হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের জনতার বাজারে সরকারি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও প্রতি শনিবার নিয়মিতভাবে বসছে অবৈধ পশুর হাট। জেলা প্রশাসক গত ৭ জানুয়ারি হাট বন্ধের নির্দেশ দিলেও তা কার্যকর হয়নি। বরং গত চার মাসে অন্তত ১৫ বার হাট বসানো হয়েছে, যেখানে কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। হাটে ‘প্রত্যয়ন’ নামে প্রতি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১ থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে কোনো সরকারি অনুমোদন ছাড়াই। এসব অর্থের কোনো বৈধতা নেই এবং প্রদত্ত রশিদগুলোরও সরকারি ভিত্তি নেই। স্থানীয়দের দাবি, এই অবৈধ কার্যক্রমের পেছনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতের একটি চক্র সক্রিয় রয়েছে।
সচেতন নাগরিকরা প্রশাসনের নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে কোনো খাস কালেকশন করা হচ্ছে না। কেউ যদি রশিদের মাধ্যমে অর্থ আদায় করে, তা আইনগতভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ।
শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার গজনাইপুর ইউনিয়নের জনতার বাজারে সরকারি নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও প্রতি শনিবার নিয়মিতভাবে বসছে অবৈধ পশুর হাট। জেলা প্রশাসক গত ৭ জানুয়ারি হাট বন্ধের নির্দেশ দিলেও তা কার্যকর হয়নি। বরং গত চার মাসে অন্তত ১৫ বার হাট বসানো হয়েছে, যেখানে কোটি টাকার অবৈধ লেনদেন হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। হাটে ‘প্রত্যয়ন’ নামে প্রতি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ১ থেকে দেড় হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করা হচ্ছে কোনো সরকারি অনুমোদন ছাড়াই। এসব অর্থের কোনো বৈধতা নেই এবং প্রদত্ত রশিদগুলোরও সরকারি ভিত্তি নেই। স্থানীয়দের দাবি, এই অবৈধ কার্যক্রমের পেছনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতের একটি চক্র সক্রিয় রয়েছে।
সচেতন নাগরিকরা প্রশাসনের নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন বলেন, আমাদের পক্ষ থেকে কোনো খাস কালেকশন করা হচ্ছে না। কেউ যদি রশিদের মাধ্যমে অর্থ আদায় করে, তা আইনগতভাবে দণ্ডনীয় অপরাধ।