alt

সারাদেশ

রাজশাহী অঞ্চলে আলু উৎপাদনের খরচ না পেয়ে দুশ্চিন্তায় চাষিরা

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী : বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

রাজশাহী : সংরক্ষণ করার জন্য আলু বস্তায় ভরছে কৃষক -সংবাদ

রাজশাহী অঞ্চলে আলু লাগানো শুরু হয় অগ্রহায়ণ মাসে। এরপর শুরু হয় পরিচর্যা। আলু তোলার ধুম পড়ে ফাল্পুন ও চৈত্রজুড়ে। সে আলু করা হয় সংরক্ষণ। চাষিরা আলু লাগিয়ে স্বপ্ন দেখতো। কিন্তু এবার সে স্বপ্ন ফিকে হয়ে হয়ে গেছে। চাষিদের উৎপাদন খরচই উঠছে না। উল্টো লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে আলু।

চাষিরা বলছেন, গেল এক যুগে আলু দামের এত পতন হয়নি। উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ আলু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে আলুচাষিরা। ক্রেতা না থাকায় কৃষকরা না পারছে জমি থেকে বিক্রি করতে আবার বুকিং না থাকায় হিমাগারেও রাখতে পারেননি। কৃষকরা বলছেন, মাঠ থেকে আলু বিক্রি করা হচ্ছে ৯ থেকে ১১ টাকা কেজিতে। যার মণ হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৪৪০ টাকা। এতে আরও লোকসান হচ্ছে।

কৃষকদের অভিযোগ, হিমাগার মালিক ও মজুতদারদের কারসাজিতে আলুর দরপতন ঘটেছে। এবার রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে আলুর বাম্পার ফলন হলেও, ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় কৃষকরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। গেল বছর রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলে প্রতি কেজি আলু সংরক্ষণে হিমাগার ভাড়া ছিল ৪ টাকা। এবার এক লাফে সংরক্ষণ ভাড়া বাড়িয়ে আট টাকা করা হয়েছে। হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট কৌশল করে হিমাগারের অগ্রিম বুকিং সম্পন্ন করে রেখেছে।

ভুক্তভোগী আলুচাষিরা আরও বলছেন, এবার সাধারণ কৃষকরা হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। ফলে রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের হাজারও আলু চাষি বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। আলু বিক্রি করে উৎপাদন খরচের অর্ধেকও না উঠায় ব্যাংক ও মহাজনী ঋণ পরিশোধ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, রাজশাহী জেলায় ৩৭ হাজার ৩৭৮ হেক্টর জমিতে আলু আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু আবাদ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে। মৌসুমে জেলায় প্রায় ১১ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়েছে। রাজশাহীতে ৩৬টি হিমাগারের ধারণ ক্ষমতা চার লাখ টন। প্রায় ৭ লাখ টন আলু থেকে যাবে সংরক্ষণের বাইরে আছে।

কৃষি সম্প্রসারণ রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলায় ৩ লাখ ৬৫ হাজার হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে ২৭ টন হিসাবে এই পরিমাণ জমি থেকে এবার প্রায় মোট ৯৮ লাখ ৬৫ হাজার টন আলু ফলনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। উত্তরাঞ্চলের সর্বাধিক আলু উৎপাদনকারী জেলাগুলো হলো রাজশাহী, বগুড়া ও রংপুর।

উত্তরাঞ্চলে আলু সংরক্ষণের জন্য ২২১টি হিমাগার রয়েছে। এসব হিমাগারে আলুর ধারণক্ষমতা ২৩ লাখ ৭৫ হাজার টন। এই পরিমাণ উত্তরাঞ্চলে উৎপাদিত মোট আলুর মাত্র ২৩ ভাগ। বাকি ৭৫ লাখ ২৩ হাজার ২৮৮ টন আলু সাময়িকভাবে গৃহ পর্যায়ে সংরক্ষণ করা হয় এবং কিছু আলু চলতি বাজারে বিক্রি করা হয়।

