alt

সারাদেশ

বিরামপুরে যত্রতত্র পশু জবাই, নীরব কর্তৃপক্ষ

প্রতিনিধি, বিরামপুর (দিনাজপুর) : শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

বিরামপুর (দিনাজপুর) : এভাবেই যত্রতত্র পশু জবাই হয় -সংবাদ

দিনাজপুরের বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ বিভাগ কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই অবাধে গবাদিপশু যত্রতত্র জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। বিরামপুর পৌরশহরে নির্দিষ্ট জবাই খানা থাকার পরেও যমুনা ছোট নদীর পাড়সহ বসত বাড়িসংলগ্ন এলাকায় এসব পশু জবাই করছেন মাংস বিক্রেতারা। জবাই করা পশুর শরীরে কোনো রোগবালাই রয়েছে কিনা, এমন কোনো ধারণাও রাখেন না ক্রেতা-বিক্রেতারা। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে স্যানেটারি ইন্সপেক্টরের উপস্থিতি ও আইনপ্রয়োগের দায়িত্ব প্রাডুসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের কোনো তৎপরতা নেই বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এ ছাড়া প্রশাসনের মনিটরিং না থাকায় মূল্য নির্ধারণ করেন মাংস বিক্রেতারাই। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পৌরশহরে প্রতি শনি ও মঙ্গলবার সাপ্তাহিক হাট বসে। প্রতিটি হাটে অন্তত ৮টি গরু, ১৫টি ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়। প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক ও স্যানেটারি ইন্সপেক্টর থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া পশু হাটে নির্দিষ্ট জবাই খানা থাকলেও এক থেকে দুজন ছাড়া কেউই সেখানে পশু জবাই করে না। হাটের দিন বাদে অন্যান্য দিন ৪-৫টি গরু জবাই করা হয় ব্যাবসায়ীদের মনএত জায়গায়। কোন কোন ব্যাবসায়ী তার নিজ বাড়িতেই পশু জবাই করেন। কেউ আবার নদীর পাড়ে, কেউ জঙ্গলের মাঝে। এভাবেই পশু জবেহ আইন অমান্য করে দিনের পর দিন পশু জবাই করে ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছেন কিছু মাংস বিক্রেতা। পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১১ বলা হয়েছে, জবাই খানার বাহিরে পশু জবাই নিষিদ্ধ। এআইনের ধারা ৩ বলা হয়েছে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে বিক্রির জন্য কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা জবাইখানার বাহিরে কোন পশু জবাই করিতে পারবেন না। গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কী নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে বেশিরভাগ মাংস ব্যবসায়ী বলেন, বেশির ভাগ গরু ভালো থাকায় ছাড়পত্র নেয়া হয় না। আর মাংসের দাম স্যারেরা না আসার কারণে আমরা নিজেরাই নির্ধারণ করে থাকি।

এ ছাড়া তারা জানান, পৌরসভা থেকে রশীদ ছাড়াই প্রতি গরু জবাইয়ের জন্য ১০০ টাকা ও ছাগলের জন্য ৫০-২০ টাকা দিতে হয়। পৌরশহরের বাসিন্দা নুর আলম, রাজীব ও পশু হাট এলাকার বাসিন্দা রেজোয়ান ইসলাম বলেন, বর্তমানে কোনো পশু ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ এবং র‌্যাবিসে আক্রান্ত কিনা এ ছাড়াও অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল, তাও জানেন না তারা। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই। অথচ প্রশাসনের নাকের ডগায় হচ্ছে এসব বেচা-কেনা।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে বিরামপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কামাল হোসেন বলেন, আপাতত রশীদ ছাড়াই খাঁস কালেকশন করা হচ্ছে। পরবর্তীতে টেন্ডারের মাধ্যমে এটি নেয়া হবে। বিরামপুর উপজেলা নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শকের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত ও স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ইসমাইল হোসেন বলেন, ব্যাবসায়ীরা আমাদের কোন কথা শোনেন না। তারা যে যার এত যত্রতত্র পশু জবাই করেন। একাধিকবার মাংস বিক্রেতাদের নিয়ে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে আলোচনা করা হলেও তারা আমাদের কোন কথা শোনেন না। এই বিষয়ে তাদের আইনের আওতায় আনতে মামলা দিতে আমার প্রাণনাশের ভয় হয়। বিরামপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিপুল কুমার চক্রবর্তী বলেন, প্রতিদিন যদি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে পশু জবাই করা হয় তাহলে সঠিক নিয়মে পরীক্ষা করা সম্ভব হবে। অথবা মাংস বিক্রেতারা প্রাণিসম্পদ অফিসে এসেও পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে ছাড়পত্র নিয়ে যেতে পারবেন। বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নুজহাত তাসনীম আওন বলেন, পৌরশহরে যত্রতত্র পশু জবেহ করার ব্যাপারে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

ছবি

আমতলীতে ভেঙে পড়েছে বাজে সিন্ধুক খালের লোহার সেতু

চিকিৎসকসহ নানা সংকটে স্বাস্থ্যসেবা থেকে বঞ্চিত গাংনীবাসী

হিলিতে ব্রি ধান ১০১ এর নমুনা শস্য কর্তনের উদ্বোধন

টিনের বেড়া বিদ্যুতায়িত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জনতার বাজার পশুরহাট

খুলনায় ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২ এর আনন্দ র‌্যালি

ছবি

ঋণের দায়ে গাভী নিয়ে গেছে বিএনপি নেতা, বাছুরটি নিয়ে আদালতে নারী

চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনার আনা-নেয়া বন্ধ

জামালপুরে চেক প্রদান অনুষ্ঠানে বিলম্ব, বিক্ষোভ

বোরো ধান কাটার উৎসব

ছবি

বরগুনায় উদ্বোধনের ৩ বছরেও চালু হয়নি দুই পানির ট্যাংকি

ফারাক্কা ব্যারাজের প্রভাবে পানি সংকটে ৬ কোটি মানুষ

ছবি

সোনাদিয়ায় পেট্রল ঢেলে গাছপালা পুড়িয়ে চিংড়িঘের নির্মাণ!

পাল্টে গেছে অপরাধের ধরন রাস্তা দেখানোর কথা বলে পথচারীকে অস্ত্র ঠেকিয়ে মুক্তিপণ দাবি, মারধর

নড়াইলে দালালের দৌরাত্ম্য বন্ধে পাসপোর্ট অফিসে সেনাবাহিনীর অভিযান

বগুড়ায় কোরবানি জন্য ৫১ হাজার খামারে ৭ লক্ষাধিক পশু প্রস্তুত

নারায়ণগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি, ৮ জনের যাবজ্জীবন

অটোরিকশাসহ ৭ চোর গ্রেপ্তার

ছবি

দীঘিনালায় মাইনি খাল ভাঙনে বিলীন বসতবাড়ি-ফসলি জমি

পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের যাতায়াতে আইএফআইসি ব্যাংকের বাস উপহার

বরিশালে চার পুলিশ সদস্য ক্লোজড

রাজশাহী বিভাগের ৩০২ হাটে বেচাকেনা হবে কোরবানির পশু

ছবি

সোনাদিয়ায় পেট্রল ঢেলে গাছপালা পুড়িয়ে চিংড়িঘের নির্মাণ!

ছবি

৭১ যাত্রী নিয়ে মাঝ আকাশে পড়ে গেল বাংলাদেশ বিমানের চাকা

ছবি

গোপালগঞ্জে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে ৩ জন নিহত, আহত ২০

ছবি

গভীর রাতে ভারত থেকে ৭৫০ জনকে পুশইন চেষ্টা, রুখে দিল জনতা ও বিজিবি

ড্রোন উদ্ধার করে থানায় জমা, তদন্ত করছে পুলিশ

ছবি

ব্যাংক ডাকাতি মামলার আসামি কারাগারে অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন

ছবি

বাগাতিপাড়ার সাইদুর বাঁচতে চান

ছবি

রংপুরে স্বর্ণের দোকানে অভিনব কায়দায় ১শ ভরি গহনা লুট

কলমাকান্দা পাহাড় না কেটেই রাস্তায় উন্নয়ন

শ্রীমঙ্গলে জানকী ছড়ায় দুর্লভ প্রজাতির পাখি ব্রাউন ফিশওউল

পুঠিয়ায় আধিপত্য নিয়ে বিএনপির দুগ্রুপে সংঘর্ষ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১৫

ছবি

মঙ্গলবাড়িয়ার গাছে গাছে ঝুলছে রঙিন লিচু, ১০ কোটি টাকা বিক্রির আশা

২ জেলায় বজ্রপাতে শিশুসহ মৃত্যু ৩

tab

সারাদেশ

বিরামপুরে যত্রতত্র পশু জবাই, নীরব কর্তৃপক্ষ

প্রতিনিধি, বিরামপুর (দিনাজপুর)

বিরামপুর (দিনাজপুর) : এভাবেই যত্রতত্র পশু জবাই হয় -সংবাদ

শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫

দিনাজপুরের বিরামপুরে প্রাণিসম্পদ বিভাগ কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও ছাড়পত্র ছাড়াই অবাধে গবাদিপশু যত্রতত্র জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। বিরামপুর পৌরশহরে নির্দিষ্ট জবাই খানা থাকার পরেও যমুনা ছোট নদীর পাড়সহ বসত বাড়িসংলগ্ন এলাকায় এসব পশু জবাই করছেন মাংস বিক্রেতারা। জবাই করা পশুর শরীরে কোনো রোগবালাই রয়েছে কিনা, এমন কোনো ধারণাও রাখেন না ক্রেতা-বিক্রেতারা। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে স্যানেটারি ইন্সপেক্টরের উপস্থিতি ও আইনপ্রয়োগের দায়িত্ব প্রাডুসম্পদ ও প্রশাসনের হলেও তাদের কোনো তৎপরতা নেই বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এ ছাড়া প্রশাসনের মনিটরিং না থাকায় মূল্য নির্ধারণ করেন মাংস বিক্রেতারাই। এতে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারণ ক্রেতারা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পৌরশহরে প্রতি শনি ও মঙ্গলবার সাপ্তাহিক হাট বসে। প্রতিটি হাটে অন্তত ৮টি গরু, ১৫টি ছাগল ও ভেড়া জবাই করা হয়। প্রতিটি গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার দায়িত্বে একজন চিকিৎসক ও স্যানেটারি ইন্সপেক্টর থাকার কথা থাকলেও এই নিয়ম মানা হচ্ছে না। এ ছাড়া পশু হাটে নির্দিষ্ট জবাই খানা থাকলেও এক থেকে দুজন ছাড়া কেউই সেখানে পশু জবাই করে না। হাটের দিন বাদে অন্যান্য দিন ৪-৫টি গরু জবাই করা হয় ব্যাবসায়ীদের মনএত জায়গায়। কোন কোন ব্যাবসায়ী তার নিজ বাড়িতেই পশু জবাই করেন। কেউ আবার নদীর পাড়ে, কেউ জঙ্গলের মাঝে। এভাবেই পশু জবেহ আইন অমান্য করে দিনের পর দিন পশু জবাই করে ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছেন কিছু মাংস বিক্রেতা। পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১১ বলা হয়েছে, জবাই খানার বাহিরে পশু জবাই নিষিদ্ধ। এআইনের ধারা ৩ বলা হয়েছে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে বিক্রির জন্য কোন ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা জবাইখানার বাহিরে কোন পশু জবাই করিতে পারবেন না। গবাদিপশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষার কোনো ছাড়পত্র আছে কী নেই, এমন প্রশ্নের জবাবে বেশিরভাগ মাংস ব্যবসায়ী বলেন, বেশির ভাগ গরু ভালো থাকায় ছাড়পত্র নেয়া হয় না। আর মাংসের দাম স্যারেরা না আসার কারণে আমরা নিজেরাই নির্ধারণ করে থাকি।

এ ছাড়া তারা জানান, পৌরসভা থেকে রশীদ ছাড়াই প্রতি গরু জবাইয়ের জন্য ১০০ টাকা ও ছাগলের জন্য ৫০-২০ টাকা দিতে হয়। পৌরশহরের বাসিন্দা নুর আলম, রাজীব ও পশু হাট এলাকার বাসিন্দা রেজোয়ান ইসলাম বলেন, বর্তমানে কোনো পশু ল্যাম্পি স্কিন ডিজিজ এবং র‌্যাবিসে আক্রান্ত কিনা এ ছাড়াও অসুস্থ নাকি সুস্থ ছিল, তাও জানেন না তারা। নিয়ম অনুযায়ী পশু জবাই করার আগে চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ছাড়পত্র এবং পশুর শরীরে সিল দেবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কোনো ধরনের তদারকি না থাকায় লোকজন মারা যাওয়া পশুর মাংস, নাকি রোগাক্রান্ত গরু-মহিষ, ছাগল-ভেড়ার মাংস খাচ্ছে, তা বোঝার কোনো উপায় নেই। অথচ প্রশাসনের নাকের ডগায় হচ্ছে এসব বেচা-কেনা।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে বিরামপুর পৌরসভার নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) কামাল হোসেন বলেন, আপাতত রশীদ ছাড়াই খাঁস কালেকশন করা হচ্ছে। পরবর্তীতে টেন্ডারের মাধ্যমে এটি নেয়া হবে। বিরামপুর উপজেলা নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শকের অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত ও স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ইসমাইল হোসেন বলেন, ব্যাবসায়ীরা আমাদের কোন কথা শোনেন না। তারা যে যার এত যত্রতত্র পশু জবাই করেন। একাধিকবার মাংস বিক্রেতাদের নিয়ে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করণের লক্ষ্যে আলোচনা করা হলেও তারা আমাদের কোন কথা শোনেন না। এই বিষয়ে তাদের আইনের আওতায় আনতে মামলা দিতে আমার প্রাণনাশের ভয় হয়। বিরামপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিপুল কুমার চক্রবর্তী বলেন, প্রতিদিন যদি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে পশু জবাই করা হয় তাহলে সঠিক নিয়মে পরীক্ষা করা সম্ভব হবে। অথবা মাংস বিক্রেতারা প্রাণিসম্পদ অফিসে এসেও পশুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে ছাড়পত্র নিয়ে যেতে পারবেন। বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নুজহাত তাসনীম আওন বলেন, পৌরশহরে যত্রতত্র পশু জবেহ করার ব্যাপারে আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

back to top