বগুড়ার শেরপুর থেকে চুরি যাওয়া ট্রাক উদ্ধার করেছে শেরপুর থানা পুলিশ। এ সময় চোর চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হলেও ট্রাকে থাকা ১৩ লাখ টাকার মাছের খাদ্য উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো মির্জাপুর ইউনিয়নের সুখানগাড়ী গ্রামের মৃত শাহজামালের ছেলে ফারুক (৪৫), শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের খন্দকারটোলা গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে হাশেম আলী ওরফে বাবু (৪৪) এবং ধড়মোকাম গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলী খন্দকারের ছেলে আবু বক্কার সিদ্দিক (৪২)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের চকপোতা গ্রামের সাদেকুল ইসলাম সাদেক ও আসামি হাশেম আলী যৌথভাবে একটি ট্রাক কিনেছিলেন। হাশেম নিজেই ট্রাকের ড্রাইভার, আর আবু বক্কার সিদ্দিক ছিলেন হেলপার। গত ২৯ এপ্রিল ভোরে আবু বক্কার সিদ্দিক মেসার্স খুকুমুনি ট্রেডার্সের মাধ্যমে ১৩ লাখ ৩৬ হাজার ৪২০ টাকার ১৪ টন মাছের খাদ্য লোড করে শেরপুর পৌরসভার ধুনট মোড় সংলগ্ন ট্রাক টার্মিনালের পশ্চিম পাশে মহাসড়কে পৌঁছে হাশেম আলী বাবুকে বলেন, তিনি আনলোড করতে যেতে পারবেন না। কিছুক্ষণ পর হেলপার আবু বক্কার সিদ্দিক উক্ত ট্রাকের সঙ্গে যাওয়ার জন্য জনৈক জিয়ার সঙ্গে পরিচয় করে দেন। তখন হাশেম আলী বাবু নতুন হেলপার জিয়াকে সকাল ৮টার দিকে ফিডবোঝাই ট্রাকটি দেখাশোনার দায়িত্বে রেখে গোসল ও খাওয়ার জন্য বাড়ি যান। বেলা সোয়া ২টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে দেখেন সেখানে ট্রাক নেই। তিনি ট্রাকসহ মালামাল হারিয়ে যাওয়ার কথা অন্য মালিক সাদেকুল ইসলামকে জানালে তিনি তৎক্ষণাৎ শেরপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মামলার তদন্তে নিয়োজিত এসআই আনোয়ার হোসেন গত শনিবার শেরপুর থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেন। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে নওগাঁর আত্রাই থানার সোনাডাঙ্গা মহিলা কলেজসংলগ্ন এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ট্রাকটি উদ্ধার করেন। তবে মাছের খাদ্য উদ্ধার সম্ভব করা সম্ভব হয়নি। শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগে মামলা রুজু করা হয়েছে। তাদের কাল রোববার আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এই চোরচক্রের বাকি সদস্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
বগুড়ার শেরপুর থেকে চুরি যাওয়া ট্রাক উদ্ধার করেছে শেরপুর থানা পুলিশ। এ সময় চোর চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হলেও ট্রাকে থাকা ১৩ লাখ টাকার মাছের খাদ্য উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো মির্জাপুর ইউনিয়নের সুখানগাড়ী গ্রামের মৃত শাহজামালের ছেলে ফারুক (৪৫), শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের খন্দকারটোলা গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে হাশেম আলী ওরফে বাবু (৪৪) এবং ধড়মোকাম গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলী খন্দকারের ছেলে আবু বক্কার সিদ্দিক (৪২)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার শাহ-বন্দেগী ইউনিয়নের চকপোতা গ্রামের সাদেকুল ইসলাম সাদেক ও আসামি হাশেম আলী যৌথভাবে একটি ট্রাক কিনেছিলেন। হাশেম নিজেই ট্রাকের ড্রাইভার, আর আবু বক্কার সিদ্দিক ছিলেন হেলপার। গত ২৯ এপ্রিল ভোরে আবু বক্কার সিদ্দিক মেসার্স খুকুমুনি ট্রেডার্সের মাধ্যমে ১৩ লাখ ৩৬ হাজার ৪২০ টাকার ১৪ টন মাছের খাদ্য লোড করে শেরপুর পৌরসভার ধুনট মোড় সংলগ্ন ট্রাক টার্মিনালের পশ্চিম পাশে মহাসড়কে পৌঁছে হাশেম আলী বাবুকে বলেন, তিনি আনলোড করতে যেতে পারবেন না। কিছুক্ষণ পর হেলপার আবু বক্কার সিদ্দিক উক্ত ট্রাকের সঙ্গে যাওয়ার জন্য জনৈক জিয়ার সঙ্গে পরিচয় করে দেন। তখন হাশেম আলী বাবু নতুন হেলপার জিয়াকে সকাল ৮টার দিকে ফিডবোঝাই ট্রাকটি দেখাশোনার দায়িত্বে রেখে গোসল ও খাওয়ার জন্য বাড়ি যান। বেলা সোয়া ২টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে দেখেন সেখানে ট্রাক নেই। তিনি ট্রাকসহ মালামাল হারিয়ে যাওয়ার কথা অন্য মালিক সাদেকুল ইসলামকে জানালে তিনি তৎক্ষণাৎ শেরপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মামলার তদন্তে নিয়োজিত এসআই আনোয়ার হোসেন গত শনিবার শেরপুর থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেন। তাদের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে নওগাঁর আত্রাই থানার সোনাডাঙ্গা মহিলা কলেজসংলগ্ন এলাকা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ট্রাকটি উদ্ধার করেন। তবে মাছের খাদ্য উদ্ধার সম্ভব করা সম্ভব হয়নি। শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগে মামলা রুজু করা হয়েছে। তাদের কাল রোববার আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এই চোরচক্রের বাকি সদস্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।