সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হলেও শেরপুর উপজেলায় এখনো ধান কেনা শুরু করতে পারছে না খাদ্য অধিদপ্তর। মূলত কৃষকের তালিকা না থাকায় এই জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে সরকারি গুদাম খালি থাকলেও কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রে জানা যায়, এবছর শেরপুর উপজেলায় কৃষকদের কাছ থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে এক হাজার ৩৪৩ মেট্রিক টন ধান কেনা হবে, যা ইতোমধ্যে শুরু হলেও শেরপুর উপজেলায় এখনও কেনা সম্ভব হয়নি। কারণ হিসেবে জানা গেছে, আগের তালিকা অনুয়ায়ী এবার ধান কেনা হবে না, কৃষকের হালনাগাদ তালিকা কৃষি অফিস সরবরাহ করলে সেই তালিকা অনুয়ায়ী কৃষকদের কাছে থেকে ধান কেনা হবে। গত ২৫ এপ্রিলের মধ্যে তালিকার জন্য কৃষি অফিসকে অবহিত করলেও এখনও পর্যন্ত তারা তালিকা সরবরাহ করেনি।
স্থানীয় কৃষক আব্দুল মজিদ ও রফিকুল ইসলাম জানান, তারা ধান বিক্রি করতে চাইলেও গুদামে গিয়ে খোঁজ নিয়ে জেনেছেন তালিকা না আসায় তারা ধান কিনছে না। তারা আরও জানান, আর কিছুদিন পর কেউ গুদামে ধান দিতে আসবে না। কারণ তখন বাজারে ধানের দাম বেশি হলে কৃষক সরকারি দামের চেয়ে বেশি দামে বাজারে বিক্রি করবেন। এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুল হান্নান খান বলেন, আমরা সঠিক সময়ে কৃষকের হালনাগাদ তালিকা পাবার জন্য উপজেলা কৃষি অফিসকে জানিয়েছিলাম কিন্তু এখনও তারা তালিকা সরবরাহ করেনি। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা আক্তার বলেন, আমরা পত্র পেয়েছি এবং কৃষকের হালনাগাদ তালিকা তৈরি করতে নির্দেশনা দিয়েছি। দুয়েকদিনের মধ্যেই সরকারি গুদামে তালিকা প্রেরণ করা হবে।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ অভিযান শুরু হলেও শেরপুর উপজেলায় এখনো ধান কেনা শুরু করতে পারছে না খাদ্য অধিদপ্তর। মূলত কৃষকের তালিকা না থাকায় এই জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে সরকারি গুদাম খালি থাকলেও কৃষকের কাছ থেকে ধান কেনা সম্ভব হচ্ছে না।
সূত্রে জানা যায়, এবছর শেরপুর উপজেলায় কৃষকদের কাছ থেকে ৩৬ টাকা কেজি দরে এক হাজার ৩৪৩ মেট্রিক টন ধান কেনা হবে, যা ইতোমধ্যে শুরু হলেও শেরপুর উপজেলায় এখনও কেনা সম্ভব হয়নি। কারণ হিসেবে জানা গেছে, আগের তালিকা অনুয়ায়ী এবার ধান কেনা হবে না, কৃষকের হালনাগাদ তালিকা কৃষি অফিস সরবরাহ করলে সেই তালিকা অনুয়ায়ী কৃষকদের কাছে থেকে ধান কেনা হবে। গত ২৫ এপ্রিলের মধ্যে তালিকার জন্য কৃষি অফিসকে অবহিত করলেও এখনও পর্যন্ত তারা তালিকা সরবরাহ করেনি।
স্থানীয় কৃষক আব্দুল মজিদ ও রফিকুল ইসলাম জানান, তারা ধান বিক্রি করতে চাইলেও গুদামে গিয়ে খোঁজ নিয়ে জেনেছেন তালিকা না আসায় তারা ধান কিনছে না। তারা আরও জানান, আর কিছুদিন পর কেউ গুদামে ধান দিতে আসবে না। কারণ তখন বাজারে ধানের দাম বেশি হলে কৃষক সরকারি দামের চেয়ে বেশি দামে বাজারে বিক্রি করবেন। এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুল হান্নান খান বলেন, আমরা সঠিক সময়ে কৃষকের হালনাগাদ তালিকা পাবার জন্য উপজেলা কৃষি অফিসকে জানিয়েছিলাম কিন্তু এখনও তারা তালিকা সরবরাহ করেনি। এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফারজানা আক্তার বলেন, আমরা পত্র পেয়েছি এবং কৃষকের হালনাগাদ তালিকা তৈরি করতে নির্দেশনা দিয়েছি। দুয়েকদিনের মধ্যেই সরকারি গুদামে তালিকা প্রেরণ করা হবে।