রংপুরের গঙ্গাচড়ায় চলতি মৌসুমে বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে ও উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তার উপস্থিতিতে উপজেলার সদর ইউনিয়নের নবনীদাস গ্রামের মধ্য নবনীদাস ব্লকে এসিআই-২ জাতের হাইব্রিড ধানের নমুনা শষ্য কর্তন করা হয়। নমুনা শস্য কর্তনের উদ্বোধন করেন রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) কৃষিবিদ মাহমুদা খাতুন।
এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সৈয়দ শাহিনুর ইসলাম, পরিসংখ্যান তদন্তকারী, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গঙ্গাচড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১ হাজার ৯০ হেক্টর জমি। আবাদ হয়েছে ১১ হাজার ১০০ হেক্টর জমি- যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১০ হেক্টর বেশি। ইতোমধ্যে এ উপজেলায় ৬৫০ হেক্টর জমির ধান কর্তন করা হয়েছে।
নবনীদাস এলাকার কৃষক নাজমূল হোসেন বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং রোগবালাই দমনে উপজেলা কৃষি অফিসের কারিগরি সহযোগিতায় ধানের বাম্পার ফলন পেয়েছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সৈয়দ শাহিনুর ইসলাম বলেন, ধান আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য। তাই অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি আবাদকৃত বোরো ধানের ফলন বৃদ্ধির জন্য কৃষি বিভাগের প্রত্যেক কর্মকর্তা তাদের কারিগরি সেবা অব্যাহত রেখেছে এবং সেই ধারাবাহিকতায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।
রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদা খাতুন বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং মাঠে কৃষি বিভাগের সার্বক্ষণিক কারিগরি সেবার ফলশ্রুতিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় চলতি মৌসুমে বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে ও উপজেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তার উপস্থিতিতে উপজেলার সদর ইউনিয়নের নবনীদাস গ্রামের মধ্য নবনীদাস ব্লকে এসিআই-২ জাতের হাইব্রিড ধানের নমুনা শষ্য কর্তন করা হয়। নমুনা শস্য কর্তনের উদ্বোধন করেন রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) কৃষিবিদ মাহমুদা খাতুন।
এ সময় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সৈয়দ শাহিনুর ইসলাম, পরিসংখ্যান তদন্তকারী, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ওয়াজেদ আলী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
গঙ্গাচড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, এ বছর বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১ হাজার ৯০ হেক্টর জমি। আবাদ হয়েছে ১১ হাজার ১০০ হেক্টর জমি- যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১০ হেক্টর বেশি। ইতোমধ্যে এ উপজেলায় ৬৫০ হেক্টর জমির ধান কর্তন করা হয়েছে।
নবনীদাস এলাকার কৃষক নাজমূল হোসেন বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং রোগবালাই দমনে উপজেলা কৃষি অফিসের কারিগরি সহযোগিতায় ধানের বাম্পার ফলন পেয়েছি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সৈয়দ শাহিনুর ইসলাম বলেন, ধান আমাদের প্রধান খাদ্যশস্য। তাই অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি আবাদকৃত বোরো ধানের ফলন বৃদ্ধির জন্য কৃষি বিভাগের প্রত্যেক কর্মকর্তা তাদের কারিগরি সেবা অব্যাহত রেখেছে এবং সেই ধারাবাহিকতায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।
রংপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপপরিচালক (উদ্ভিদ সংরক্ষণ) কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদা খাতুন বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবং মাঠে কৃষি বিভাগের সার্বক্ষণিক কারিগরি সেবার ফলশ্রুতিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি ফলন হয়েছে।