শেষ পর্যন্ত সব বির্তকের অবসান ঘটিয়ে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হচ্ছে নাম-রোলহীন খাতা মূল্যায়ন পদ্ধতি। গতকাল বৃহসপতিবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য ও ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. ইলিয়াছ প্রমাণিক।
জানা গেছে, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষকের বিরুদ্ধে নম্বর বেশি ও কম দেয়ার নামে নম্বর টেম্পারিংসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠলে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিরি দেয়া সুপারিশ অনুযায়ী বিশেষ করে অনার্স ও মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষায় রোল ও নামহীন খাতা মূল্যায়ন পদ্ধতি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ পদ্ধতি চালু হওয়ার পর কোনো পরীক্ষক বুঝতে পারবে না খাতা কোনো শিক্ষার্থীর। এতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয় পরীক্ষায় নম্বর কম বা বেশি দেয়ার তা আর থাকবে না।
এদিকে ও নাম-রোলহীন খাতা মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু হওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে সাধারন শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় প্রতিটি বিভাগে কিছু শিক্ষক আছেন যারা তাদের পছন্দের শিক্ষার্থীকে নম্বর বেশি দিয়ে থাকেন। আবার বাহ্যিক কোন বিষয়ে শিক্ষকের সঙ্গে মতের অমিল হলে তিনি রোল নম্বর মার্ক করে পরীক্ষায় নম্বর কম দিয়ে থাকেন। তখন ভালো লিখেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না।
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫
শেষ পর্যন্ত সব বির্তকের অবসান ঘটিয়ে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু হচ্ছে নাম-রোলহীন খাতা মূল্যায়ন পদ্ধতি। গতকাল বৃহসপতিবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য ও ছাত্র উপদেষ্টা ড. মো. ইলিয়াছ প্রমাণিক।
জানা গেছে, সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষকের বিরুদ্ধে নম্বর বেশি ও কম দেয়ার নামে নম্বর টেম্পারিংসহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠলে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিরি দেয়া সুপারিশ অনুযায়ী বিশেষ করে অনার্স ও মাস্টার্স ফাইনাল পরীক্ষায় রোল ও নামহীন খাতা মূল্যায়ন পদ্ধতি চালুর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এ পদ্ধতি চালু হওয়ার পর কোনো পরীক্ষক বুঝতে পারবে না খাতা কোনো শিক্ষার্থীর। এতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ করা হয় পরীক্ষায় নম্বর কম বা বেশি দেয়ার তা আর থাকবে না।
এদিকে ও নাম-রোলহীন খাতা মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু হওয়ার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে সাধারন শিক্ষার্থীরা। তারা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় প্রতিটি বিভাগে কিছু শিক্ষক আছেন যারা তাদের পছন্দের শিক্ষার্থীকে নম্বর বেশি দিয়ে থাকেন। আবার বাহ্যিক কোন বিষয়ে শিক্ষকের সঙ্গে মতের অমিল হলে তিনি রোল নম্বর মার্ক করে পরীক্ষায় নম্বর কম দিয়ে থাকেন। তখন ভালো লিখেও আশানুরূপ ফল পাওয়া যায় না।