নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় আওয়ামী লীগের দুপক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম (১৭) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।
মঙ্গলবার সকালে উপজেলার চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সুজন চন্দ্র সরকার। নিহত সাইফুল ওই এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে।
গুরুতর আহত মেথিকান্দা এলাকার রবিউল্লাহর ছেলে রাহাত (২২) কে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার ও গোষ্ঠীগত বিরোধ নিয়ে উপজেলা যুবলীগ নেতা আবিদ হাসান রুবেল ও রায়পুরা পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হারুন অর রশিদের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলছে। এর জেরে একাধিকবার হামলা-মামলার ঘটনাও ঘটেছে।
সকালে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় প্রতিপক্ষের হামলায় সাইফুল ঘটনাস্থলেই নিহত হন এবং রাহাত গুরুতর আহত হন। নিহত ও আহত উভয়ই যুবলীগ নেতা রুবেলের সমর্থক।
ঘটনার পর আহতরা গ্রেপ্তার এড়াতে গোপনে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
খবর পেয়ে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার বলেন, “পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।”
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলায় আওয়ামী লীগের দুপক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে সাইফুল ইসলাম (১৭) নামে এক কিশোর নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।
মঙ্গলবার সকালে উপজেলার চান্দেরকান্দি ইউনিয়নের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) সুজন চন্দ্র সরকার। নিহত সাইফুল ওই এলাকার শফিকুল ইসলামের ছেলে।
গুরুতর আহত মেথিকান্দা এলাকার রবিউল্লাহর ছেলে রাহাত (২২) কে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার ও গোষ্ঠীগত বিরোধ নিয়ে উপজেলা যুবলীগ নেতা আবিদ হাসান রুবেল ও রায়পুরা পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হারুন অর রশিদের সমর্থকদের মধ্যে বিরোধ চলছে। এর জেরে একাধিকবার হামলা-মামলার ঘটনাও ঘটেছে।
সকালে উভয় পক্ষ দেশীয় অস্ত্র ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় প্রতিপক্ষের হামলায় সাইফুল ঘটনাস্থলেই নিহত হন এবং রাহাত গুরুতর আহত হন। নিহত ও আহত উভয়ই যুবলীগ নেতা রুবেলের সমর্থক।
ঘটনার পর আহতরা গ্রেপ্তার এড়াতে গোপনে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
খবর পেয়ে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুজন চন্দ্র সরকার বলেন, “পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করেছে। এ বিষয়ে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।”