চুয়াডাঙ্গায় বিরামহীন দাবদাহে জনজীবন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। জেলার উপর দিয়ে বয়ে চলেছে তাপপ্রবাহ। আজ গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে চুয়াডাঙ্গায় ও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫১ শতাংশ।
তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান। গরমে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষ। রোজগারের তাগিদে তাদের রোদ আর দাবদাহ উপেক্ষা করেই রাস্তায় নামতে হচ্ছে। পথচারী আনিছুর রহমান বলেন, এক দোকান থেকে আরেক দোকানে ঘুরি কাজে, কিন্তু রাস্তায় দাঁড়ালে মনে হয় আগুন ঝরছে। মাথা গরম হয়ে যায়, শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। গা ঘেমে একেবারে শুকিয়ে যায়। এই অস্বাভাবিক গরমে শুধু শ্রমজীবী নয়, শিশু, বৃদ্ধ এবং অসুস্থরাও চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে হিটস্ট্রোক, পানিশূন্যতা ও ঘামজনিত সমস্যার রোগী বাড়ছে বলেও জানা গেছে। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান,বর্তমানে জেলার উপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে চুয়াডাঙ্গা ও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫১ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
চুয়াডাঙ্গায় বিরামহীন দাবদাহে জনজীবন কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। জেলার উপর দিয়ে বয়ে চলেছে তাপপ্রবাহ। আজ গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে চুয়াডাঙ্গায় ও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫১ শতাংশ।
তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান। গরমে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন খেটে খাওয়া নিম্নআয়ের মানুষ। রোজগারের তাগিদে তাদের রোদ আর দাবদাহ উপেক্ষা করেই রাস্তায় নামতে হচ্ছে। পথচারী আনিছুর রহমান বলেন, এক দোকান থেকে আরেক দোকানে ঘুরি কাজে, কিন্তু রাস্তায় দাঁড়ালে মনে হয় আগুন ঝরছে। মাথা গরম হয়ে যায়, শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। গা ঘেমে একেবারে শুকিয়ে যায়। এই অস্বাভাবিক গরমে শুধু শ্রমজীবী নয়, শিশু, বৃদ্ধ এবং অসুস্থরাও চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। জেলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে হিটস্ট্রোক, পানিশূন্যতা ও ঘামজনিত সমস্যার রোগী বাড়ছে বলেও জানা গেছে। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান,বর্তমানে জেলার উপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে চুয়াডাঙ্গা ও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫১ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন এই পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে।