রাজশাহী এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহী জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইসমাইল হোসেনের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে এ অভিযান শুরু করেন।
এ সময় দুদকের সদস্যরা রাজশাহী এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী জহুরুল ইসলামের কক্ষে তার উপস্থিতিতে সরকারি কাজের বিভিন্ন প্রকল্পের ফাইলপত্রের তল্লাশী করেন ও খোঁজখবর করেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এরপর এলজিইডির বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে মূলত অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। আমাদের কাছে মূল অভিযোগ ছিল মূলত ঠিকাদারদের বিল প্রদানের ক্ষেত্রে ঘুষ নেয়া হচ্ছে। আমরা ফাইল পত্র দেখেছি। নির্বাহী প্রকৌশলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তার বিরুদ্ধে সরাসরি ঘুষ নেয়ার প্রমান পাইনি। তবে ঠিকাদার কাজ করার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার কাজ না করে অন্য কোন ঠিকাদার কাজ করছে। ফলে এটা একটি অনিয়মের মধ্যে পরে। কাজের মান ও এক্সপাট নিয়োগ করে আমরা সরেজমিনে দেখে প্রতিবেদন দেব।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
রাজশাহী এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহী জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইসমাইল হোসেনের নেতৃত্বে চার সদস্যের একটি দল নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে এ অভিযান শুরু করেন।
এ সময় দুদকের সদস্যরা রাজশাহী এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী জহুরুল ইসলামের কক্ষে তার উপস্থিতিতে সরকারি কাজের বিভিন্ন প্রকল্পের ফাইলপত্রের তল্লাশী করেন ও খোঁজখবর করেন এবং জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এরপর এলজিইডির বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে মূলত অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। আমাদের কাছে মূল অভিযোগ ছিল মূলত ঠিকাদারদের বিল প্রদানের ক্ষেত্রে ঘুষ নেয়া হচ্ছে। আমরা ফাইল পত্র দেখেছি। নির্বাহী প্রকৌশলীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। তার বিরুদ্ধে সরাসরি ঘুষ নেয়ার প্রমান পাইনি। তবে ঠিকাদার কাজ করার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার কাজ না করে অন্য কোন ঠিকাদার কাজ করছে। ফলে এটা একটি অনিয়মের মধ্যে পরে। কাজের মান ও এক্সপাট নিয়োগ করে আমরা সরেজমিনে দেখে প্রতিবেদন দেব।