হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে গরুতে ধানের খড় খাওয়াকে কেন্দ্র করে টেটা নিয়ে ৩ ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয়পক্ষের শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। টেটাবিদ্ধ অবস্থায় ১৫ জনকে ঢাকা ও সিলেট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ২ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত উপজেলার উত্তর সাঙ্গর গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
বানিয়াচং থানার ওসি গোলাম মোস্তফা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে উত্তর সাঙ্গর গ্রামের আলাউদ্দিন মেম্বার এবং নূরুল হুদার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল সোমবার সকালে আলাউদ্দিন মেম্বারের পক্ষের আইয়ুব আলীর একটি গরু নূরুল হুদার পক্ষের হামিদা বেগমের ধানের খড় খায়। এই নিয়ে সকালে দুই পক্ষের নারীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ৩ ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয়পক্ষের নারী-পুরুষসহ শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। আহতদেরকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক টেটাবিদ্ধ ১৫ জনকে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা এবং সিলেটে প্রেরণ করেছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ২ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করা হয়। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৬ মে ২০২৫
হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে গরুতে ধানের খড় খাওয়াকে কেন্দ্র করে টেটা নিয়ে ৩ ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয়পক্ষের শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। টেটাবিদ্ধ অবস্থায় ১৫ জনকে ঢাকা ও সিলেট মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ২ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। গতকাল সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত উপজেলার উত্তর সাঙ্গর গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
বানিয়াচং থানার ওসি গোলাম মোস্তফা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে উত্তর সাঙ্গর গ্রামের আলাউদ্দিন মেম্বার এবং নূরুল হুদার মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল সোমবার সকালে আলাউদ্দিন মেম্বারের পক্ষের আইয়ুব আলীর একটি গরু নূরুল হুদার পক্ষের হামিদা বেগমের ধানের খড় খায়। এই নিয়ে সকালে দুই পক্ষের নারীদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। ৩ ঘন্টাব্যাপী সংঘর্ষে উভয়পক্ষের নারী-পুরুষসহ শতাধিক লোক আহত হয়েছেন। আহতদেরকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক টেটাবিদ্ধ ১৫ জনকে গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা এবং সিলেটে প্রেরণ করেছেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ২ রাউন্ড টিয়ারশেল নিক্ষেপ করা হয়। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।