তানোর আলুচাষি রমজান আলী বলেন, মৌসুমে বীজ আলুর দাম দ্বিগুণ হওয়ায় এক বিঘা জমিতে আলু আবাদে ব্যয় হয়েছে ্ন ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। এক বিঘা জমিতে এবার আলু হয়েছে ৪ হাজার ৪৫০ কেজি। প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে বিক্রি করে পেয়েছি ৪৫ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতি বিঘায় এবার আমার ক্ষতি দাঁড়াচ্ছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। ঋণ পরিশোধ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছি।

বাগামারা উপজেলার বানাইপুর গ্রামের আলুচাষি জুয়েল রানা বলেন, আমরা কৃষক সবদিকেই ক্ষতিগ্রস্ত। এবার ফলন হয়েছে, কিন্তু লাভ হলো না। কোল্ড স্টোরেজে জায়গা পাইনি। গত বছর কেজি প্রতি কোল্ড স্টোরেজ ভাড়া ছিল ৪ টাকা। এবার সেটি ৮ টাকা হয়েছে। এ বিপুল লোকসান কাটিয়ে ওঠা কঠিন। তাই আলু বিক্রি করে দিতে হচ্ছে। সেখানেও কোন লাভ উঠছে না।

রাজশাহী হিমাগার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান বলেন, হিমাগারের ভাড়া কেন্দ্রীয়ভাবে বাড়ানো হয়েছে। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, হিমাগারে বুকিং শুরু হয় আবাদ শুরুর অনেক আগে। অনেক ক্ষেত্রে এক বছর আগেই বুকিং হয়ে যায়। এখানে সিন্ডিকেটের কিছু নেই।

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোতালেব হোসেন জানান, আবহাওয়া ভালো থাকায় আলুর ফলন ভালো হয়েছে। কিন্তু বিপুল পরিমাণ আলু সংরক্ষণের সুবিধা না থাকায় এবার আলু দাম কমে গেছে।

ছবি

এক সপ্তাহে সিলেট ও মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে ৬০ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

ছবি

পলাশে দৃষ্টিনন্দন জারুল ফুল হাতছানি দেয় পথচারীকে

ছবি

মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীর দিন কাটে ভিক্ষা করে

নাইক্ষ্যংছড়িতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

সৌদি আরবে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারাল রামুর সাইফুল

নারী জেলেদের নাম নিবন্ধন করে বৈষম্য দূর করার দাবি

ভারতীয় ২ নাগরিককে এনআইডি দেয়ায় ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা

দুই জেলায় শিশু ও যুবকের মরদেহ উদ্ধার

কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

সিংগাইরে কৃষকের তালিকা না থাকায় ধান কিনতে পারছে না সরকারি খাদ্যগুদাম

ছবি

আড়াইহাজারে অটোরিকশাচালক হত্যা: তিনজনের মৃত্যুদণ্ড, একজন খালাস

কয়লা কারখানায় অভিযান, জরিমানা

দুই জেলায় সড়ক-রেলে নারী ও বৃদ্ধ নিহত

বজ্রপাতে কিশোর শ্রমিকের মৃত্যু

বরিশালে ডায়েরিয়ার সঙ্গে বাড়ছে ডেঙ্গুর ঝুঁকি

নদীতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

যৌতুকের মামলা তুলে না নেয়ায় সাবেক স্ত্রীর অশ্লীল ছবি ছড়ালেন পুলিশ সদস্য

বিচালীর গাদায় আগুন, লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি

করিমগঞ্জে তিন প্রতিষ্ঠানে জরিমানা

ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও রং দিয়ে আইসক্রিম তৈরি, জরিমানা

ছবি

ঝুঁকিপূর্ণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চলছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান

রাজশাহী নার্সিং কলেজে বিএসসি ও ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ

দুমকীতে দুই ডাকাত আটক

আদমদীঘিতে কৃষি অফিসের উদ্যোগে পাটনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

