কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখার (এলওসি) কাছে ভারতীয় কোয়াডকপ্টার ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান। ড্রোনটি আকাশসীমা লঙ্ঘন করার পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী গুলি চালিয়ে ড্রোনটি ভূপাতিত করে। মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পেহেলগাম হামলার পর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনার ভেতরেই আজাদ কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি)-তে ভারতের একটি নজরদারি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী—এমনটাই জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম। সোমবার পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী কাশ্মিরের ভিম্বার জেলার মানওয়ার সেক্টরে ভারতীয় ওই কোয়াডকপ্টার ড্রোনটি ভূপাতিত করে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালিত রেডিও পাকিস্তান এবং পিটিভি নিউজ জানিয়েছে, “পাকিস্তান তাদের আকাশসীমা লঙ্ঘন প্রতিহত করে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর একটি ভারতীয় কোয়াডকপ্টার সফলভাবে ভূপাতিত করেছে।”
নিরাপত্তা সূত্র জানায়, “শত্রু পক্ষ নজরদারি চালানোর চেষ্টা করেছিল, যা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সময়োপযোগী পদক্ষেপে ব্যর্থ হয়।” পাকিস্তান সেনাবাহিনী ড্রোন ভূপাতিত করার এই ঘটনাকে নিজেদের সতর্কতা, পেশাদারিত্ব ও প্রতিরক্ষাগত প্রস্তুতির প্রমাণ বলে উল্লেখ করেছে। একই সঙ্গে জানানো হয়, শত্রুদের যেকোনও আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক এবং কার্যকর জবাব দিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী সর্বদা প্রস্তুত।
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখার (এলওসি) কাছে ভারতীয় কোয়াডকপ্টার ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান। ড্রোনটি আকাশসীমা লঙ্ঘন করার পর পাকিস্তানি সেনাবাহিনী গুলি চালিয়ে ড্রোনটি ভূপাতিত করে। মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, পেহেলগাম হামলার পর ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনার ভেতরেই আজাদ কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি)-তে ভারতের একটি নজরদারি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী—এমনটাই জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম। সোমবার পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনী কাশ্মিরের ভিম্বার জেলার মানওয়ার সেক্টরে ভারতীয় ওই কোয়াডকপ্টার ড্রোনটি ভূপাতিত করে। নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালিত রেডিও পাকিস্তান এবং পিটিভি নিউজ জানিয়েছে, “পাকিস্তান তাদের আকাশসীমা লঙ্ঘন প্রতিহত করে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর একটি ভারতীয় কোয়াডকপ্টার সফলভাবে ভূপাতিত করেছে।”
নিরাপত্তা সূত্র জানায়, “শত্রু পক্ষ নজরদারি চালানোর চেষ্টা করেছিল, যা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সময়োপযোগী পদক্ষেপে ব্যর্থ হয়।” পাকিস্তান সেনাবাহিনী ড্রোন ভূপাতিত করার এই ঘটনাকে নিজেদের সতর্কতা, পেশাদারিত্ব ও প্রতিরক্ষাগত প্রস্তুতির প্রমাণ বলে উল্লেখ করেছে। একই সঙ্গে জানানো হয়, শত্রুদের যেকোনও আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক এবং কার্যকর জবাব দিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী সর্বদা প্রস্তুত।