জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জোড়খালী টু জোনাইল বাজার পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই পাকা সড়কটি বর্তমানে চলাচলের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
চোখ রাখলেই গর্ত জোড়খালী-জোনাইল পাকা রাস্তা যেন ধ্বংসস্তুপ। রাস্তার প্রতিটি অংশেই চোখে পড়ে গর্ত কোথাও ছোট, কোথাও আবার বড় ও গভীর। মনে হয় না এটি কোনো পাকা রাস্তা, বরং ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি পুরাতন নির্মাণ। প্রতিদিন শত শত মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ভ্যান ও অন্যান্য যানবাহন এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু খানাখন্দে ভরা এই সড়কে যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এখন নিত্যদিনের ঘটনা। পথচারীদেরও কাদা ও পানি এড়িয়ে চলতে হয় ঝুঁকি নিয়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বহু বছর ধরে এই সড়কটি কোনোরূপ সংস্কার পায়নি। মাঝে মাঝে সামান্য কিছু কাজ হলেও তা কিছুদিনেই আবার ভেঙে পড়ে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক নিয়ে প্রশাসনের এমন উদাসীনতা দুঃখজনক।তাদের দাবি, এই পাকা রাস্তার গর্তগুলো দ্রুত সংস্কার করে টেকসইভাবে নির্মাণ করতে হবে। তা না হলে দুর্ভোগের মাত্রা আরও বাড়বে এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কাও থেকে যাবে।
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫
জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলার গুনারীতলা ইউনিয়নের জোড়খালী টু জোনাইল বাজার পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই পাকা সড়কটি বর্তমানে চলাচলের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
চোখ রাখলেই গর্ত জোড়খালী-জোনাইল পাকা রাস্তা যেন ধ্বংসস্তুপ। রাস্তার প্রতিটি অংশেই চোখে পড়ে গর্ত কোথাও ছোট, কোথাও আবার বড় ও গভীর। মনে হয় না এটি কোনো পাকা রাস্তা, বরং ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি পুরাতন নির্মাণ। প্রতিদিন শত শত মোটরসাইকেল, অটোরিকশা, ভ্যান ও অন্যান্য যানবাহন এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে। কিন্তু খানাখন্দে ভরা এই সড়কে যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এখন নিত্যদিনের ঘটনা। পথচারীদেরও কাদা ও পানি এড়িয়ে চলতে হয় ঝুঁকি নিয়ে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বহু বছর ধরে এই সড়কটি কোনোরূপ সংস্কার পায়নি। মাঝে মাঝে সামান্য কিছু কাজ হলেও তা কিছুদিনেই আবার ভেঙে পড়ে। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এত গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়ক নিয়ে প্রশাসনের এমন উদাসীনতা দুঃখজনক।তাদের দাবি, এই পাকা রাস্তার গর্তগুলো দ্রুত সংস্কার করে টেকসইভাবে নির্মাণ করতে হবে। তা না হলে দুর্ভোগের মাত্রা আরও বাড়বে এবং দুর্ঘটনার আশঙ্কাও থেকে যাবে।