কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া ও মিঠামইন উপজেলায় বজ্রপাতে তিন স্কুলছাত্রীসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে পাকুন্দিয়া উপজেলার চরটেকী এলাকায় তিন স্কুলছাত্রী এবং মিঠামইন উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের চমকপুর দক্ষিণ হাটি গ্রামে এক কৃষক মারা যান বলে জানিয়েছে পুলিশ ও প্রশাসন।
নিহতরা হলেন—পাকুন্দিয়ার চরটেকী গ্রামের জালাল উদ্দিনের মেয়ে ইরিনা আক্তার (১৫), বাদল মিয়ার মেয়ে প্রিয়া আক্তার (১৫), ও বোরহান উদ্দিনের মেয়ে বর্ষা (১৫)। তারা সবাই চরটেকী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
মিঠামইন উপজেলার নিহত কৃষকের নাম কডু মিয়া।
পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বিল্লাল হোসেন জানান, স্কুল শেষে বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয় ওই তিন শিক্ষার্থী। পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক ইরিনা ও প্রিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। বর্ষাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেও তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
ইউএনও জানান, নিহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো হয়েছে এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাফন-কাফনের জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
মিঠামইন থানার এসআই আমিনুল ইসলাম জানান, কৃষক কডু মিয়া খোলা মাঠে ধান শুকাতে দিয়েছিলেন। বৃষ্টির মধ্যে ধান তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন তিনি। মিঠামইন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া ও মিঠামইন উপজেলায় বজ্রপাতে তিন স্কুলছাত্রীসহ চারজনের মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে পাকুন্দিয়া উপজেলার চরটেকী এলাকায় তিন স্কুলছাত্রী এবং মিঠামইন উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের চমকপুর দক্ষিণ হাটি গ্রামে এক কৃষক মারা যান বলে জানিয়েছে পুলিশ ও প্রশাসন।
নিহতরা হলেন—পাকুন্দিয়ার চরটেকী গ্রামের জালাল উদ্দিনের মেয়ে ইরিনা আক্তার (১৫), বাদল মিয়ার মেয়ে প্রিয়া আক্তার (১৫), ও বোরহান উদ্দিনের মেয়ে বর্ষা (১৫)। তারা সবাই চরটেকী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
মিঠামইন উপজেলার নিহত কৃষকের নাম কডু মিয়া।
পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. বিল্লাল হোসেন জানান, স্কুল শেষে বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে গুরুতর আহত হয় ওই তিন শিক্ষার্থী। পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক ইরিনা ও প্রিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন। বর্ষাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেও তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
ইউএনও জানান, নিহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো হয়েছে এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে দাফন-কাফনের জন্য আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
মিঠামইন থানার এসআই আমিনুল ইসলাম জানান, কৃষক কডু মিয়া খোলা মাঠে ধান শুকাতে দিয়েছিলেন। বৃষ্টির মধ্যে ধান তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে গুরুতর আহত হন তিনি। মিঠামইন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।