কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কের খোকসা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সড়ক উন্নয়ন কাজের ধীর গতির ফলে জনভোগান্তি চরমে পৌচ্ছে। বালির পরিবর্তে সড়কে মাটি দেওয়ায় এক দিকে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে অন্যদিকে ধুলায় নাকাল হচ্ছে যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, শতকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণকরা কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের খোকসা বাস স্ট্যান্ড এলাকা যানবাহন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরে। সম্প্রতি সড়কের ১৫০ মিটার এলাকার কার্পেটিং তুলে ফেলে সেখানে ইটের হেরিং করতে ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৫০ লক্ষ টাকা। প্রায় দুই সপ্তাহ আগে সড়ক ও জনপদ বিভাগের নিয়োগ করা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি সড়ক সংস্কার কাজ শুরু করে। কিন্তু নির্মান কাজের ধীরগতি ও বালির পরিবর্তে মাটি দেওয়ায় গুরুত্বপূর্ন এ মোড়ে ধুলা কাদায় একাকার হয়ে জনভোগান্তী চরমে পৌচ্ছেছে। গত দুই সপ্তাহে শুধু এই মোড়ে কমপক্ষে ১০ টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে গেছে ১৫ জনেরও বেশী মোটর সাইকেল আরহী ও ব্যাটারী চালিত অটো ভ্যানের যাত্রী ও চালক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হোটেল ব্যবসায়ী স্বীকার করে বলেন, আমারা ইচ্ছার বিরুদ্ধে অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশনে বাধ্য হচ্ছি। ধুলা মাটির মধ্যেই দোকান খুলতে হচ্ছে। ঠিকাদার কাজ করতে বিলম্ব করায় ভোগান্তি বেড়েছে।
একটি বাস কাউন্টারের পরেচালক মনিরুল ইসলাম বলেন, সামান্য কাজ করতে ঠিকাদার অনেক সময় নিয়েছে। এ ছাড়া বালির পরিবর্তে মাটি ব্যবহার করায় মোড়ে দুর্ঘটনা বেশী ঘটছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
সড়ক সংস্কার কাজের বিলম্বের বিষয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী সড়কের খোকসা বাসস্ট্যান্ড এলাকায় সড়ক উন্নয়ন কাজের ধীর গতির ফলে জনভোগান্তি চরমে পৌচ্ছে। বালির পরিবর্তে সড়কে মাটি দেওয়ায় এক দিকে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে অন্যদিকে ধুলায় নাকাল হচ্ছে যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, শতকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণকরা কুষ্টিয়া-রাজবাড়ী আঞ্চলিক মহাসড়কের খোকসা বাস স্ট্যান্ড এলাকা যানবাহন চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরে। সম্প্রতি সড়কের ১৫০ মিটার এলাকার কার্পেটিং তুলে ফেলে সেখানে ইটের হেরিং করতে ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়। যার ব্যয় ধরা হয়েছে ৫০ লক্ষ টাকা। প্রায় দুই সপ্তাহ আগে সড়ক ও জনপদ বিভাগের নিয়োগ করা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি সড়ক সংস্কার কাজ শুরু করে। কিন্তু নির্মান কাজের ধীরগতি ও বালির পরিবর্তে মাটি দেওয়ায় গুরুত্বপূর্ন এ মোড়ে ধুলা কাদায় একাকার হয়ে জনভোগান্তী চরমে পৌচ্ছেছে। গত দুই সপ্তাহে শুধু এই মোড়ে কমপক্ষে ১০ টি দুর্ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে গেছে ১৫ জনেরও বেশী মোটর সাইকেল আরহী ও ব্যাটারী চালিত অটো ভ্যানের যাত্রী ও চালক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হোটেল ব্যবসায়ী স্বীকার করে বলেন, আমারা ইচ্ছার বিরুদ্ধে অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশনে বাধ্য হচ্ছি। ধুলা মাটির মধ্যেই দোকান খুলতে হচ্ছে। ঠিকাদার কাজ করতে বিলম্ব করায় ভোগান্তি বেড়েছে।
একটি বাস কাউন্টারের পরেচালক মনিরুল ইসলাম বলেন, সামান্য কাজ করতে ঠিকাদার অনেক সময় নিয়েছে। এ ছাড়া বালির পরিবর্তে মাটি ব্যবহার করায় মোড়ে দুর্ঘটনা বেশী ঘটছে।
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাদের পাওয়া যায়নি।
সড়ক সংস্কার কাজের বিলম্বের বিষয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি।