চট্টগ্রাম : অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করছে গণপূর্ত বিভাগ -সংবাদ
চট্টগ্রাম নগরীর নন্দনকাননস্থ জে. সি. গুহ রোডের সরকারি পরিত্যক্ত বাড়ি ‘মতিন বিল্ডিং’ এর নীচ তলার ইলেকট্রিক সামগ্রী ও গ্লাসের দোকান এবং মালামালের ২টি গোডাউনসহ মোট ৯টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে গণপূর্ত বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেছে জেলা প্রশাসন। অভিযান চলাকালে ব্যবসায়ীরা নিজ দায়িত্বে তাদের দোকানের মালামাল সরিয়ে নেন। দোকানগুলো হলো আলো নিকেতন, উদয়ন কর্পোরেশন, দি ইউনিভার্সেল ইলেকট্রিক এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, বিনিময় গ্লাস, যমুনা ইলেকট্রিক ও মহিউদ্দিন ইলেকট্রিক। সোমবার,(৫ এপ্রিল ২০২৫) সকালে পরিচালিত অভিযানে নেতৃত্ব দেন মহানগরীর সদর সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইমরান মাহমুদ ডালিম। গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ, পাঁচলাইশের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী সৌমিক তালুকদার, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী পুষণ চক্রবর্তী, সহকারী প্রকৌশলীরা ও মেট্টোপলিটন পুলিশ অভিযানে সহযোগিতা করেন।
গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নন্দনকাননস্থ সরকারি পরিত্যক্ত বাড়ি ‘মতিন বিল্ডিং’-এর নীচ তলায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ওপরে সরকারি কর্মচারীদের বরাদ্ধপ্রাপ্ত ঘর ছিল। পুরো বিল্ডিংটি ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় এটি ভেঙ্গে ফেলে নতুনভাবে আবাসন গড়ার জন্য সরকার গত পাঁচ বছর পূর্বে প্রকল্প গ্রহণ করে। সে সময়ে ‘মতিন বিল্ডিং’-এ বরাদ্ধপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা নোটিশ পেয়ে অন্য সরকারি বাসায় চলে গেলেও নীচ তলায় উপ-ভাড়াটিয়া হিসেবে অবস্থানরত ইলেকট্রিক সামগ্রী ও গ্লাসের দোকানদারেরা তাদের ব্যবসা অব্যাহত রাখে। এর পরেও দোকান ঘরগুলো ছেড়ে দেয়ার জন্য তাদেরকে সরকারের পক্ষ থেকে নোটিশের মাধ্যমে কয়েকবার তাগাদা দেয়া হয়। এক পর্যায়ে ব্যবসায়ীরা (উপ-ভাড়াটিয়া) দোকানগুলো বুঝিয়ে না দিয়ে সরকারকে বিবাদী করে আদালতে মামলা রুজু করেন। প্রায় পাঁচ বছর পর আদালত থেকে সরকার পক্ষে মামলার রায় হওয়ায় উপ-ভাড়াটিয়ারা আবারও আপিল করেন। আপিলেও সরকার পক্ষে রায় বহাল রাখেন আদালত।সোমবার,(৫ এপ্রিল ২০২৫) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে ২টি গোডাউনসহ মোট ৯টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে গণপূর্ত বিভাগের কাছে পরিত্যক্ত মতিন বিল্ডিংটি হস্তান্তর করেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।
চট্টগ্রাম : অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করছে গণপূর্ত বিভাগ -সংবাদ
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
চট্টগ্রাম নগরীর নন্দনকাননস্থ জে. সি. গুহ রোডের সরকারি পরিত্যক্ত বাড়ি ‘মতিন বিল্ডিং’ এর নীচ তলার ইলেকট্রিক সামগ্রী ও গ্লাসের দোকান এবং মালামালের ২টি গোডাউনসহ মোট ৯টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে গণপূর্ত বিভাগের কাছে হস্তান্তর করেছে জেলা প্রশাসন। অভিযান চলাকালে ব্যবসায়ীরা নিজ দায়িত্বে তাদের দোকানের মালামাল সরিয়ে নেন। দোকানগুলো হলো আলো নিকেতন, উদয়ন কর্পোরেশন, দি ইউনিভার্সেল ইলেকট্রিক এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস, বিনিময় গ্লাস, যমুনা ইলেকট্রিক ও মহিউদ্দিন ইলেকট্রিক। সোমবার,(৫ এপ্রিল ২০২৫) সকালে পরিচালিত অভিযানে নেতৃত্ব দেন মহানগরীর সদর সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) ইমরান মাহমুদ ডালিম। গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ, পাঁচলাইশের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী সৌমিক তালুকদার, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মোস্তাফিজুর রহমান, উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী পুষণ চক্রবর্তী, সহকারী প্রকৌশলীরা ও মেট্টোপলিটন পুলিশ অভিযানে সহযোগিতা করেন।
গণপূর্ত রক্ষণাবেক্ষণ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নন্দনকাননস্থ সরকারি পরিত্যক্ত বাড়ি ‘মতিন বিল্ডিং’-এর নীচ তলায় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ওপরে সরকারি কর্মচারীদের বরাদ্ধপ্রাপ্ত ঘর ছিল। পুরো বিল্ডিংটি ব্যবহারের অনুপযোগী হওয়ায় এটি ভেঙ্গে ফেলে নতুনভাবে আবাসন গড়ার জন্য সরকার গত পাঁচ বছর পূর্বে প্রকল্প গ্রহণ করে। সে সময়ে ‘মতিন বিল্ডিং’-এ বরাদ্ধপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা নোটিশ পেয়ে অন্য সরকারি বাসায় চলে গেলেও নীচ তলায় উপ-ভাড়াটিয়া হিসেবে অবস্থানরত ইলেকট্রিক সামগ্রী ও গ্লাসের দোকানদারেরা তাদের ব্যবসা অব্যাহত রাখে। এর পরেও দোকান ঘরগুলো ছেড়ে দেয়ার জন্য তাদেরকে সরকারের পক্ষ থেকে নোটিশের মাধ্যমে কয়েকবার তাগাদা দেয়া হয়। এক পর্যায়ে ব্যবসায়ীরা (উপ-ভাড়াটিয়া) দোকানগুলো বুঝিয়ে না দিয়ে সরকারকে বিবাদী করে আদালতে মামলা রুজু করেন। প্রায় পাঁচ বছর পর আদালত থেকে সরকার পক্ষে মামলার রায় হওয়ায় উপ-ভাড়াটিয়ারা আবারও আপিল করেন। আপিলেও সরকার পক্ষে রায় বহাল রাখেন আদালত।সোমবার,(৫ এপ্রিল ২০২৫) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে ২টি গোডাউনসহ মোট ৯টি অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে গণপূর্ত বিভাগের কাছে পরিত্যক্ত মতিন বিল্ডিংটি হস্তান্তর করেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন।