alt

সারাদেশ

জমি অধিগ্রহণে ধীরগতি, আলোর মুখ দেখেনি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

প্রতিনিধি, বান্দরবান : বুধবার, ০৭ মে ২০২৫

জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ার ধীরগতির কারণে দুই বছরেও বান্দরবানে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন প্রকল্প আলোর মুখ দেখেনি। কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠলে পাহাড়ের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী পাহাড়ি-বাঙালি শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে কারিগরি কাজ শিখে স্বনির্ভর হয়ে উঠবে। সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কারিগরী ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের অর্থায়নে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ২৩টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে বান্দরবান জেলায় ২০২৩ সালে ৫ একর জমিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে জমি অধিগ্রহণের জন্য সম্ভাব্য একাধিক জমি পরিদর্শন করে সার্ভেয়ারটিম। সবশেষে গত বছরের নভেম্বর মাসে বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের চা-বোর্ডের পাশ্ববর্তী এলাকায় ৫ একরের প্রথম-দ্বিতীয় শ্রেণীর সমতল জমি পরিদর্শন করে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করে ভূমি অধিগ্রহণ যাচাই-বাছাই কমিটি। কিন্তু অদৃশ্য কারণে ৪ মাসেও প্রকল্পের কোনো অগ্রগতি হয়নি।

স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আলম এবং সাব্বির আহমেদ অভিযোগ করে বলেন, বান্দরবান জেলায় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য জন্য পরিদর্শন করা মাঝেরপাড়া এলাকায় চা-বোর্ডের পাশ্ববর্তী ভূমিটি শিক্ষার জন্য শতভাগ উপযুক্ত। এখানে আশপাশে ইতোমধ্যে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ সেন্টার (পিটিআই), মেডিকেল অ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) এবং রেডক্রিসেন্ট হাসপাতালসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। তাই দ্রুত প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ শুরু করার দাবি জানাচ্ছি আমরা। অধিগ্রহণের জন্য প্রস্তুত জমির মালিক মো. ইদ্রিছ চৌধুরী এবং তানজিনা আফরিন বলেন, বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক মৌজার খতিয়ান নং-১৭৫, হোল্ডিং নং-৫১০, হোল্ডিং নং-৫১৩ এর আন্দর ৫ একর ১ম ও ২য় শ্রেণীর সমতল জমি আমাদের কয়েকজনের নামে রেকর্ডভুক্ত রয়েছে। জমিটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য পরিদর্শন করে ভূমি অধিগ্রহণ কমিটি প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। আমরাও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জমিটি সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছি। এখানে কারিগরি প্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠলে পাহাড়ের পিছিয়ে পড়া পাহাড়ি ও বাঙালি জনগোষ্ঠীর সন্তানরা কারিগরি শিক্ষার সুযোগ পাবে। সৃষ্টি হবে নতুন কর্মসংস্থানেরও।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে বান্দরবান জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য সূয়ালকের ২টি স্থান নির্ধারণ করে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে। তবে এই ব্যাপারে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

ডিবি থেকে সরানো মল্লিক ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি

সীমান্তবর্তী ৩৩ জেলায় পুলিশের বাড়তি সতর্কতা

ফরিদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে রামগড় ও লক্ষীছড়িতে বিক্ষোভ

ছবি

নর্থ বেঙ্গল সুগার মিল শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি

ছবি

রংপুর মেডিকেলে জরুরি চিকিৎসা সরঞ্জাম অকেজো, মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শক হতবাক

মাদারগঞ্জে অসময়ে যমুনার পানি বৃদ্ধি, নদীতে ১০ বসতভিটা বিলীন

ছবি

বিলুপ্তির পথে বুনোফল ‘আনাই’

বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা

ফসলি জমি মাটি কাটায় জরিমানা

ডাক বিভাগের গাফিলতিতে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের ক্ষতি

রাসেলস ভাইপার থেকে সুরক্ষায় গোয়ালন্দে গামবুট বিতরণ

ছবি

রাউজানে ভুট্টা চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকের

সাভারে মেয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল বাবার

ছবি

ধানের ভালো ফলনেও হাসি নেই চাষিদের মুখে

কুয়াকাটায় পর্যটক হেনেস্তাকারী যুবদল সভাপতি বহিষ্কার

ছবি

গঙ্গাচড়ায় উপহার পেল যৌতুকবিহীন ২০ নবদম্পতি

ছবি

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নারীসহ নিহত ৫

একদিনে ১১০ জনকে বাংলাদেশে বিএসএফের ‘পুশইন’

ছবি

মৌলভীবাজারের ধলই সীমান্তে আরও ১৫ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে দিল বিএসএফ

