alt

সারাদেশ

ব্রি হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, গোপালগঞ্জ : মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

খাদ্য নিরাপত্তার অর্থ হলো অবাধ খাদ্য সরবরাহ। সারাবছর খাদ্যের পর্যাপ্ত প্রাপ্যতা ও মানুষের খাদ্য ভোগের অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিতে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। অধিক ফলন দিতে সক্ষম এ ধান চাষাবাদ করে কৃষক লাভবান হচ্ছেন। গোপালগঞ্জ জেলায় এ বছর ১৫ হেক্টর জমিতে ধানটির চাষাবদ হয়েছে। হেক্টরে এ ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে।

গতবছর গোপালগঞ্জ জেলায় প্রথম ৮ হেক্টর জমিতে এ ধানের আবাদ হয়। এ বছর ৭ হেক্টর জমিতে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ এর আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই জাতের ধান দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতের হাতছানি দিচ্ছে ।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান ও মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আমিনা খাতুন এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ কর্মকর্তা আরো জানান, দেশে প্রচলিত হাইব্রিড জাতের ধানের চালের ভাত মোটা, আঠালো। তাই অধিকাংশ মানুষ হাইব্রিড চালের ভাত খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আকৃতি লম্বা ও চিকন। ভাত ঝরঝরে। খেতে সুস্বাদু। তাই এ ধানের ভাত সবার কাছে সমাদৃত। এ ধানের জীবনকাল ১৪৫ দিন থেকে ১৪৮ দিন। ভালো পরিচর্যা পেলে এ জাতের ধান হেক্টরে ১১ থেকে ১২ টন পর্যন্ত ফলন দিতে সক্ষম। ধানটিতে তেমন কোনো রোগ-বালাই নেই। সেচ, সার ও কীটনাশক সাশ্রয়ী ।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চরগোবরা গ্রামে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ আবাদকারী কৃষক, নয়ন মালাকার, তসিকুর রহমান খাঁ বলেন, ‘আমরা হীরা হাইব্রিড ধান-২, এসএল-৮-সহ অনেক জাতের হাইব্রিড ধানের আবাদ করে আসছি। ওইসব জাত হেক্টরে ৮ থেকে সাড়ে ৮ টন ফলন দিয়ে থাকে। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধান চাষাবাদ করে শতাংশে এক মনের বেশি ফলন পেয়েছি। সে হিসাবে হেক্টরে এই ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে। এ ধানের চাল লম্বা,। ওজনও বেশি। প্রতিটি ছড়ায় ধানের পরিমাণও বেশি পেয়েছি। জমিতে আগে এত ধান ফলেনি। এই ধান চাষাবাদে সেচ, কীটনাশক ও সার খরচ কম লেগেছে। তেমন কোনো রোগবালাই নেই। তাই কম খরচে বেশি ধান উৎপাদন করতে পেরে আমরা লাভবান হয়েছি। আমাদের দেখে অনেকেই আগামীবছর এ জাতের ধান চাষ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

ওই গ্রামের কৃষাণী বিনা বিশ্বাস, ‘প্রমিলা মজুমদার বলেন, ‘ হাইব্রিড ধান সাধারণ মোটা হয়। এটি লম্বা ও চিকন। এ জাতের ধানের ফলনও প্রচলিত হাইব্রিডের তুলনায় অনেক বেশি । বাজারে এ ধান বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তাই বীজ পেলে আগামীবছর এ জাতের ধান আবাদ করব।’

একই গ্রামের কৃষক বীবেক পাইক বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের বীজ রাখা যায় না। প্রতিবছর বাজার থেকে ৪শ’ থেকে ৫শ’ টাকা কেজি দরে বীজ কিনে চাষাবাদ করতে হয়। এ বীজের মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। আমরা সরকারের ভর্তুকি মূল্যে মান মানসম্পন্ন বীজ পেলে লাভজনক ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আবাদ বাড়াব। ’

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের জাতের মধ্যে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ অধিক ফলনশীল। এটির চাষাবাদ সম্প্রসারিত হলে কৃষক লাভবান হবে। দেশে ধানের উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। দেশ ধানে সমৃদ্ধ হবে। তাই আমরা এ জাতের ধানের চাষাবাদ সম্প্রসারণে কৃষকরে সাথে নীবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রোমেল বিশ্বাস বলেন, ‘ এই ধানের গাছ খাটো জাতের, শক্ত। তাই হেলে পড়ে না। রোগবালাই সহিষ্ণু। এক হাজারটি পুষ্ট ধানের ওজন ২৪ দশমিক ৩ গ্রাম। চালে অ্যামাইলোজ ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং প্রোটিন ৯ দশমিক ২ শতাংশ। দানার পুষ্টতা ৮৮ দশমিক ৬ শতাংশ। প্রতি বছর পুষ্টি সমৃদ্ধ এ ধানের আবাদ আরো বাড়াতে ভর্তুকি মূল্য ১৫০ টাকা কেজি দরে ধান বীজ সরবরাহের চিন্তা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের কৃষিতে এ ধান সমৃদ্ধির আশা জাগিয়েছে। আমার এ ধারা অব্যাহত রাখব।

গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আ. কাদের সরদার বলেন, ‘বিল বেষ্টিত গোপালগঞ্জ জেলার অন্তত ৭৮ শতাংশ জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ হয়। এই ধান অধিক ফলন দিচ্ছে। এ জেলায় এ জাতের ধানের আবাদ বাড়াতে পাড়লে ধান উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে।’

ছবি

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩, আহত ৮

ছবি

সিলেটে পাথর কোয়ারী দখলে সবার স্বপ্ন এক

ছবি

মুরাদনগরে নারী ধর্ষণ-ভিডিও কাণ্ডে গ্রেপ্তার আরও একজন 

সিলেটে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকে ছিনতাইকারী সাজিয়ে ন্যাড়া করল কর্মীরা

সৌদি আরবে দালালের হাতে জিম্মি সিলেটি যুবকের মৃত্যু

ছবি

ডেটা ক্লাসিফিকেশন থাকছে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইনে : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

ছবি

সাইবার সিকিউরিটি সল্যুশনস নিয়ে মাস্টারকার্ডের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ছবি

ব্যক্তি স্বার্থের দ্বন্দ্বের সময় বোয়ালমারীর একান্নবর্তী পাল পরিবার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

ছবি

বোয়ালখালীতে বস্তায় আদা চাষ বাড়ছে

ছবি

কিশোরীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করছে লাইট হাউস

সংস্কৃতি ক্ষরায় শৈলজারঞ্জন সংস্কৃতি কেন্দ্র

ছবি

শালিকের কিচিরমিচিরে মুখরিত বেতাগী বাসস্ট্যান্ড

খোলা ট্রাক, পিকআপ ও ডাম্পারে ধুলাবালু বহন, জনদুর্ভোগ

তানোরে রাসেল ভাইপারের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

ছবি

সরিষাবাড়ীতে যমুনা নদীর ভাঙন রোধে মানববন্ধন

নরসিংদীতে সেলাই মেশিন বিতরণ

‘দেশবাসী এখনও খালেদা জিয়ার নেতৃত্ব আশা করে’

কেশবপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র গ্রেপ্তার

শরণখোলায় ৭ ফুট লম্বা দাড়াস সাপ উদ্ধার

ছবি

মধ্যপাড়া খনি শ্রমিকদের ধর্মঘট, উৎপাদন বন্ধ

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে জুস রপ্তানি

চাঁদপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নিহত বাবা-ছেলে

ছবি

হবিগঞ্জ-সুজাতপুর সড়ক ভেঙে বেহাল, জনদুর্ভোগ

রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাকে ধরতে ভবনে তল্লাশি, ফোনে বললেন ‘খুঁজে লাভ নেই’

ধনবাড়ীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চুরি

ছবি

মাতামুহুরীর ভাঙন ঠেকাতে ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টে জিওব্যাগ ডাম্পিং

ছবি

মোরেলগঞ্জে পারিবারিক পুষ্টি বাগানের কৃষকরা পেলেন কৃষি উপকরণ

বরিশালে বোরো মৌসুমেও চালের দাম বাড়ছে

দুমকিতে কৃষি উপকরণ বিতরণ

বাগেরহাটে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

সিংড়ায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা প্রদান

পাকুন্দিয়ায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের অ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ

পোরশা সীমান্তে বাংলাদেশি রাখালকে হত্যা করেছে বিএসএফ

চালককে অচেতন করে ইজিবাইক ছিনতাই

ছবি

মৌলভীবাজারের দুই উপজেলা দিয়ে ৭১ জনকে পুশইন

ধনবাড়ীতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

tab

সারাদেশ

ব্রি হাইব্রিড ধানে খাদ্য নিরাপত্তার হাতছানি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, গোপালগঞ্জ

মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫

খাদ্য নিরাপত্তার অর্থ হলো অবাধ খাদ্য সরবরাহ। সারাবছর খাদ্যের পর্যাপ্ত প্রাপ্যতা ও মানুষের খাদ্য ভোগের অধিকার। এ অধিকার নিশ্চিতে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। অধিক ফলন দিতে সক্ষম এ ধান চাষাবাদ করে কৃষক লাভবান হচ্ছেন। গোপালগঞ্জ জেলায় এ বছর ১৫ হেক্টর জমিতে ধানটির চাষাবদ হয়েছে। হেক্টরে এ ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে।

গতবছর গোপালগঞ্জ জেলায় প্রথম ৮ হেক্টর জমিতে এ ধানের আবাদ হয়। এ বছর ৭ হেক্টর জমিতে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ এর আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই জাতের ধান দেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতের হাতছানি দিচ্ছে ।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান ও মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. আমিনা খাতুন এসব তথ্য জানিয়েছেন।

