বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ১ নং রায়হানপুর ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সারা মনি মিম (১৯) নামের এক গৃহবধূর গত ৫ মে একই ওয়ার্ডের বসবাসরত স্বামীর বাড়িতে বসে মৃত্যুবরণ করে বলে মিমের পরিবার সূত্রে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সারা মনি মিমের স্বামীর বাড়ির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে মিম গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনায় সারা মনি মিমের মাতা সাবিনা ইয়াসমিন বাদী হয় বরগুনা নারী ও শিশু আদালতে ৮ মে মৃত্যু মিমের স্বামী মো. নাঈম (২৩) একই এলাকার পল্লী চিকিৎসক মো. ইমামসহ (৩০) ৬ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন। ওই মামলায় ২ নং আসামি স্থানীয় ডাচ বাংলা এজেন্ট ব্যাংকের মালিক
মো. ইমাম মামলা থেকে অব্যাহতি দাবি করে গত সোমবার রায়হানপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এলাকার নারী পুরুষ নিয়ে মানববন্ধন করেছেন। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন রায়হানপুর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব মো. শহিদুল ইসলাম, ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মাসুদ আলম, ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সাইফুল ইসলাম, রায়হানপুর ইউনিয়ন কৃষক দল সভাপতি মো. কবির হোসেন। বক্তারা বলেন, তিন বছর পূর্বে সারা মনি মিমের সঙ্গে মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালির মো. কাঞ্চন আলী জমাদ্দারের ছেলে মো. সোহেল জমাদ্দার এর সঙ্গে বিয়ে হলে, বিয়ের তিন মাস পরে সোহেল জমাদ্দার বিদেশ চলে যান। এদিকে মিমের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে প্রতিবেশী খোকন এর ছেলে মো. নাঈমের (২৩) সঙ্গে। পরে পূর্বের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে বর্তমান বছরে ১২ ফেব্রুয়ারি নাঈম এর সঙ্গে বিবাহ হয় মিমের।
এলাকাবাসী বলেন, নাঈম রায়হানপুর ইউনিয়নের লেমুয়া বাজারের স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক ও স্থানীয় ডাচ বাংলা এজেন্ট ব্যাংকের মালিক মো. ইমাম হোসেনের স্টাফ হওয়ার কারণেই ইমামকে উল্লেখিত মামলার ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে, তারা উক্ত মামলা থেকে ইমামের অব্যাহতি দাবি করেন।
পাথরঘাটা থানার ওসি মোহাম্মদ মেহেদী হাসান বলেন, রায়হানপুরে আত্মহত্যার ঘটনায় পাথরঘাটা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ছাড়া ওই ঘটনায় গৃহবধূ মিমের পরিবার থেকে বরগুনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার ১ নং রায়হানপুর ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সারা মনি মিম (১৯) নামের এক গৃহবধূর গত ৫ মে একই ওয়ার্ডের বসবাসরত স্বামীর বাড়িতে বসে মৃত্যুবরণ করে বলে মিমের পরিবার সূত্রে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সারা মনি মিমের স্বামীর বাড়ির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে মিম গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনায় সারা মনি মিমের মাতা সাবিনা ইয়াসমিন বাদী হয় বরগুনা নারী ও শিশু আদালতে ৮ মে মৃত্যু মিমের স্বামী মো. নাঈম (২৩) একই এলাকার পল্লী চিকিৎসক মো. ইমামসহ (৩০) ৬ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেছেন। ওই মামলায় ২ নং আসামি স্থানীয় ডাচ বাংলা এজেন্ট ব্যাংকের মালিক
মো. ইমাম মামলা থেকে অব্যাহতি দাবি করে গত সোমবার রায়হানপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এলাকার নারী পুরুষ নিয়ে মানববন্ধন করেছেন। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন রায়হানপুর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব মো. শহিদুল ইসলাম, ২ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. মাসুদ আলম, ৬ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সাইফুল ইসলাম, রায়হানপুর ইউনিয়ন কৃষক দল সভাপতি মো. কবির হোসেন। বক্তারা বলেন, তিন বছর পূর্বে সারা মনি মিমের সঙ্গে মঠবাড়িয়া উপজেলার তুষখালির মো. কাঞ্চন আলী জমাদ্দারের ছেলে মো. সোহেল জমাদ্দার এর সঙ্গে বিয়ে হলে, বিয়ের তিন মাস পরে সোহেল জমাদ্দার বিদেশ চলে যান। এদিকে মিমের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে প্রতিবেশী খোকন এর ছেলে মো. নাঈমের (২৩) সঙ্গে। পরে পূর্বের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে বর্তমান বছরে ১২ ফেব্রুয়ারি নাঈম এর সঙ্গে বিবাহ হয় মিমের।
এলাকাবাসী বলেন, নাঈম রায়হানপুর ইউনিয়নের লেমুয়া বাজারের স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক ও স্থানীয় ডাচ বাংলা এজেন্ট ব্যাংকের মালিক মো. ইমাম হোসেনের স্টাফ হওয়ার কারণেই ইমামকে উল্লেখিত মামলার ২ নম্বর আসামি করা হয়েছে, তারা উক্ত মামলা থেকে ইমামের অব্যাহতি দাবি করেন।
পাথরঘাটা থানার ওসি মোহাম্মদ মেহেদী হাসান বলেন, রায়হানপুরে আত্মহত্যার ঘটনায় পাথরঘাটা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ ছাড়া ওই ঘটনায় গৃহবধূ মিমের পরিবার থেকে বরগুনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আদালতে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।