খুলনায় পুলিশের সামনে অস্ত্র নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন গুলিবিদ্ধসহ চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দুপুরে খুলনা সদর থানার বাগমারা সেতু এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে খুলনা সদর থানার ওসি হাওলাদার সানোয়ার হুসাইন জানান। ওসি বলেন, চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। গতকাল রোববার দুপুরে একদল সন্ত্রাসী এলাকাবাসীর ওপর হামলা চালায়। পরে এলাকার মানুষ নিজেরাই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় চারজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তাদের মধ্যে আজিজের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
জানা গেছে, গত শনিবার রাতে বাগমারা এলাকায় ‘শিরিনা স্টোর’ নামে একটি মুদিদোকানে চুরি হয়। ওই ঘটনায় দুজনকে আটক করে পুলিশে দেন স্থানীয় লোকজন। পরে তাদের কাছ থেকে চোরাই মালামাল উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনার জের ধরে গতকাল রোববার দুপুরে চোরদের পক্ষ নিয়ে একদল সন্ত্রাসী এলাকাবাসীর ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে এলাকাবাসী দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে নিজেরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলি বাগমারা এলাকার আবদুল আজিজের বুকের ডান পাশে বিদ্ধ হয়। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ সময় কুপিয়ে জখম করা হয় একই এলাকার সিরাজুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম এবং নজরুল ইসলামকে। তাদেরকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
খুলনায় পুলিশের সামনে অস্ত্র নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন গুলিবিদ্ধসহ চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার দুপুরে খুলনা সদর থানার বাগমারা সেতু এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে খুলনা সদর থানার ওসি হাওলাদার সানোয়ার হুসাইন জানান। ওসি বলেন, চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। গতকাল রোববার দুপুরে একদল সন্ত্রাসী এলাকাবাসীর ওপর হামলা চালায়। পরে এলাকার মানুষ নিজেরাই সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় চারজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তাদের মধ্যে আজিজের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
জানা গেছে, গত শনিবার রাতে বাগমারা এলাকায় ‘শিরিনা স্টোর’ নামে একটি মুদিদোকানে চুরি হয়। ওই ঘটনায় দুজনকে আটক করে পুলিশে দেন স্থানীয় লোকজন। পরে তাদের কাছ থেকে চোরাই মালামাল উদ্ধার করা হয়। ওই ঘটনার জের ধরে গতকাল রোববার দুপুরে চোরদের পক্ষ নিয়ে একদল সন্ত্রাসী এলাকাবাসীর ওপর হামলা চালায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে এলাকাবাসী দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে নিজেরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ সময় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলি বাগমারা এলাকার আবদুল আজিজের বুকের ডান পাশে বিদ্ধ হয়। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ সময় কুপিয়ে জখম করা হয় একই এলাকার সিরাজুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম এবং নজরুল ইসলামকে। তাদেরকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।