পাথরঘাটায় হত্যা মামলা নিয়ে ধোঁয়াশা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

দৌলতপুরে কৃষকদের মধ্যে বীজ বিতরণ

কুষ্টিয়ায় স্ত্রী-দুই সন্তানকে ছুরিকাঘাত করে বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা, স্ত্রীর মৃত্যু

চলনবিলে ধানের বাম্পার ফলন, দামও ভালো

ছবি

শ্রীমঙ্গলের আনারসের সুনাম দেশ-বিদেশে

যৌথবাহিনীর পৃথক অভিযানে মাদক ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ দুইজন গ্রেপ্তার

ছবি

মহাসড়কের পাশে পৌরসভার ময়লার ভাগাড়ে দূষিত হচ্ছে পরিবেশ, অপসারণের দাবি

বড়জোর পুলিশের কাছে একটা শটগান থাকবে : আইজিপি

ছবি

মোরেলগঞ্জে খাদ্যগুদামে ধান ক্রয়ের উদ্ধোধন

বিরামপুরে ট্রেনের ধাক্কায় নারী নিহত

মাদারগঞ্জে প্রশিক্ষণার্থীদের ভাতা তুলে লাপাত্তা অফিস সহকারী

tab

সারাদেশ

রাজশাহী অঞ্চলে আলু উৎপাদনের খরচ না পেয়ে দুশ্চিন্তায় চাষিরা

জেলা বার্তা পরিবেশক, রাজশাহী

রাজশাহী : সংরক্ষণ করার জন্য আলু বস্তায় ভরছে কৃষক -সংবাদ

বুধবার, ১৪ মে ২০২৫

রাজশাহী অঞ্চলে আলু লাগানো শুরু হয় অগ্রহায়ণ মাসে। এরপর শুরু হয় পরিচর্যা। আলু তোলার ধুম পড়ে ফাল্পুন ও চৈত্রজুড়ে। সে আলু করা হয় সংরক্ষণ। চাষিরা আলু লাগিয়ে স্বপ্ন দেখতো। কিন্তু এবার সে স্বপ্ন ফিকে হয়ে হয়ে গেছে। চাষিদের উৎপাদন খরচই উঠছে না। উল্টো লোকসানে বিক্রি করতে হচ্ছে আলু।

চাষিরা বলছেন, গেল এক যুগে আলু দামের এত পতন হয়নি। উৎপাদিত বিপুল পরিমাণ আলু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে আলুচাষিরা। ক্রেতা না থাকায় কৃষকরা না পারছে জমি থেকে বিক্রি করতে আবার বুকিং না থাকায় হিমাগারেও রাখতে পারেননি। কৃষকরা বলছেন, মাঠ থেকে আলু বিক্রি করা হচ্ছে ৯ থেকে ১১ টাকা কেজিতে। যার মণ হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৪৪০ টাকা। এতে আরও লোকসান হচ্ছে।

কৃষকদের অভিযোগ, হিমাগার মালিক ও মজুতদারদের কারসাজিতে আলুর দরপতন ঘটেছে। এবার রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে আলুর বাম্পার ফলন হলেও, ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় কৃষকরা ক্ষতির মুখে পড়েছেন। গেল বছর রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলে প্রতি কেজি আলু সংরক্ষণে হিমাগার ভাড়া ছিল ৪ টাকা। এবার এক লাফে সংরক্ষণ ভাড়া বাড়িয়ে আট টাকা করা হয়েছে। হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট কৌশল করে হিমাগারের অগ্রিম বুকিং সম্পন্ন করে রেখেছে।

