গত ২ বছর আগেও মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে নড়বড়ে কাঠের পুলে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতো এলাকাবাসী। উপজেলার আড়িয়ল খালের ওপর নির্মিত কাঠের পুলটি সংস্কারের অভাবে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গেছে।
এক সময় পুলটি দিয়ে গ্রামের মানুষ যাতায়াত করতে পারলেও ধিরে ধিরে নষ্ট হতে শুরু করে পুলটি। সর্বশেষ আটটি নড়বড়ে কাঠের খুঁটির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা পুলটি আজ সম্পূর্ণভাবে বিলিন। একটি কাঠের টুকরোও খুজে পাওয়া যাবেনা। পারাপারের কোনো বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে এখন সেই ৫ বছর আগের মতই কোনও রকমে আপরকাঠি, পূর্ব বালিগাঁও এবং পশ্চিম আড়িয়লের গ্রামের মানুষ সুকনো মৌসুমে হেটে এবং বর্ষায় নৌকায় করে ওই খাল দিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছে।
২০১৯-২০২০ অর্থবছরে তৎকালীন আড়িয়ল ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্রকল্পের সভাপতি মতিউর রহমান সেন্টু এবং তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান দ্বীন ইসলাম শেখের চেষ্টায় ৫৫ হাজার টাকা ব্যয়ে ৪০ ফুট দৈর্ঘ্য, ৬ ফুট প্রস্থের এই পুল নির্মাণ করা হয়। এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিম আড়িয়লের সাগর চানের বাড়িসংলগ্ন খালের ওপর পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু তাদের দাবি তো পূরণ হয়নিই বরং কাঠের পুলটিও এখন নেই।
গত রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, কাঠের পুলে নির্মাণের নেমপ্লেট টি ছারা সেখানে আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। সাধারন মানুষ এখন ঝুঁকি নিয়ে খাল দিয়েই কোনও রকমে চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সরোজ বন্দোপাধ্যায় জানান, কাঠের পুলটির দুই পাশে ফাঁকা থাকায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার কবলে পড়তো মানুষ। এলাকাবাসী বেশ কয়েকবার বাঁশ দিয়ে পুলটির ভাঙা অংশ মেরামত করেছিলো। তবে এখন তাতো নাই ই বরং ব্রিজের স্বপ্ন দেখছি বইলাই এখন পুলটাও নাই।
আড়িয়ল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. জামাল হোসেন জানান, কাঠের পুলের পরিবর্তে সেখানে পাকা কালভার্ট নির্মাণের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হবে।
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
গত ২ বছর আগেও মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে নড়বড়ে কাঠের পুলে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হতো এলাকাবাসী। উপজেলার আড়িয়ল খালের ওপর নির্মিত কাঠের পুলটি সংস্কারের অভাবে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গেছে।
এক সময় পুলটি দিয়ে গ্রামের মানুষ যাতায়াত করতে পারলেও ধিরে ধিরে নষ্ট হতে শুরু করে পুলটি। সর্বশেষ আটটি নড়বড়ে কাঠের খুঁটির ওপর দাঁড়িয়ে থাকা পুলটি আজ সম্পূর্ণভাবে বিলিন। একটি কাঠের টুকরোও খুজে পাওয়া যাবেনা। পারাপারের কোনো বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় ঝুঁকি নিয়ে এখন সেই ৫ বছর আগের মতই কোনও রকমে আপরকাঠি, পূর্ব বালিগাঁও এবং পশ্চিম আড়িয়লের গ্রামের মানুষ সুকনো মৌসুমে হেটে এবং বর্ষায় নৌকায় করে ওই খাল দিয়ে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছে।
২০১৯-২০২০ অর্থবছরে তৎকালীন আড়িয়ল ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ও প্রকল্পের সভাপতি মতিউর রহমান সেন্টু এবং তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান দ্বীন ইসলাম শেখের চেষ্টায় ৫৫ হাজার টাকা ব্যয়ে ৪০ ফুট দৈর্ঘ্য, ৬ ফুট প্রস্থের এই পুল নির্মাণ করা হয়। এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিম আড়িয়লের সাগর চানের বাড়িসংলগ্ন খালের ওপর পাকা সেতু নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। কিন্তু তাদের দাবি তো পূরণ হয়নিই বরং কাঠের পুলটিও এখন নেই।
গত রোববার সরেজমিনে দেখা যায়, কাঠের পুলে নির্মাণের নেমপ্লেট টি ছারা সেখানে আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। সাধারন মানুষ এখন ঝুঁকি নিয়ে খাল দিয়েই কোনও রকমে চলাচল করছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সরোজ বন্দোপাধ্যায় জানান, কাঠের পুলটির দুই পাশে ফাঁকা থাকায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার কবলে পড়তো মানুষ। এলাকাবাসী বেশ কয়েকবার বাঁশ দিয়ে পুলটির ভাঙা অংশ মেরামত করেছিলো। তবে এখন তাতো নাই ই বরং ব্রিজের স্বপ্ন দেখছি বইলাই এখন পুলটাও নাই।
আড়িয়ল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. জামাল হোসেন জানান, কাঠের পুলের পরিবর্তে সেখানে পাকা কালভার্ট নির্মাণের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হবে।