কৃষ্ণচূড়ার ছায়া যেন প্রশান্তি এনে দেয় অবসন্ন পথিকের মনে -সংবাদ
একটা সময় যেখানে ঝোপজঙ্গলের কারণে প্রকৃতিপ্রেমীদের দৃষ্টি আটকে যেত সেই স্থানে এখন ফুলের সৌন্দর্যে তাদের নজর কাড়ে। নরসিংদীর পলাশের প্রাণকেন্দ্র ঘোড়াশাল ঘোড়া চত্বরের সামনে রেলওয়ে স্টেশনের পাড়জুড়ে রয়েছে অসংখ্য ফুল গাছ।
এসব গাছের মধ্যে বৈশাখের খরাদীর্ণ আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে থাকা কৃষ্ণচূড়ার গাছগুলোতে অসংখ্য ফুল ফুটেছে। দূর থেকে দেখলে মনে হয়, বৈশাখের রোদ্দুরের সবটুকু উত্তাপ গায়ে মেখে নিয়েছে। রক্তিম পুস্পরাজি সবুজ চিরল পাতার মাঝে যেন আগুন জ্বলছে। গ্রীস্মের ঘামঝড়া দুপুরে কৃষ্ণচূড়ার ছায়া যেন প্রশান্তি এদে দেয় অবসন্ন পথিকের মনে।
তারেক নামে একজন ট্রেন যাত্রী জানান, ঘোড়াশাল ঘোড়া চত্বর ও রেলস্টেশন হয়ে প্রায় চার শতাধিক ট্রেন যাত্রী প্রতিদিন যাতায়াত করে। এখানে আসার পর কৃষ্ণচূড়া গাছের ফুলগুলো আমাদের নজরকাড়ে। কৃষ্ণচূড়ার গাছের থোকায় থোকায় ফুল ফুটেছে। দূর থেকে মনে হয় ময়ূর তার রাঙা পেখম মেলে ধরেছে প্রকৃতির মাঝে।
প্রবীণ সাংবাদিক ও পলাশ উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাব্বির হোসেন বলেন, প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতি আমার আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে। কিন্তু পলাশ উপজেলায় বৃক্ষ নিধনের শিকার হয়ে দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে মনোমুগ্ধকর কৃষ্ণচূড়া গাছ। যদিও ঘোড়াশাল পলাশ সারকারখানার ভিতরে রাস্তার দুপাশে ৪০-৪৫টি কৃষ্ণচূড়া গাছে ফুল ধরেছে। এর মধ্যে বৈশাখের খরাদীর্ণ আকাশের নিচে ঘোড়াশালের রেলস্টেশনে পাড়জুড়ে কৃষ্ণচূড়ার ফুলগুলো নজর কাড়ছে সবার। তাই তিনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় বেশি করে কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানোর আহ্বান জানান প্রকৃতিপ্রেমীদের।
কৃষ্ণচূড়ার ছায়া যেন প্রশান্তি এনে দেয় অবসন্ন পথিকের মনে -সংবাদ
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
একটা সময় যেখানে ঝোপজঙ্গলের কারণে প্রকৃতিপ্রেমীদের দৃষ্টি আটকে যেত সেই স্থানে এখন ফুলের সৌন্দর্যে তাদের নজর কাড়ে। নরসিংদীর পলাশের প্রাণকেন্দ্র ঘোড়াশাল ঘোড়া চত্বরের সামনে রেলওয়ে স্টেশনের পাড়জুড়ে রয়েছে অসংখ্য ফুল গাছ।
এসব গাছের মধ্যে বৈশাখের খরাদীর্ণ আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে থাকা কৃষ্ণচূড়ার গাছগুলোতে অসংখ্য ফুল ফুটেছে। দূর থেকে দেখলে মনে হয়, বৈশাখের রোদ্দুরের সবটুকু উত্তাপ গায়ে মেখে নিয়েছে। রক্তিম পুস্পরাজি সবুজ চিরল পাতার মাঝে যেন আগুন জ্বলছে। গ্রীস্মের ঘামঝড়া দুপুরে কৃষ্ণচূড়ার ছায়া যেন প্রশান্তি এদে দেয় অবসন্ন পথিকের মনে।
তারেক নামে একজন ট্রেন যাত্রী জানান, ঘোড়াশাল ঘোড়া চত্বর ও রেলস্টেশন হয়ে প্রায় চার শতাধিক ট্রেন যাত্রী প্রতিদিন যাতায়াত করে। এখানে আসার পর কৃষ্ণচূড়া গাছের ফুলগুলো আমাদের নজরকাড়ে। কৃষ্ণচূড়ার গাছের থোকায় থোকায় ফুল ফুটেছে। দূর থেকে মনে হয় ময়ূর তার রাঙা পেখম মেলে ধরেছে প্রকৃতির মাঝে।
প্রবীণ সাংবাদিক ও পলাশ উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাব্বির হোসেন বলেন, প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতি আমার আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে। কিন্তু পলাশ উপজেলায় বৃক্ষ নিধনের শিকার হয়ে দিন দিন হারিয়ে যেতে বসেছে মনোমুগ্ধকর কৃষ্ণচূড়া গাছ। যদিও ঘোড়াশাল পলাশ সারকারখানার ভিতরে রাস্তার দুপাশে ৪০-৪৫টি কৃষ্ণচূড়া গাছে ফুল ধরেছে। এর মধ্যে বৈশাখের খরাদীর্ণ আকাশের নিচে ঘোড়াশালের রেলস্টেশনে পাড়জুড়ে কৃষ্ণচূড়ার ফুলগুলো নজর কাড়ছে সবার। তাই তিনি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় বেশি করে কৃষ্ণচূড়া গাছ লাগানোর আহ্বান জানান প্রকৃতিপ্রেমীদের।