কুষ্টিয়ার বহুল আলোচিত মাদক সম্রাজ্ঞী হিসেবে পরিচিত কামিনী বেগমকে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গতকাল শনিবার সদর উপজেলার চৌড়হাস ফুলতলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি একই এলাকার আজাদ সরদারের স্ত্রী। এরপর কামিনীকে মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।
এর আগে গত বুধবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়ার উপ-পরিদর্শক রাসেল কবির বাদী হয়ে মডেল থানায় কামিনীর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার প্রধান আসামী হয়ে তিনি পলাতক ছিলেন।
জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত বুধবার সন্ধ্যায় ক্যাপ্টেন লামইয়ানুল ইসলামের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী কুষ্টিয়া ক্যাম্পের একটি দল চৌড়হাস ফুলতলা এলাকায় অবস্থিত কামিনীর মাদক বিক্রয়ের ডেরা হিসেবে পরিচিত তার ডিমের দোকান ঘরে অভিযান চালায়।
এ সময় সেনাবাহিনীর সঙ্গে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের সহকারি উপ-পরিদর্শক সোহরাব হোসেনেরটিম উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান কালে সেভেন স্টার ডিম ভাণ্ডার নামের ওই দোকানঘর তল্লাশি করে এক কেজি গাঁজা ও দুই বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে সেনাবাহিনীর আভিযানিক দল। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে কামিনী ও তার সহযোগী মোস্তফা সরদার পালিয়ে যায়।
এ ঘটনার পর উপ-পরিদর্শক রাসেল কবির কামিনী বেগম ও মোস্তফা সরদারকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
কুষ্টিয়ার বহুল আলোচিত মাদক সম্রাজ্ঞী হিসেবে পরিচিত কামিনী বেগমকে (৪৩) গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গতকাল শনিবার সদর উপজেলার চৌড়হাস ফুলতলা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি একই এলাকার আজাদ সরদারের স্ত্রী। এরপর কামিনীকে মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।
এর আগে গত বুধবার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়ার উপ-পরিদর্শক রাসেল কবির বাদী হয়ে মডেল থানায় কামিনীর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার প্রধান আসামী হয়ে তিনি পলাতক ছিলেন।
জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত বুধবার সন্ধ্যায় ক্যাপ্টেন লামইয়ানুল ইসলামের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী কুষ্টিয়া ক্যাম্পের একটি দল চৌড়হাস ফুলতলা এলাকায় অবস্থিত কামিনীর মাদক বিক্রয়ের ডেরা হিসেবে পরিচিত তার ডিমের দোকান ঘরে অভিযান চালায়।
এ সময় সেনাবাহিনীর সঙ্গে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ের সহকারি উপ-পরিদর্শক সোহরাব হোসেনেরটিম উপস্থিত ছিলেন।
অভিযান কালে সেভেন স্টার ডিম ভাণ্ডার নামের ওই দোকানঘর তল্লাশি করে এক কেজি গাঁজা ও দুই বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করে সেনাবাহিনীর আভিযানিক দল। এর আগে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে কামিনী ও তার সহযোগী মোস্তফা সরদার পালিয়ে যায়।
এ ঘটনার পর উপ-পরিদর্শক রাসেল কবির কামিনী বেগম ও মোস্তফা সরদারকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন।