ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অভিযান পরিচালনা করে ৩ শতাধিক অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ সব ধরনের পথচারীদের দীর্ঘদিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। নবাবগঞ্জ উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা দিলরুবা ইসলাম ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসিফ রহমান অভিযান পরিচালনা করেন।
উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নবাবগঞ্জ উপজেলা সদরের শহীদ মিনার হতে কায়কোবাদ চত্বর এলাকায় রাস্তার দুই পাশে এবং পশ্চিম দিকে নিমতলা ও ইছামতি নদীর ব্রিজ পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বাজার কমিটির এক সদস্য বলেন, রাস্তার সরকারি অংশ দখল করে এসব দোকান গড়ে উঠে ছিলো। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত স্কুল কলেজ মাদ্রাসা, সরকারি হাসপাতাল ও বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতে রোগীদের যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাত হতো।
বাজারের ইজারাদার হুমায়ন চৌধুরী বলেন, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে কেউ যাতে রাস্তায় দোকান না করে সে বিষয়ে নজরদারি রাখা হবে। যাতে জনগণের চলাচলে বিঘ্ন না ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা হেলাল উদ্দিন বলেন, নবাবগঞ্জে মানুষের দীর্ঘদিনের চাওয়া পূরণ হয়েছে। জানি না আবার কখন কার ইশারায় রাতের অন্ধকারে এসব দোকান রাস্তা দখল করে বসে যায়। প্রশাসনের এমন সাহসী উদ্যোগে মানুষ স্বস্তি পেয়েছে।
নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলরুবা ইসলাম বলেন, উপজেলার এ স্থানটি একটি কর্মব্যস্ত এলাকা। বৃহত্তর এ বাজারের মানুষ ও পথচারীদের দুর্ভোগ কমাতে সরকারি নির্দেশনা পালন করেছি। রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে যাতে দোকানপাট কেউ গড়তে না পারে সে বিষয়ে সবাইকে সর্তক থাকতে হবে। সরকারি নিদের্শনা অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অভিযান পরিচালনা করে ৩ শতাধিক অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করেছে উপজেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ সব ধরনের পথচারীদের দীর্ঘদিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। নবাবগঞ্জ উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা দিলরুবা ইসলাম ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসিফ রহমান অভিযান পরিচালনা করেন।
উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নবাবগঞ্জ উপজেলা সদরের শহীদ মিনার হতে কায়কোবাদ চত্বর এলাকায় রাস্তার দুই পাশে এবং পশ্চিম দিকে নিমতলা ও ইছামতি নদীর ব্রিজ পর্যন্ত উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বাজার কমিটির এক সদস্য বলেন, রাস্তার সরকারি অংশ দখল করে এসব দোকান গড়ে উঠে ছিলো। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত স্কুল কলেজ মাদ্রাসা, সরকারি হাসপাতাল ও বেসরকারি ক্লিনিকগুলোতে রোগীদের যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাত হতো।
বাজারের ইজারাদার হুমায়ন চৌধুরী বলেন, জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে কেউ যাতে রাস্তায় দোকান না করে সে বিষয়ে নজরদারি রাখা হবে। যাতে জনগণের চলাচলে বিঘ্ন না ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা হেলাল উদ্দিন বলেন, নবাবগঞ্জে মানুষের দীর্ঘদিনের চাওয়া পূরণ হয়েছে। জানি না আবার কখন কার ইশারায় রাতের অন্ধকারে এসব দোকান রাস্তা দখল করে বসে যায়। প্রশাসনের এমন সাহসী উদ্যোগে মানুষ স্বস্তি পেয়েছে।
নবাবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলরুবা ইসলাম বলেন, উপজেলার এ স্থানটি একটি কর্মব্যস্ত এলাকা। বৃহত্তর এ বাজারের মানুষ ও পথচারীদের দুর্ভোগ কমাতে সরকারি নির্দেশনা পালন করেছি। রাস্তা দখল করে অবৈধভাবে যাতে দোকানপাট কেউ গড়তে না পারে সে বিষয়ে সবাইকে সর্তক থাকতে হবে। সরকারি নিদের্শনা অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।