নীলফামারী সদরের সংগলশী ইউনিয়নের হাজী পাড়া এলাকায় রান্না করার সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দুই বোন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের পরে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। তাৎক্ষণিক উত্তরা ইপিজেডের ফায়ার সার্ভিসের একটিটিম তাদের দুই বোনকে উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় বড়বোন তাসকিনা আক্তার। ছোট বোন সুইটি আক্তারের আবস্থা আশঙ্কাজনক। তারা দুই বোন নীলফামারীর ডোমার উপজেলার হরিণচড়া গ্রামের মো. আবুল কাশেমের মেয়ে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, উত্তরা ইপিজেড এর সেকশন সেভেন সার্ট প্যান্ট তৈরির কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন তারা। দুই বোনই ওই এলাকায় একটি ভাড়ায় বাসায় বসবাস করতেন। সেখানে রান্না করার সময় হঠাৎ গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের গৃষ্টি হয়। এতে তারা অগ্নি দগ্ধ হয়। বিস্ফোরণের শব্দ ও ধোঁয়া দেখে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে উত্তরা ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
পরে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা তাদের উদ্ধার করে প্রথমে নীলফামারী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
এ ঘটনার পর পরে নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডের সনিক কোম্পানিতে ডাই-কাস্টিং সেকশনে মেশিন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে অগ্নিদগ্ধ হয় দুই শ্রমিক। তাদের উদ্ধার করে নীরফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
অগ্নিদগ্ধরা হলেন সদরের সোনারায় ইউনিয়নের তিলাই জয়চন্ডি বানিয়াপাড়া এলাকার গজেন্দ্র নাথ রায়ের ছেলে লিটন চন্দ্র রায় ও সৈয়দপুর উপজেলার নাজিম উদ্দিনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন।
নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার দেবাশিষ রায় শুভ জানান, সকালে অগ্নিদগ্ধ হয়ে দুইবোন হাসপাতালে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। দুপুরেও দুজন অগ্নিদগ্ধ রোগী আসে তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
নীলফামারী সদরের সংগলশী ইউনিয়নের হাজী পাড়া এলাকায় রান্না করার সময় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দুই বোন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের পরে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। তাৎক্ষণিক উত্তরা ইপিজেডের ফায়ার সার্ভিসের একটিটিম তাদের দুই বোনকে উদ্ধার করে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে। অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় বড়বোন তাসকিনা আক্তার। ছোট বোন সুইটি আক্তারের আবস্থা আশঙ্কাজনক। তারা দুই বোন নীলফামারীর ডোমার উপজেলার হরিণচড়া গ্রামের মো. আবুল কাশেমের মেয়ে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, উত্তরা ইপিজেড এর সেকশন সেভেন সার্ট প্যান্ট তৈরির কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন তারা। দুই বোনই ওই এলাকায় একটি ভাড়ায় বাসায় বসবাস করতেন। সেখানে রান্না করার সময় হঠাৎ গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের গৃষ্টি হয়। এতে তারা অগ্নি দগ্ধ হয়। বিস্ফোরণের শব্দ ও ধোঁয়া দেখে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে উত্তরা ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সহায়তায় দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
পরে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা তাদের উদ্ধার করে প্রথমে নীলফামারী সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন।
এ ঘটনার পর পরে নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডের সনিক কোম্পানিতে ডাই-কাস্টিং সেকশনে মেশিন বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে অগ্নিদগ্ধ হয় দুই শ্রমিক। তাদের উদ্ধার করে নীরফামারী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাদের অবস্থার অবনতি হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
অগ্নিদগ্ধরা হলেন সদরের সোনারায় ইউনিয়নের তিলাই জয়চন্ডি বানিয়াপাড়া এলাকার গজেন্দ্র নাথ রায়ের ছেলে লিটন চন্দ্র রায় ও সৈয়দপুর উপজেলার নাজিম উদ্দিনের ছেলে দেলোয়ার হোসেন।
নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার দেবাশিষ রায় শুভ জানান, সকালে অগ্নিদগ্ধ হয়ে দুইবোন হাসপাতালে তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। দুপুরেও দুজন অগ্নিদগ্ধ রোগী আসে তাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।