নেত্রকোণার বারহাট্টায় ধানের দাম না পেয়ে কৃষকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতি মন ধান ৮শ টাকা থেকে ৯শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আবহাওয়া, সেচ, সার, কিটনাশক ঔষধ এবং মাঠকর্মীদের তদারকি থাকায় এ বছর বারহাট্টা উপজেলায় ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। গত দুই দিন আগেও কৃষকদের চোখে-মুখে ছিল হাসির ঝিলিক।
এখন বাজারে ধান তুলে তাদের সেই হাসি মলিন হয়ে গেছে। উপজেলার সরকারি খাদ্য গুদামে গত ২৭ এপ্রিল থেকে ধান-চাল সংগ্রহ শুরু হলেও, ১১ দিনে মাত্র ১ টন ধান এবং ১৬৮ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে। এদিকে, ধান নিয়ে স্থানীয় কৃষকরা এখন পাইকার এবং আড়তদারদের দোকানে দোকানে ঘুরছেন।
সুযোগ পেয়ে আড়তদাররা কৃষকদেরকে ধানের সঠিক মূল্য দিচ্ছেন না। অনেক ক্ষেত্রে কৃষকদের বাকিতেও ধান বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে ধানের উপযুক্ত দাম না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন এই উপজেলার কৃষকরা। এই বিষয়ে জানতে চাইলে বারহাট্টা উপজেলা সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবীর জানান, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ১৪% আর্দ্রতা পর্যন্ত ধান তারা ক্রয় করতে পারেন।
উপজেলার ২টি খাদ্য গুদামে মোট ১ হাজার ৫০ মেট্রিক টন ধান এবং ৬ হাজার ৬৭২ মেট্রিক টন চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি ধান ৩৬ টাকা দরে সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে এবং প্রতি কেজি চাল ৪৯ টাকা দরে মিলারদের কাছ থেকে ক্রয় করবেন তারা।
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
নেত্রকোণার বারহাট্টায় ধানের দাম না পেয়ে কৃষকরা হতাশ হয়ে পড়েছেন। উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে দেখা গেছে প্রতি মন ধান ৮শ টাকা থেকে ৯শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, আবহাওয়া, সেচ, সার, কিটনাশক ঔষধ এবং মাঠকর্মীদের তদারকি থাকায় এ বছর বারহাট্টা উপজেলায় ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। গত দুই দিন আগেও কৃষকদের চোখে-মুখে ছিল হাসির ঝিলিক।
এখন বাজারে ধান তুলে তাদের সেই হাসি মলিন হয়ে গেছে। উপজেলার সরকারি খাদ্য গুদামে গত ২৭ এপ্রিল থেকে ধান-চাল সংগ্রহ শুরু হলেও, ১১ দিনে মাত্র ১ টন ধান এবং ১৬৮ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করা হয়েছে। এদিকে, ধান নিয়ে স্থানীয় কৃষকরা এখন পাইকার এবং আড়তদারদের দোকানে দোকানে ঘুরছেন।
সুযোগ পেয়ে আড়তদাররা কৃষকদেরকে ধানের সঠিক মূল্য দিচ্ছেন না। অনেক ক্ষেত্রে কৃষকদের বাকিতেও ধান বিক্রি করতে হচ্ছে। ফলে ধানের উপযুক্ত দাম না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়েছেন এই উপজেলার কৃষকরা। এই বিষয়ে জানতে চাইলে বারহাট্টা উপজেলা সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবীর জানান, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ১৪% আর্দ্রতা পর্যন্ত ধান তারা ক্রয় করতে পারেন।
উপজেলার ২টি খাদ্য গুদামে মোট ১ হাজার ৫০ মেট্রিক টন ধান এবং ৬ হাজার ৬৭২ মেট্রিক টন চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি কেজি ধান ৩৬ টাকা দরে সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে এবং প্রতি কেজি চাল ৪৯ টাকা দরে মিলারদের কাছ থেকে ক্রয় করবেন তারা।