সুনামগঞ্জ : উদ্ধার করা ভারতীয় গরু -সংবাদ
সুনামগঞ্জ শহরের সাহেব বাড়ি ঘাটস্হ সুরমা নদীতে টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকাসহ ৯০ টি গরু আটক করা হয়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য পৌণে এক কোটি টাকা। ভারতের মেঘালয় থেকে দোয়ারাবাজারের ভোগলাবাজার সীমান্ত দিয়ে আসা চোরাই গরুগুলো ভোগলাবাজার গরু’র হাটে এনে বাংলাদেশী কিছু গরু’র সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরে এই গরু বাজারের বিক্রির রশিদ দেখিয়ে নদীপথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সুনামগঞ্জ, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা হয়ে দেশের অন্য এলাকায় পাঠানোর উদ্দেশ্যে নিয়ে যাবার সময় সুনামগঞ্জ শহরের সাহেববাড়ী ঘাট এলাকার সুরমা নদীতে গরু বোঝাই ট্রলারটি আটক করা হয়। এসময় ট্রাস্কফোর্সের নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান হৃদয় ও বিজিবির সদস্য গণ।
২৮ বিজিবি’র অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির বললে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি, ভারতীয় চোরাই গরুর একটি বড় চালান নদীপথে আসছে। পরে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ট্রাস্কফোর্স বুধবার বিকালে অভিযান চালায়। এসময় ৯০ টি গরুসহ একটি ট্রলার আটক করা হয়। গরুগুলো আটকের পর প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তাকে দিয়ে যাচাই করা হয়। প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আটক গরুর বেশিরভাগই ভারতের মেঘালয়ের গরু। এসব গরু আপাতত স্থানীয়দের জিম্মায় দেওয়া হবে। এরপর নিয়মিত মামলা দায়ের হবে। আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
সুনামগঞ্জ : উদ্ধার করা ভারতীয় গরু -সংবাদ
শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫
সুনামগঞ্জ শহরের সাহেব বাড়ি ঘাটস্হ সুরমা নদীতে টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকাসহ ৯০ টি গরু আটক করা হয়। যার আনুমানিক বাজার মূল্য পৌণে এক কোটি টাকা। ভারতের মেঘালয় থেকে দোয়ারাবাজারের ভোগলাবাজার সীমান্ত দিয়ে আসা চোরাই গরুগুলো ভোগলাবাজার গরু’র হাটে এনে বাংলাদেশী কিছু গরু’র সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরে এই গরু বাজারের বিক্রির রশিদ দেখিয়ে নদীপথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সুনামগঞ্জ, জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা হয়ে দেশের অন্য এলাকায় পাঠানোর উদ্দেশ্যে নিয়ে যাবার সময় সুনামগঞ্জ শহরের সাহেববাড়ী ঘাট এলাকার সুরমা নদীতে গরু বোঝাই ট্রলারটি আটক করা হয়। এসময় ট্রাস্কফোর্সের নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান হৃদয় ও বিজিবির সদস্য গণ।
২৮ বিজিবি’র অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ কে এম জাকারিয়া কাদির বললে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি, ভারতীয় চোরাই গরুর একটি বড় চালান নদীপথে আসছে। পরে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে ট্রাস্কফোর্স বুধবার বিকালে অভিযান চালায়। এসময় ৯০ টি গরুসহ একটি ট্রলার আটক করা হয়। গরুগুলো আটকের পর প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তাকে দিয়ে যাচাই করা হয়। প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আটক গরুর বেশিরভাগই ভারতের মেঘালয়ের গরু। এসব গরু আপাতত স্থানীয়দের জিম্মায় দেওয়া হবে। এরপর নিয়মিত মামলা দায়ের হবে। আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।