সাতক্ষীরা (সুন্দরবন) : কলাগাছিয়া, দোবেকী ও মান্দারবাড়িয়া পর্যটন এলাকা -সংবাদ
সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের অধীনে তিনটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে। এর মধ্যে কলাগাছিয়া, দোবেকী ও মান্দারবাড়িয়া। গত বছরের তুলনায় চলতি বছর এসব পর্যটন কেন্দ্রে বেড়েছে পর্যটকের সংখ্যা। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত দেশী-বিদেশী ৩৯ হাজার ৪৭৪ জন পর্যটক সুন্দরবন ভ্রমণ করেছেন। ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত ৪২ হাজার ৭৬৪ জন পর্যটক এসেছেন। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো উন্নত এবং ভালো সুযোগ-সুবিধা পেলে পর্যটকের আগমন আরো কয়েকগুণ বাড়ত বলে মনে করেন ভ্রমণকারীরা।
পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা ফরেস্ট রেঞ্জ কার্যালয় থেকে জানা গেছে, মূলত সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত পর্যটন মৌসুম ধরা হয়।
গত বছর ৩৯ হাজার ৪৭৪ জন পর্যটক সুন্দরবনে এসেছেন। এর মধ্যে দেশী পর্যটক ৩৯ হাজার ৩৭১ জন এবং বিদেশী ১০৩ জন। এ খাত থেকে সরকারের আয় হয় ২২ লাখ ৭৭ হাজার ৮৯০ টাকা। চলতি মৌসুমের আট মাসে সাতক্ষীরা রেঞ্জে পর্যটক বেড়েছে ৩ হাজার ২৯০ জন। রাজস্ব আয় বেড়েছে ২ লাখ ৯২ হাজার ৫৯৫ টাকা।
এ ব্যাপারে পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষণ মো. মশিউর রহমান বলেন, সুন্দরবন ভ্রমণে আসা পর্যটকের জন্য বনবিভাগের পক্ষ সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করা হয়। এক্ষেত্রে পর্যকটদেরও সুন্দরবন সুরক্ষায় সরকারের নিদের্শনা মেনে চলতে হবে। সুন্দরবন প্রবেশকালে কোনো পর্যটক প্লাস্টিকের পানির বোতল বা অন্য কোনো প্লাস্টিকজাতীয় পণ্য বা পাত্র বহন করতে পারবেন না। তাছাড়া পর্যটক সেবার মান বাড়াতে বন বিভাগের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আরো সুপারিশ করা হবে।’
সাতক্ষীরা (সুন্দরবন) : কলাগাছিয়া, দোবেকী ও মান্দারবাড়িয়া পর্যটন এলাকা -সংবাদ
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জের অধীনে তিনটি দর্শনীয় স্থান রয়েছে। এর মধ্যে কলাগাছিয়া, দোবেকী ও মান্দারবাড়িয়া। গত বছরের তুলনায় চলতি বছর এসব পর্যটন কেন্দ্রে বেড়েছে পর্যটকের সংখ্যা। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত দেশী-বিদেশী ৩৯ হাজার ৪৭৪ জন পর্যটক সুন্দরবন ভ্রমণ করেছেন। ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত ৪২ হাজার ৭৬৪ জন পর্যটক এসেছেন। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো উন্নত এবং ভালো সুযোগ-সুবিধা পেলে পর্যটকের আগমন আরো কয়েকগুণ বাড়ত বলে মনে করেন ভ্রমণকারীরা।
পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা ফরেস্ট রেঞ্জ কার্যালয় থেকে জানা গেছে, মূলত সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত পর্যটন মৌসুম ধরা হয়।
গত বছর ৩৯ হাজার ৪৭৪ জন পর্যটক সুন্দরবনে এসেছেন। এর মধ্যে দেশী পর্যটক ৩৯ হাজার ৩৭১ জন এবং বিদেশী ১০৩ জন। এ খাত থেকে সরকারের আয় হয় ২২ লাখ ৭৭ হাজার ৮৯০ টাকা। চলতি মৌসুমের আট মাসে সাতক্ষীরা রেঞ্জে পর্যটক বেড়েছে ৩ হাজার ২৯০ জন। রাজস্ব আয় বেড়েছে ২ লাখ ৯২ হাজার ৫৯৫ টাকা।
এ ব্যাপারে পশ্চিম সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষণ মো. মশিউর রহমান বলেন, সুন্দরবন ভ্রমণে আসা পর্যটকের জন্য বনবিভাগের পক্ষ সব ধরনের সেবা নিশ্চিত করা হয়। এক্ষেত্রে পর্যকটদেরও সুন্দরবন সুরক্ষায় সরকারের নিদের্শনা মেনে চলতে হবে। সুন্দরবন প্রবেশকালে কোনো পর্যটক প্লাস্টিকের পানির বোতল বা অন্য কোনো প্লাস্টিকজাতীয় পণ্য বা পাত্র বহন করতে পারবেন না। তাছাড়া পর্যটক সেবার মান বাড়াতে বন বিভাগের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আরো সুপারিশ করা হবে।’