বাগেরহাটের শরণখোলায় হিমাংশু হালদার নামে (৭৫) বছর এক বৃদ্ধ গাছের সাথে দড়িতে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। আজ বিকাল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার রথিয়া রাজাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়নের রথিয়া রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত গোপাল চন্দ্র হাওলাদারের পুত্র হিমাংশু হাওলাদার দুপুর তিন টার দিকে ভাত খেয়ে বিশ্রাম নেয়। কিছুক্ষণ পর পাশে থাকা স্ত্রী তাকে না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করে পরবর্তীতে ঘর থেকে ২৫ গজ দূরে একটি গাব গাছের সাথে দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখে হাউ মাউ করে কান্না শুরু করে। এ সময় প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দেখতে পায় তিনি গাছের সাথে ঝুলে মৃত্যু বরণ করেছে। বিষয়টি শরণখোলা থানা পুলিশকে অবহিত করলে থানা পুলিশের এসআই চিন্ময় নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনা স্থল থেকে তার মৃতদেহ নামিয়ে নিয়ে আসে। এ ব্যাপারে তার স্ত্রী জানায় ৬০ বছর সংসার করলাম তার সাথে কোনদিন ঝগড়া হলো না কেন তিনি আত্মহত্যা করছেন তিনি জানেন না। তার ছেলে জয়ন্ত জানায় তার বাবা বছর দুয়েক আগে স্ট্রোক করেছেন এজন্য মানসিকভাবে কিছুটা সমস্যা আছে। এছাড়া ৩০ বছর আগে তার এক বোন বিষ পানে আত্মহত্যা করে আরেক ভাই ২০ বছর আগে আত্মহত্যা করেছে। এলাকার সমাজ সেবক আউয়াল জোমাদ্ধার বলেন তাদের পরিবারের মধ্যে আত্মহত্যার একটি বিষয় লক্ষ্য করা গেছে।
এ ব্যাপারে শরণখোলা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোঃ শহীদুল্লাহ বলেন খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে সুরতাহাল রিপোর্ট করা হয়েছে। পরিবারে কোনো অভিযোগ না থাকায় মৃতদেহটি তার পরিবারের কাছে সৎকার করার জন্য দেওয়া হয়েছে ।
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫
বাগেরহাটের শরণখোলায় হিমাংশু হালদার নামে (৭৫) বছর এক বৃদ্ধ গাছের সাথে দড়িতে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে। আজ বিকাল সাড়ে চারটার দিকে উপজেলার রথিয়া রাজাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায় শরণখোলা উপজেলার রায়েন্দা ইউনিয়নের রথিয়া রাজাপুর গ্রামের বাসিন্দা মৃত গোপাল চন্দ্র হাওলাদারের পুত্র হিমাংশু হাওলাদার দুপুর তিন টার দিকে ভাত খেয়ে বিশ্রাম নেয়। কিছুক্ষণ পর পাশে থাকা স্ত্রী তাকে না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করে পরবর্তীতে ঘর থেকে ২৫ গজ দূরে একটি গাব গাছের সাথে দড়ি দিয়ে ঝুলতে দেখে হাউ মাউ করে কান্না শুরু করে। এ সময় প্রতিবেশীরা ছুটে এসে দেখতে পায় তিনি গাছের সাথে ঝুলে মৃত্যু বরণ করেছে। বিষয়টি শরণখোলা থানা পুলিশকে অবহিত করলে থানা পুলিশের এসআই চিন্ময় নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনা স্থল থেকে তার মৃতদেহ নামিয়ে নিয়ে আসে। এ ব্যাপারে তার স্ত্রী জানায় ৬০ বছর সংসার করলাম তার সাথে কোনদিন ঝগড়া হলো না কেন তিনি আত্মহত্যা করছেন তিনি জানেন না। তার ছেলে জয়ন্ত জানায় তার বাবা বছর দুয়েক আগে স্ট্রোক করেছেন এজন্য মানসিকভাবে কিছুটা সমস্যা আছে। এছাড়া ৩০ বছর আগে তার এক বোন বিষ পানে আত্মহত্যা করে আরেক ভাই ২০ বছর আগে আত্মহত্যা করেছে। এলাকার সমাজ সেবক আউয়াল জোমাদ্ধার বলেন তাদের পরিবারের মধ্যে আত্মহত্যার একটি বিষয় লক্ষ্য করা গেছে।
এ ব্যাপারে শরণখোলা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোঃ শহীদুল্লাহ বলেন খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে সুরতাহাল রিপোর্ট করা হয়েছে। পরিবারে কোনো অভিযোগ না থাকায় মৃতদেহটি তার পরিবারের কাছে সৎকার করার জন্য দেওয়া হয়েছে ।