ভুক্তভোগী আলুচাষিরা আরও বলছেন, এবার সাধারণ কৃষকরা হিমাগার মালিক ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। ফলে রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের হাজারও আলু চাষি বিপুল আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন। আলু বিক্রি করে উৎপাদন খরচের অর্ধেকও না উঠায় ব্যাংক ও মহাজনী ঋণ পরিশোধ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর জানিয়েছে, রাজশাহী জেলায় ৩৭ হাজার ৩৭৮ হেক্টর জমিতে আলু আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু আবাদ হয়েছে প্রায় ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে। মৌসুমে জেলায় প্রায় ১১ লাখ টন আলু উৎপাদন হয়েছে। রাজশাহীতে ৩৬টি হিমাগারের ধারণ ক্ষমতা চার লাখ টন। প্রায় ৭ লাখ টন আলু থেকে যাবে সংরক্ষণের বাইরে আছে।

কৃষি সম্প্রসারণ রাজশাহী আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে রাজশাহীসহ উত্তরাঞ্চলের ১৬ জেলায় ৩ লাখ ৬৫ হাজার হেক্টর জমিতে আলুর আবাদ হয়েছে। প্রতি হেক্টরে ২৭ টন হিসাবে এই পরিমাণ জমি থেকে এবার প্রায় মোট ৯৮ লাখ ৬৫ হাজার টন আলু ফলনের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। উত্তরাঞ্চলের সর্বাধিক আলু উৎপাদনকারী জেলাগুলো হলো রাজশাহী, বগুড়া ও রংপুর।

উত্তরাঞ্চলে আলু সংরক্ষণের জন্য ২২১টি হিমাগার রয়েছে। এসব হিমাগারে আলুর ধারণক্ষমতা ২৩ লাখ ৭৫ হাজার টন। এই পরিমাণ উত্তরাঞ্চলে উৎপাদিত মোট আলুর মাত্র ২৩ ভাগ। বাকি ৭৫ লাখ ২৩ হাজার ২৮৮ টন আলু সাময়িকভাবে গৃহ পর্যায়ে সংরক্ষণ করা হয় এবং কিছু আলু চলতি বাজারে বিক্রি করা হয়।

তানোর আলুচাষি রমজান আলী বলেন, মৌসুমে বীজ আলুর দাম দ্বিগুণ হওয়ায় এক বিঘা জমিতে আলু আবাদে ব্যয় হয়েছে ্ন ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা। এক বিঘা জমিতে এবার আলু হয়েছে ৪ হাজার ৪৫০ কেজি। প্রতি কেজি ১০ টাকা দরে বিক্রি করে পেয়েছি ৪৫ হাজার ৫০০ টাকা। প্রতি বিঘায় এবার আমার ক্ষতি দাঁড়াচ্ছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা। ঋণ পরিশোধ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছি।

বাগামারা উপজেলার বানাইপুর গ্রামের আলুচাষি জুয়েল রানা বলেন, আমরা কৃষক সবদিকেই ক্ষতিগ্রস্ত। এবার ফলন হয়েছে, কিন্তু লাভ হলো না। কোল্ড স্টোরেজে জায়গা পাইনি। গত বছর কেজি প্রতি কোল্ড স্টোরেজ ভাড়া ছিল ৪ টাকা। এবার সেটি ৮ টাকা হয়েছে। এ বিপুল লোকসান কাটিয়ে ওঠা কঠিন। তাই আলু বিক্রি করে দিতে হচ্ছে। সেখানেও কোন লাভ উঠছে না।

রাজশাহী হিমাগার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহমান বলেন, হিমাগারের ভাড়া কেন্দ্রীয়ভাবে বাড়ানো হয়েছে। ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সঙ্গে যোগসাজশের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, হিমাগারে বুকিং শুরু হয় আবাদ শুরুর অনেক আগে। অনেক ক্ষেত্রে এক বছর আগেই বুকিং হয়ে যায়। এখানে সিন্ডিকেটের কিছু নেই।

কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোতালেব হোসেন জানান, আবহাওয়া ভালো থাকায় আলুর ফলন ভালো হয়েছে। কিন্তু বিপুল পরিমাণ আলু সংরক্ষণের সুবিধা না থাকায় এবার আলু দাম কমে গেছে।

back to top