শেরপুর (বগুড়া) : ধান কাটার জন্য অপেক্ষায় শ্রমিকরা -সংবাদ
বগুড়ার শেরপুরে জমে উঠেছে ধান কাটা কৃষি শ্রমিকের হাট। চলছে বোরো ধান কাটার মৌসুম, বিভিন্ন বয়সি অসংখ্য শ্রমিক আসেন এই কৃষি শ্রমিকের হাটে। তাদের হাতে কাস্তে, বাঙ, পরনে লুঙ্গি ও কাঁধে গামছা। ছোট ছোট দল বেঁধে কৃষকের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকেন তারা। কৃষক আসবে দরদাম ঠিক হবে তারপর ধান কাটতে যাবেন মাঠে।
প্রতিবছর ধানকাটা মৌসুম এলেই সেই ভোর থেকে শ্রমিকের এই হাট বসে শেরপুর উপজেলার খন্দকারপাড়ার শেরপুর-শহিদীয়া আলীয়া মাদ্রাসা গেট ও করতোয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায়।
ভোর সাড়ে ৫টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত চলে এই কৃষি শ্রমিকের হাট। বর্তমানে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় প্রতিদিন মজুরি হিসেবে শ্রম বিক্রি হচ্ছে। আবার ধান কাটা থেকে শুরু করে মাড়াই এবং কৃষকের গোলায় তুলে দিয়ে বিঘায় ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতেও শ্রম বিক্রি করছেন অনেকেই।
কৃষি শ্রমিকের হাটে শেরপুর উপজেলার পানিসাড়া গ্রামের কৃষি শ্রমিক হাসেম আলী (৪৫), বাবলু (৪০) ছোনকা গ্রামের হানিফ (৫০) বলেন, শেরপুর-ধুনট রোডের আলীয়া মাদ্রাসা গেটে সারাবছরই শ্রমিকের হাট বসে, তবে ধানকাটার মৌসুম এলে কৃষি শ্রমিকের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় প্রতি বছরই এই সময়ে ধান কাটার জন্য তারা এখানে কৃষি শ্রমিকের হাটে আসেন। এ সময় শ্রমিকের দাম বেশি থাকে, এক মাস কাজ করলে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করা যায়। শেরপুর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবছর উপজেলায় ২০ হাজার ৪৮৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৭ হাজার ৬৪৩ হেক্টর জমির ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ধান কাটা অব্যাহত রয়েছে।
শেরপুর (বগুড়া) : ধান কাটার জন্য অপেক্ষায় শ্রমিকরা -সংবাদ
রোববার, ০৪ মে ২০২৫
বগুড়ার শেরপুরে জমে উঠেছে ধান কাটা কৃষি শ্রমিকের হাট। চলছে বোরো ধান কাটার মৌসুম, বিভিন্ন বয়সি অসংখ্য শ্রমিক আসেন এই কৃষি শ্রমিকের হাটে। তাদের হাতে কাস্তে, বাঙ, পরনে লুঙ্গি ও কাঁধে গামছা। ছোট ছোট দল বেঁধে কৃষকের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকেন তারা। কৃষক আসবে দরদাম ঠিক হবে তারপর ধান কাটতে যাবেন মাঠে।
প্রতিবছর ধানকাটা মৌসুম এলেই সেই ভোর থেকে শ্রমিকের এই হাট বসে শেরপুর উপজেলার খন্দকারপাড়ার শেরপুর-শহিদীয়া আলীয়া মাদ্রাসা গেট ও করতোয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায়।
ভোর সাড়ে ৫টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত চলে এই কৃষি শ্রমিকের হাট। বর্তমানে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায় প্রতিদিন মজুরি হিসেবে শ্রম বিক্রি হচ্ছে। আবার ধান কাটা থেকে শুরু করে মাড়াই এবং কৃষকের গোলায় তুলে দিয়ে বিঘায় ৩ থেকে ৪ হাজার টাকার চুক্তিতেও শ্রম বিক্রি করছেন অনেকেই।
কৃষি শ্রমিকের হাটে শেরপুর উপজেলার পানিসাড়া গ্রামের কৃষি শ্রমিক হাসেম আলী (৪৫), বাবলু (৪০) ছোনকা গ্রামের হানিফ (৫০) বলেন, শেরপুর-ধুনট রোডের আলীয়া মাদ্রাসা গেটে সারাবছরই শ্রমিকের হাট বসে, তবে ধানকাটার মৌসুম এলে কৃষি শ্রমিকের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় প্রতি বছরই এই সময়ে ধান কাটার জন্য তারা এখানে কৃষি শ্রমিকের হাটে আসেন। এ সময় শ্রমিকের দাম বেশি থাকে, এক মাস কাজ করলে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করা যায়। শেরপুর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবছর উপজেলায় ২০ হাজার ৪৮৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৭ হাজার ৬৪৩ হেক্টর জমির ধান কাটা সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ধান কাটা অব্যাহত রয়েছে।