বনাঞ্চলে অবমুক্ত

ধনবাড়ীতে ভিডব্লিউবি (ভিজিডি) ৫ মাসের চাল পেল ভাতাভোগীরা

tab

সারাদেশ

ব্রি হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, গোপালগঞ্জ

সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫

খাদ্য নিরাপত্তার অর্থ হলো অবাধ খাদ্য সরবরাহ। সারাবছর খাদ্যের পর্যাপ্ত প্রাপ্যতা ও মানুষের খাদ্য ভোগের অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিতে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। অধিক ফলন দিতে সক্ষম এ ধান চাষাবাদ করে কৃষক লাভবান হচ্ছেন। গোপালগঞ্জ জেলায় এ বছর ১৫ হেক্টর জমিতে ধানটির চাষাবদ হয়েছে। হেক্টরে এ ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে।

গতবছর গোপালগঞ্জ জেলায় প্রথম ৮ হেক্টর জমিতে এ ধানের আবাদ হয়। এ বছর ৭ হেক্টর জমিতে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ এর আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই জাতের ধান দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতের হাতছানি দিচ্ছে ।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান ও মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আমিনা খাতুন এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ কর্মকর্তা আরো জানান, দেশে প্রচলিত হাইব্রিড জাতের ধানের চালের ভাত মোটা, আঠালো। তাই অধিকাংশ মানুষ হাইব্রিড চালের ভাত খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আকৃতি লম্বা ও চিকন। ভাত ঝরঝরে। খেতে সুস্বাদু। তাই এ ধানের ভাত সবার কাছে সমাদৃত। এ ধানের জীবনকাল ১৪৫ দিন থেকে ১৪৮ দিন। ভালো পরিচর্যা পেলে এ জাতের ধান হেক্টরে ১১ থেকে ১২ টন পর্যন্ত ফলন দিতে সক্ষম। ধানটিতে তেমন কোনো রোগ-বালাই নেই। সেচ, সার ও কীটনাশক সাশ্রয়ী ।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চরগোবরা গ্রামে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ আবাদকারী কৃষক, নয়ন মালাকার, তসিকুর রহমান খাঁ বলেন, ‘আমরা হীরা হাইব্রিড ধান-২, এসএল-৮-সহ অনেক জাতের হাইব্রিড ধানের আবাদ করে আসছি। ওইসব জাত হেক্টরে ৮ থেকে সাড়ে ৮ টন ফলন দিয়ে থাকে। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধান চাষাবাদ করে শতাংশে এক মনের বেশি ফলন পেয়েছি। সে হিসাবে হেক্টরে এই ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে। এ ধানের চাল লম্বা,। ওজনও বেশি। প্রতিটি ছড়ায় ধানের পরিমাণও বেশি পেয়েছি। জমিতে আগে এত ধান ফলেনি। এই ধান চাষাবাদে সেচ, কীটনাশক ও সার খরচ কম লেগেছে। তেমন কোনো রোগবালাই নেই। তাই কম খরচে বেশি ধান উৎপাদন করতে পেরে আমরা লাভবান হয়েছি। আমাদের দেখে অনেকেই আগামীবছর এ জাতের ধান চাষ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

ওই গ্রামের কৃষাণী বিনা বিশ্বাস, ‘প্রমিলা মজুমদার বলেন, ‘ হাইব্রিড ধান সাধারণ মোটা হয়। এটি লম্বা ও চিকন। এ জাতের ধানের ফলনও প্রচলিত হাইব্রিডের তুলনায় অনেক বেশি । বাজারে এ ধান বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তাই বীজ পেলে আগামীবছর এ জাতের ধান আবাদ করব।’

একই গ্রামের কৃষক বীবেক পাইক বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের বীজ রাখা যায় না। প্রতিবছর বাজার থেকে ৪শ’ থেকে ৫শ’ টাকা কেজি দরে বীজ কিনে চাষাবাদ করতে হয়। এ বীজের মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। আমরা সরকারের ভর্তুকি মূল্যে মান মানসম্পন্ন বীজ পেলে লাভজনক ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আবাদ বাড়াব। ’

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের জাতের মধ্যে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ অধিক ফলনশীল। এটির চাষাবাদ সম্প্রসারিত হলে কৃষক লাভবান হবে। দেশে ধানের উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। দেশ ধানে সমৃদ্ধ হবে। তাই আমরা এ জাতের ধানের চাষাবাদ সম্প্রসারণে কৃষকরে সাথে নীবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রোমেল বিশ্বাস বলেন, ‘ এই ধানের গাছ খাটো জাতের, শক্ত। তাই হেলে পড়ে না। রোগবালাই সহিষ্ণু। এক হাজারটি পুষ্ট ধানের ওজন ২৪ দশমিক ৩ গ্রাম। চালে অ্যামাইলোজ ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং প্রোটিন ৯ দশমিক ২ শতাংশ। দানার পুষ্টতা ৮৮ দশমিক ৬ শতাংশ। প্রতি বছর পুষ্টি সমৃদ্ধ এ ধানের আবাদ আরো বাড়াতে ভর্তুকি মূল্য ১৫০ টাকা কেজি দরে ধান বীজ সরবরাহের চিন্তা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের কৃষিতে এ ধান সমৃদ্ধির আশা জাগিয়েছে। আমার এ ধারা অব্যাহত রাখব।

গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আ. কাদের সরদার বলেন, ‘বিল বেষ্টিত গোপালগঞ্জ জেলার অন্তত ৭৮ শতাংশ জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ হয়। এই ধান অধিক ফলন দিচ্ছে। এ জেলায় এ জাতের ধানের আবাদ বাড়াতে পাড়লে ধান উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে।’

back to top