ফরিদপুরের সালথায় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

বাগেরহাটের শরণখোলায় এক বৃদ্ধের আত্মহত্যা

ছবি

অবাধে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ গাইড ও নোটবই

চাঁদপুর সদর হাসপাতাল শিশু ওয়ার্ডে নতুন শয্যা অনুদান

ছবি

সংবাদ প্রকাশের পর টুঙ্গিপাড়ায় নদী ভাঙন রোধে কাজ শুরু

ছবি

মানিকগঞ্জের মিষ্টি কুমড়ার দামে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

হবিগঞ্জে নিখোঁজ তরুণীর মরদেহ উদ্ধার

কেরুতে এক যুগেও চালু হয়নি অটোমেশিন, গচ্চা শতকোটি

কুয়াকাটায় অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

ফরমালিনযুক্ত আম ধ্বংস, জরিমানা

ছবি

পাহাড়ি এলাকায় বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট, স্বাস্থ্যঝুঁকিতে আদিবাসীরা

নিষিদ্ধ পলিথিন মজুদ, ব্যবসায়ীর জরিমানা

অবৈধভাবে উত্তোলিত ৫ লাখ ঘনফুট বালু জব্দ

আসামি ধরতে গিয়ে হামলার শিকার ওসিসহ ৭ পুলিশ

মানিকগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

হকার হত্যা মামলায় ৪ জনের ফাঁসি, ২ জনের যাবজ্জীবন

tab

সারাদেশ

জমি অধিগ্রহণে ধীরগতি, আলোর মুখ দেখেনি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

প্রতিনিধি, বান্দরবান

বুধবার, ০৭ মে ২০২৫

জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ার ধীরগতির কারণে দুই বছরেও বান্দরবানে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপন প্রকল্প আলোর মুখ দেখেনি। কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠলে পাহাড়ের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী পাহাড়ি-বাঙালি শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে কারিগরি কাজ শিখে স্বনির্ভর হয়ে উঠবে। সংশ্লিষ্টদের তথ্যমতে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত কারিগরী ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের অর্থায়নে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ২৩টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এর মধ্যে বান্দরবান জেলায় ২০২৩ সালে ৫ একর জমিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে জমি অধিগ্রহণের জন্য সম্ভাব্য একাধিক জমি পরিদর্শন করে সার্ভেয়ারটিম। সবশেষে গত বছরের নভেম্বর মাসে বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের চা-বোর্ডের পাশ্ববর্তী এলাকায় ৫ একরের প্রথম-দ্বিতীয় শ্রেণীর সমতল জমি পরিদর্শন করে প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করে ভূমি অধিগ্রহণ যাচাই-বাছাই কমিটি। কিন্তু অদৃশ্য কারণে ৪ মাসেও প্রকল্পের কোনো অগ্রগতি হয়নি।

স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আলম এবং সাব্বির আহমেদ অভিযোগ করে বলেন, বান্দরবান জেলায় পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য জন্য পরিদর্শন করা মাঝেরপাড়া এলাকায় চা-বোর্ডের পাশ্ববর্তী ভূমিটি শিক্ষার জন্য শতভাগ উপযুক্ত। এখানে আশপাশে ইতোমধ্যে গড়ে উঠেছে প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ সেন্টার (পিটিআই), মেডিকেল অ্যাসিসটেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) এবং রেডক্রিসেন্ট হাসপাতালসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। তাই দ্রুত প্রকল্পটি বাস্তবায়নে কাজ শুরু করার দাবি জানাচ্ছি আমরা। অধিগ্রহণের জন্য প্রস্তুত জমির মালিক মো. ইদ্রিছ চৌধুরী এবং তানজিনা আফরিন বলেন, বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক মৌজার খতিয়ান নং-১৭৫, হোল্ডিং নং-৫১০, হোল্ডিং নং-৫১৩ এর আন্দর ৫ একর ১ম ও ২য় শ্রেণীর সমতল জমি আমাদের কয়েকজনের নামে রেকর্ডভুক্ত রয়েছে। জমিটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য পরিদর্শন করে ভূমি অধিগ্রহণ কমিটি প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। আমরাও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জমিটি সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছি। এখানে কারিগরি প্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠলে পাহাড়ের পিছিয়ে পড়া পাহাড়ি ও বাঙালি জনগোষ্ঠীর সন্তানরা কারিগরি শিক্ষার সুযোগ পাবে। সৃষ্টি হবে নতুন কর্মসংস্থানেরও।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে বান্দরবান জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি বলেন, ভূমি অধিগ্রহণের জন্য সূয়ালকের ২টি স্থান নির্ধারণ করে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে। তবে এই ব্যাপারে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।

back to top