নোয়াখালীর সদর উপজেলার একটি গ্রামে যৌতুকের টাকা না পেয়ে পুলিশ কনস্টেবল স্বামী তার সাবেক স্ত্রীর নগ্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই গৃহবধূ লজ্জায় অপমানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। অভিযুক্ত হাসান মাসুদ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মুজাহিদপুর গ্রামের আবুল কালাম মেম্বার বাড়ির আবুল কালামের ছেলে। তিনি বর্তমানে লক্ষীপুর পুলিশ লাইনে কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
জানা যায়, ওই গৃহবধূ নোয়াখালী সদর উপজেলার একটি গ্রামের নিন্ম মধ্যবিত্ত পরিবারের এক আনসার সৈনিকের মেয়ে। তিনি নিজেও আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্য। ২০২২ সালে তারা ভালোবেসে বিয়ে করেন। মাসুদ বিয়ের পর স্ত্রীকে শ্বশুর বাড়ি নিয়ে গেলে বিভিন্ন অজুহাতে মারমুখী আচরণ করতের স্বামীর পরিবারের সদস্যরা। তাই বাধ্য হয়ে তিনি বাবার বাড়িতে থাকতেন। মাসুদ চাকরিতে পদোন্নতি ও পুলিশ ক্যান্টিনে ব্যবসা করার নাম করে কৌশলে কয়েক ধাপে শ্বশুর পক্ষ থেকে ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর আরো ৩ লাখ টাকা দাবি করেন তিনি। একপর্যায়ে বাধ্য হয়ে ২০২৩ সালের ৩ অক্টোবর ৩নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা দায়ের করেন স্ত্রী। মামলার পর মাসুদ ও তার বোন নাজমা বেগমসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা আদালত থেকে মামলা তুলে নিতে হুমকি ধমকি দেন। মামলা তুলে না নেয়ায় মাসুদ বিভিন্ন ফেক টিকটক, ফেসবুক আইডি থেকে ভুক্তভোগী গৃহবধূর বিশেষ মুহূর্তের অন্তরঙ্গ বিবস্ত্র ছবি ও ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ কনস্টেবল হাসান মাহমুদ বলেন, বিষয়টি নিয়ে আদালতে বর্তমানে একটি মামলা চলমান রয়েছে। তাই এই বিষয়ে কোন মন্তব্য করবো না আমি। যা হওয়ার আদালতে হবে। লক্ষীপুর জেলা পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন বলেন, পুলিশ কনস্টেবল হাসান মাহমুদ বর্তমানে লক্ষীপুরে কর্মরত রয়েছেন বলে আমার জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
বুধবার, ১৪ মে ২০২৫
নোয়াখালীর সদর উপজেলার একটি গ্রামে যৌতুকের টাকা না পেয়ে পুলিশ কনস্টেবল স্বামী তার সাবেক স্ত্রীর নগ্ন ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ওই গৃহবধূ লজ্জায় অপমানে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। অভিযুক্ত হাসান মাসুদ নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মুজাহিদপুর গ্রামের আবুল কালাম মেম্বার বাড়ির আবুল কালামের ছেলে। তিনি বর্তমানে লক্ষীপুর পুলিশ লাইনে কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
জানা যায়, ওই গৃহবধূ নোয়াখালী সদর উপজেলার একটি গ্রামের নিন্ম মধ্যবিত্ত পরিবারের এক আনসার সৈনিকের মেয়ে। তিনি নিজেও আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্য। ২০২২ সালে তারা ভালোবেসে বিয়ে করেন। মাসুদ বিয়ের পর স্ত্রীকে শ্বশুর বাড়ি নিয়ে গেলে বিভিন্ন অজুহাতে মারমুখী আচরণ করতের স্বামীর পরিবারের সদস্যরা। তাই বাধ্য হয়ে তিনি বাবার বাড়িতে থাকতেন। মাসুদ চাকরিতে পদোন্নতি ও পুলিশ ক্যান্টিনে ব্যবসা করার নাম করে কৌশলে কয়েক ধাপে শ্বশুর পক্ষ থেকে ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন। এরপর আরো ৩ লাখ টাকা দাবি করেন তিনি। একপর্যায়ে বাধ্য হয়ে ২০২৩ সালের ৩ অক্টোবর ৩নং আমলী আদালত নোয়াখালীতে স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক নিরোধ আইনে মামলা দায়ের করেন স্ত্রী। মামলার পর মাসুদ ও তার বোন নাজমা বেগমসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা আদালত থেকে মামলা তুলে নিতে হুমকি ধমকি দেন। মামলা তুলে না নেয়ায় মাসুদ বিভিন্ন ফেক টিকটক, ফেসবুক আইডি থেকে ভুক্তভোগী গৃহবধূর বিশেষ মুহূর্তের অন্তরঙ্গ বিবস্ত্র ছবি ও ভিডিও ক্লিপ সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ কনস্টেবল হাসান মাহমুদ বলেন, বিষয়টি নিয়ে আদালতে বর্তমানে একটি মামলা চলমান রয়েছে। তাই এই বিষয়ে কোন মন্তব্য করবো না আমি। যা হওয়ার আদালতে হবে। লক্ষীপুর জেলা পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন বলেন, পুলিশ কনস্টেবল হাসান মাহমুদ বর্তমানে লক্ষীপুরে কর্মরত রয়েছেন বলে আমার জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।