পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলর মারা গেছেন। গ্রেপ্তারের ভয়ে ‘হৃদরোগে আক্রান্ত’ হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ভাষ্য পুলিশের।
বুধবার রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম।
মৃত কামাল হোসেন (৫৫) রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ছিলেন। তার নামে চারটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
কামাল একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০১৮ সালে কাউন্সিলর হওয়ার পর তিনি আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। তবে দলে তার কোনো পদ-পদবী ছিল না। গত বছরের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তার নামে চারটি মামলা হয়। এরপর থেকে তিনি গা-ঢাকা দেন।
কামাল হোসেনের ছেলে সোহান শাকিল শিমুল বলেন, “রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ আসে। পুলিশ দেখে বাবা এক প্রতিবেশীর বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে, ঘটনাস্থলেই মারা যান।”
পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছেন স্বজনরা।
ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, “কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। রাতে দাসপুকুর এলাকায় যায় পুলিশ। তবে কামাল হোসেনকে ধরতে যায়নি। পুলিশ অন্য কাজে গিয়েছিল।
“এ সময় পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছেন।”
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫
পুলিশ দেখে পালাতে গিয়ে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক এক কাউন্সিলর মারা গেছেন। গ্রেপ্তারের ভয়ে ‘হৃদরোগে আক্রান্ত’ হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ভাষ্য পুলিশের।
বুধবার রাতে নগরের দাসপুকুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানান রাজপাড়া থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম।
মৃত কামাল হোসেন (৫৫) রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ছিলেন। তার নামে চারটি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
কামাল একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ২০১৮ সালে কাউন্সিলর হওয়ার পর তিনি আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। তবে দলে তার কোনো পদ-পদবী ছিল না। গত বছরের ৫ অগাস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তার নামে চারটি মামলা হয়। এরপর থেকে তিনি গা-ঢাকা দেন।
কামাল হোসেনের ছেলে সোহান শাকিল শিমুল বলেন, “রাতে আমাদের এলাকায় পুলিশ আসে। পুলিশ দেখে বাবা এক প্রতিবেশীর বাড়িতে ঢুকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে উঠতে যান। তখন সিঁড়িতেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে, ঘটনাস্থলেই মারা যান।”
পুলিশ দেখে ভয় পেয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করছেন স্বজনরা।
ওসি আশরাফুল ইসলাম বলেন, “কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা আছে। তিনি আত্মগোপনে থাকতেন। রাতে দাসপুকুর এলাকায় যায় পুলিশ। তবে কামাল হোসেনকে ধরতে যায়নি। পুলিশ অন্য কাজে গিয়েছিল।
“এ সময় পুলিশ দেখে পালাচ্ছিলেন কামাল হোসেন। তখন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তার মৃত্যু হয়। লাশ পরিবারের কাছেই আছে। তারা দাফনের ব্যবস্থা করছেন।”