ঝালকাঠি : ফলন ভালো হওয়ায় মুগডাল খেতে কৃষকের হাসি -সংবাদ
ঝালকাঠিতে এ বছর মুগডালের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারদর অনুকূলে থাকায় হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এসব মুগ ডাল এখন জেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। চাহিদা এবং বাজারমূল্য ভালো হওয়ায় মুগডাল চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের।
দক্ষিণ জেলা ঝালকাঠিতে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মুগ ডাল চাষ। জেলায় এবছর মুগ ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে, হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। প্রযুক্তির ব্যবহার এবং কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবছর ২৭ হেক্টর জমিতে মুগের আবাদ বেশি হয়েছে। জেলার চার উপজেলায় এ বছর ২ হাজার ৬শ’ হেক্টর জমিতে মুগ ডালের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছিল। এর মাধ্যমে প্রায় ৪০ কোটি টাকার মুগ উৎপাদন হবে বলে আশা করছে কৃষি বিভাগ। রবি মৌসুমে পতিত থাকা জমিতে মুগ ডালের চাষ করছেন কৃষকরা। বিশেষ করে বারি মুগ-৪ ও ৬ এবং বিনা মুগ-৪ ও ৬ জাতের আবাদ সম্প্রসারণ বেশি হয়েছে জেলায়। ফলন আসার পরে ৩ ধাপে মুগ ডাল উত্তোলন করতে পারেন ডাল চাষিরা। মুগ ডাল উত্তোলনে পুরুষদের পাশাপাশি শ্রম দিচ্ছেন নারীরা। সকাল ৫টা থেকে সকাল ৮টা এবং বিকেল ৪টা থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত মাঠ থেকে মুগ তোলেন কৃষকরা। উৎপাদন ভালো এবং লাভ বেশি হওয়ায় নতুন নতুন কৃষি উদ্যোক্তরা আগ্রহী হচ্ছেন মুগ ডাল চাষে।
ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জানান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উদ্ভাবিত আধুনিক জাতের মুগ ডাল চাষ এবং কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ ও প্রযুক্তির ব্যবহার বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে কৃষি বিভাগ। এর কারণেই জেলায় মুগ ডালের ফলন বৃদ্ধি পেয়েছে।
এবছর প্রকৃতি অনুকূলে থাকায় ও কৃষি বিভাগের পরামর্শে সঠিক পরিচর্যা করায় ঝালকাঠিতে মুগ ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে, তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কৃষি উদ্যোক্তা, সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে শত শত কর্মসংস্থানের- যা গ্রামীণ অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা প্রকাশ করছেন কৃষি সংশ্লিষ্টরা।
ঝালকাঠি : ফলন ভালো হওয়ায় মুগডাল খেতে কৃষকের হাসি -সংবাদ
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
ঝালকাঠিতে এ বছর মুগডালের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজারদর অনুকূলে থাকায় হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এসব মুগ ডাল এখন জেলার চাহিদা মিটিয়ে চলে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। চাহিদা এবং বাজারমূল্য ভালো হওয়ায় মুগডাল চাষে দিন দিন আগ্রহ বাড়ছে কৃষকদের।
দক্ষিণ জেলা ঝালকাঠিতে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে মুগ ডাল চাষ। জেলায় এবছর মুগ ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে, হাসি ফুটেছে কৃষকের মুখে। প্রযুক্তির ব্যবহার এবং কৃষি বিভাগের সহযোগিতায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবছর ২৭ হেক্টর জমিতে মুগের আবাদ বেশি হয়েছে। জেলার চার উপজেলায় এ বছর ২ হাজার ৬শ’ হেক্টর জমিতে মুগ ডালের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছিল। এর মাধ্যমে প্রায় ৪০ কোটি টাকার মুগ উৎপাদন হবে বলে আশা করছে কৃষি বিভাগ। রবি মৌসুমে পতিত থাকা জমিতে মুগ ডালের চাষ করছেন কৃষকরা। বিশেষ করে বারি মুগ-৪ ও ৬ এবং বিনা মুগ-৪ ও ৬ জাতের আবাদ সম্প্রসারণ বেশি হয়েছে জেলায়। ফলন আসার পরে ৩ ধাপে মুগ ডাল উত্তোলন করতে পারেন ডাল চাষিরা। মুগ ডাল উত্তোলনে পুরুষদের পাশাপাশি শ্রম দিচ্ছেন নারীরা। সকাল ৫টা থেকে সকাল ৮টা এবং বিকেল ৪টা থেকে সন্ধা ৬টা পর্যন্ত মাঠ থেকে মুগ তোলেন কৃষকরা। উৎপাদন ভালো এবং লাভ বেশি হওয়ায় নতুন নতুন কৃষি উদ্যোক্তরা আগ্রহী হচ্ছেন মুগ ডাল চাষে।
ঝালকাঠি জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক জানান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উদ্ভাবিত আধুনিক জাতের মুগ ডাল চাষ এবং কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ ও প্রযুক্তির ব্যবহার বিষয়ক প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে কৃষি বিভাগ। এর কারণেই জেলায় মুগ ডালের ফলন বৃদ্ধি পেয়েছে।
এবছর প্রকৃতি অনুকূলে থাকায় ও কৃষি বিভাগের পরামর্শে সঠিক পরিচর্যা করায় ঝালকাঠিতে মুগ ডালের বাম্পার ফলন হয়েছে, তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কৃষি উদ্যোক্তা, সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে শত শত কর্মসংস্থানের- যা গ্রামীণ অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে আশা প্রকাশ করছেন কৃষি সংশ্লিষ্টরা।