মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলা এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা রোগীবাহী একটি অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কায় নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানান হাঁসাড়া হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ওসি আব্দুল কাদের জিলানী। তিনি বলেন, একজন নারীর মরদেহ পুলিশ ফাঁড়িতে রয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, দুর্ঘটনায় নিহত চারজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে এবং ছয়জন চিকিৎসাধীন।
নিহতরা হলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার মিঠাপুকুর এলাকার আব্দুস সামাদ ফকির, তার ছেলে বিল্লাহ ফকির, মেয়ে আফসানা ও অ্যাম্বুলেন্স চালক। অপরজন নারী, তার পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিল্লাহ ফকিরের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রোজিনা বেগমের প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ ২৩ মে। বুধবার রাত থেকেই ব্যথা শুরু হলে বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়ার উদ্দেশ্যে পরিবারের ১০ জন সদস্য একটি অ্যাম্বুলেন্সে রওনা দেন।
এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলা এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সের একটি চাকা ফেটে গেলে চালক রাস্তার ডান পাশে গাড়ি তুলে মেরামতের কাজ করছিলেন। এ সময় কিছু যাত্রী ভেতরে, কিছু বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। মেরামতের প্রায় শেষ পর্যায়ে কুষ্টিয়া থেকে ঢাকাগামী গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি বাস পেছন থেকে অ্যাম্বুলেন্সটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়।
বাস চালকের সহকারী সাইফুল ইসলাম শান্ত জানান, চালক ফয়সাল (৪০) ব্রেক করেও গাড়ি থামাতে পারেননি। ধাক্কায় ঘটনাস্থলে একজন মারা যান, বাকিদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
ওসি জিলানী বলেন, দুর্ঘটনার পর বাস ও অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করা হয়েছে, তবে চালক পলাতক রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলা এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা রোগীবাহী একটি অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কায় নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানান হাঁসাড়া হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ওসি আব্দুল কাদের জিলানী। তিনি বলেন, একজন নারীর মরদেহ পুলিশ ফাঁড়িতে রয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, দুর্ঘটনায় নিহত চারজনের মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে এবং ছয়জন চিকিৎসাধীন।
নিহতরা হলেন মাদারীপুর সদর উপজেলার মিঠাপুকুর এলাকার আব্দুস সামাদ ফকির, তার ছেলে বিল্লাহ ফকির, মেয়ে আফসানা ও অ্যাম্বুলেন্স চালক। অপরজন নারী, তার পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিল্লাহ ফকিরের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রোজিনা বেগমের প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ ২৩ মে। বুধবার রাত থেকেই ব্যথা শুরু হলে বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়ার উদ্দেশ্যে পরিবারের ১০ জন সদস্য একটি অ্যাম্বুলেন্সে রওনা দেন।
এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলা এলাকায় অ্যাম্বুলেন্সের একটি চাকা ফেটে গেলে চালক রাস্তার ডান পাশে গাড়ি তুলে মেরামতের কাজ করছিলেন। এ সময় কিছু যাত্রী ভেতরে, কিছু বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। মেরামতের প্রায় শেষ পর্যায়ে কুষ্টিয়া থেকে ঢাকাগামী গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি বাস পেছন থেকে অ্যাম্বুলেন্সটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়।
বাস চালকের সহকারী সাইফুল ইসলাম শান্ত জানান, চালক ফয়সাল (৪০) ব্রেক করেও গাড়ি থামাতে পারেননি। ধাক্কায় ঘটনাস্থলে একজন মারা যান, বাকিদের ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
ওসি জিলানী বলেন, দুর্ঘটনার পর বাস ও অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করা হয়েছে, তবে চালক পলাতক রয়েছেন।