মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) : সরকারি বিএডিসির ভবন দখল করে মুরগির খামার -সংবাদ
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নের কবুতরখালী গ্রামে বিএডিসির ৬৬ শতাংশ (১ কুড়া) জমি ও জমিতে থাকা দোতলা ভবন দখল করে মুরগির খামার করার অভিযোগ উঠেছে সাবেক উপজেলা আঃলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম ঝনো বিরুদ্ধে। এতে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকার সম্পদ বেদখল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) মানসম্পন্ন কৃষি উপকরণ যোগান ও দক্ষ সেচ ব্যবস্থাপনার লক্ষে গুলিশাখালী বাজারের পশ্চিম পার্শ্বে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি স্থাপন করা হয়। বেশ কয়েক বছর কার্যক্রম চলার পর হঠাৎ এটির মুখ থুবরে পড়ে। এরপর ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে এটিকে বানানো হয় মুরগির খামার। আর এ খামার পরিচালনা করেন আঃলীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম ঝনো।
ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম ঝনো পলাতক থাকায় তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি। চেয়ারম্যানের শ্বশুর এবং বিএডিসি অফিসটির অবসরপ্রাপ্ত স্টাফ সাইফুল ইসলাম জানান,ঝনো চেয়ারম্যান গং অফিসটির নামে লিখে দেওয়া জমি ফেরত পাওয়ার জন্য আদালতে মামলা করেছে। মামলা চলমান অবস্থায় জমির মূল্য বাবদ ৮ লাখ টাকা জমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বিএডিসি অফিস উক্ত টাকা উত্তোলন না করায় টাকা তুলে আনা হয়েছে। এরপর ২০২৪ সালে নতুন করে আবার মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ বিষয় পিরোজপুর জেলা বিএডিসি (সেচ) অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মো. ফেরদৌস পারভেজ বলেন,জমি ও ভবন ফেরত পাওয়ার জন্য টাকা জমা দেওয়ার বিষয় আমি অবগত নই। তারা একটি মামলা করেছিল। মামলাটি আদালত খারিজ করে দিয়েছে। পরে আবার মামলা করেছে। সরকারি অফিসটি দখল করে মুরগীর খামার পরিচালনা করা বেআইনি। খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) : সরকারি বিএডিসির ভবন দখল করে মুরগির খামার -সংবাদ
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নের কবুতরখালী গ্রামে বিএডিসির ৬৬ শতাংশ (১ কুড়া) জমি ও জমিতে থাকা দোতলা ভবন দখল করে মুরগির খামার করার অভিযোগ উঠেছে সাবেক উপজেলা আঃলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম ঝনো বিরুদ্ধে। এতে সরকারের প্রায় অর্ধকোটি টাকার সম্পদ বেদখল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএডিসি) মানসম্পন্ন কৃষি উপকরণ যোগান ও দক্ষ সেচ ব্যবস্থাপনার লক্ষে গুলিশাখালী বাজারের পশ্চিম পার্শ্বে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি স্থাপন করা হয়। বেশ কয়েক বছর কার্যক্রম চলার পর হঠাৎ এটির মুখ থুবরে পড়ে। এরপর ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে এটিকে বানানো হয় মুরগির খামার। আর এ খামার পরিচালনা করেন আঃলীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম ঝনো।
ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল আলম ঝনো পলাতক থাকায় তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি। চেয়ারম্যানের শ্বশুর এবং বিএডিসি অফিসটির অবসরপ্রাপ্ত স্টাফ সাইফুল ইসলাম জানান,ঝনো চেয়ারম্যান গং অফিসটির নামে লিখে দেওয়া জমি ফেরত পাওয়ার জন্য আদালতে মামলা করেছে। মামলা চলমান অবস্থায় জমির মূল্য বাবদ ৮ লাখ টাকা জমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বিএডিসি অফিস উক্ত টাকা উত্তোলন না করায় টাকা তুলে আনা হয়েছে। এরপর ২০২৪ সালে নতুন করে আবার মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এ বিষয় পিরোজপুর জেলা বিএডিসি (সেচ) অফিসের সহকারী প্রকৌশলী মো. ফেরদৌস পারভেজ বলেন,জমি ও ভবন ফেরত পাওয়ার জন্য টাকা জমা দেওয়ার বিষয় আমি অবগত নই। তারা একটি মামলা করেছিল। মামলাটি আদালত খারিজ করে দিয়েছে। পরে আবার মামলা করেছে। সরকারি অফিসটি দখল করে মুরগীর খামার পরিচালনা করা বেআইনি। খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।