এ কর্মকর্তা আরো জানান, দেশে প্রচলিত হাইব্রিড জাতের ধানের চালের ভাত মোটা, আঠালো। তাই অধিকাংশ মানুষ হাইব্রিড চালের ভাত খেতে পছন্দ করেন না। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আকৃতি লম্বা ও চিকন। ভাত ঝরঝরে। খেতে সুস্বাদু। তাই এ ধানের ভাত সবার কাছে সমাদৃত। এ ধানের জীবনকাল ১৪৫ দিন থেকে ১৪৮ দিন। ভালো পরিচর্যা পেলে এ জাতের ধান হেক্টরে ১১ থেকে ১২ টন পর্যন্ত ফলন দিতে সক্ষম। ধানটিতে তেমন কোনো রোগ-বালাই নেই। সেচ, সার ও কীটনাশক সাশ্রয়ী ।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চরগোবরা গ্রামে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ আবাদকারী কৃষক, নয়ন মালাকার, তসিকুর রহমান খাঁ বলেন, ‘আমরা হীরা হাইব্রিড ধান-২, এসএল-৮-সহ অনেক জাতের হাইব্রিড ধানের আবাদ করে আসছি। ওইসব জাত হেক্টরে ৮ থেকে সাড়ে ৮ টন ফলন দিয়ে থাকে। কিন্তু ব্রি হাইব্রিড ৮ ধান চাষাবাদ করে শতাংশে এক মনের বেশি ফলন পেয়েছি। সে হিসাবে হেক্টরে এই ধান সাড়ে ১০ টন ফলন দিয়েছে। এ ধানের চাল লম্বা,। ওজনও বেশি। প্রতিটি ছড়ায় ধানের পরিমাণও বেশি পেয়েছি। জমিতে আগে এত ধান ফলেনি। এই ধান চাষাবাদে সেচ, কীটনাশক ও সার খরচ কম লেগেছে। তেমন কোনো রোগবালাই নেই। তাই কম খরচে বেশি ধান উৎপাদন করতে পেরে আমরা লাভবান হয়েছি। আমাদের দেখে অনেকেই আগামীবছর এ জাতের ধান চাষ করতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।

ওই গ্রামের কৃষাণী বিনা বিশ্বাস, ‘প্রমিলা মজুমদার বলেন, ‘ হাইব্রিড ধান সাধারণ মোটা হয়। এটি লম্বা ও চিকন। এ জাতের ধানের ফলনও প্রচলিত হাইব্রিডের তুলনায় অনেক বেশি । বাজারে এ ধান বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। তাই বীজ পেলে আগামীবছর এ জাতের ধান আবাদ করব।’

একই গ্রামের কৃষক বীবেক পাইক বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের বীজ রাখা যায় না। প্রতিবছর বাজার থেকে ৪শ’ থেকে ৫শ’ টাকা কেজি দরে বীজ কিনে চাষাবাদ করতে হয়। এ বীজের মান নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। আমরা সরকারের ভর্তুকি মূল্যে মান মানসম্পন্ন বীজ পেলে লাভজনক ব্রি হাইব্রিড ৮ ধানের আবাদ বাড়াব। ’

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মাফরোজা আক্তার বলেন, ‘হাইব্রিড ধানের জাতের মধ্যে ব্রি হাইব্রিড ধান ৮ অধিক ফলনশীল। এটির চাষাবাদ সম্প্রসারিত হলে কৃষক লাভবান হবে। দেশে ধানের উৎপাদন বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে। দেশ ধানে সমৃদ্ধ হবে। তাই আমরা এ জাতের ধানের চাষাবাদ সম্প্রসারণে কৃষকরে সাথে নীবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছি।

ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গোপালগঞ্জ আঞ্চলিক কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. রোমেল বিশ্বাস বলেন, ‘ এই ধানের গাছ খাটো জাতের, শক্ত। তাই হেলে পড়ে না। রোগবালাই সহিষ্ণু। এক হাজারটি পুষ্ট ধানের ওজন ২৪ দশমিক ৩ গ্রাম। চালে অ্যামাইলোজ ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং প্রোটিন ৯ দশমিক ২ শতাংশ। দানার পুষ্টতা ৮৮ দশমিক ৬ শতাংশ। প্রতি বছর পুষ্টি সমৃদ্ধ এ ধানের আবাদ আরো বাড়াতে ভর্তুকি মূল্য ১৫০ টাকা কেজি দরে ধান বীজ সরবরাহের চিন্তা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের কৃষিতে এ ধান সমৃদ্ধির আশা জাগিয়েছে। আমার এ ধারা অব্যাহত রাখব।

গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ আ. কাদের সরদার বলেন, ‘বিল বেষ্টিত গোপালগঞ্জ জেলার অন্তত ৭৮ শতাংশ জমিতে হাইব্রিড ধানের আবাদ হয়। এই ধান অধিক ফলন দিচ্ছে। এ জেলায় এ জাতের ধানের আবাদ বাড়াতে পাড়লে ধান উৎপাদন ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাবে।’

back to top