ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার বাগাট ইউনিয়নের অর্ন্তগত মিটাইন গ্রামের হতদরিদ্র ২০০ পরিবার ফরিদপুর জেলা প্রশাসকসহ প্রধান উপদেষ্টা, ভূমি উপদেষ্টা, ফরিদপুর পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত পরিচালক এনএসআই ও ফরিদপুর প্রেস ক্লাবকে অবগত করে মিটাইন বালুমহালটি বন্ধ করার জন্য লিখিত আবেদন করেছেন।
গত ১৪ মে দুইশ পরিবারের পক্ষে আব্দুল মতিন মোল্লা এ আবেদন করেন। তিনি বলেন, আমরা জানতে পেরেছি, মিটাইনের বিআরএস ২৪ এর ৯৭৯ নং দাগের জমি বালু মহাল হিসাবে ইজারা দেয়া হয়েছে ২০২৫-২০২৬ সময়ের জন্য। অথচ এখানে কোনো বালু নেই। শুধুই মাটি। এখানে তিনটি ফসল উৎপাদন হয়। নদীতে জমি বিলীন হওয়ার কারণে আমরা নিঃস্ব হয়ে পড়ি। আমরা এলাকার অর্থবিত্ত ও প্রভাবশালী হয়েও পরবর্তীতে পরের বাড়ি কামলা দিয়ে কেউ বা মানবেতর জীবন যাপন করি। পরবর্তীতে ১৫-১৬ বছর পর থেকে আবার চর জাগলে আমরাই ভোগ দখলে যাই এবং চাষাবাদ শুরু করি। গত ১৬-১৭ বছর এই চরের বালু মহাল হিসেবে ইজারা দেয়া হয়নি। তিনি দাবি করেন, ইজারা প্রদানকৃত জমিতে ধান, পাট, তিল, বাদামের চাষ রয়েছে। ইজারা কার্যকর হলে এই ফসল বিনষ্ট হবে এবং আমরা আবার ফিরে যাবো কামলা বিক্রিতে। এই ইজারা বন্ধ না করলে আমরা সবাই চরম ক্ষতির মধ্যে পড়ব।
দুই শতাধিক হত দরিদ্র পরিবারের পক্ষে তিনি সরেজমিন তদন্ত দাবি করেন।
আবেদনকারী আব্দুল মতিন মোল্লা জানান, এই চরটি প্রায় ২০০০ একর ফসলি জমি নিয়ে অবস্থিত। আমরা ২০০ পরিবাররা তিন ফসলি জমি চাষাবাদ করে খাচ্ছি। একটি কুচক্রীমহল ফসলি জমিটিকে বালু মহল দেখিয়ে জেলা প্রশাসককে ভুল বুঝিয়ে অন্যান্য বালুমহলের সঙ্গে আমাদের মিটাইন চরটিকে এক করে দরপত্র আহ্বান করেন। আমরা মিটাইন বালু মহাল নামটি ইজারা বন্ধ করার জোড় দাবি জানাই।
শনিবার, ১৭ মে ২০২৫
ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার বাগাট ইউনিয়নের অর্ন্তগত মিটাইন গ্রামের হতদরিদ্র ২০০ পরিবার ফরিদপুর জেলা প্রশাসকসহ প্রধান উপদেষ্টা, ভূমি উপদেষ্টা, ফরিদপুর পুলিশ সুপার, অতিরিক্ত পরিচালক এনএসআই ও ফরিদপুর প্রেস ক্লাবকে অবগত করে মিটাইন বালুমহালটি বন্ধ করার জন্য লিখিত আবেদন করেছেন।
গত ১৪ মে দুইশ পরিবারের পক্ষে আব্দুল মতিন মোল্লা এ আবেদন করেন। তিনি বলেন, আমরা জানতে পেরেছি, মিটাইনের বিআরএস ২৪ এর ৯৭৯ নং দাগের জমি বালু মহাল হিসাবে ইজারা দেয়া হয়েছে ২০২৫-২০২৬ সময়ের জন্য। অথচ এখানে কোনো বালু নেই। শুধুই মাটি। এখানে তিনটি ফসল উৎপাদন হয়। নদীতে জমি বিলীন হওয়ার কারণে আমরা নিঃস্ব হয়ে পড়ি। আমরা এলাকার অর্থবিত্ত ও প্রভাবশালী হয়েও পরবর্তীতে পরের বাড়ি কামলা দিয়ে কেউ বা মানবেতর জীবন যাপন করি। পরবর্তীতে ১৫-১৬ বছর পর থেকে আবার চর জাগলে আমরাই ভোগ দখলে যাই এবং চাষাবাদ শুরু করি। গত ১৬-১৭ বছর এই চরের বালু মহাল হিসেবে ইজারা দেয়া হয়নি। তিনি দাবি করেন, ইজারা প্রদানকৃত জমিতে ধান, পাট, তিল, বাদামের চাষ রয়েছে। ইজারা কার্যকর হলে এই ফসল বিনষ্ট হবে এবং আমরা আবার ফিরে যাবো কামলা বিক্রিতে। এই ইজারা বন্ধ না করলে আমরা সবাই চরম ক্ষতির মধ্যে পড়ব।
দুই শতাধিক হত দরিদ্র পরিবারের পক্ষে তিনি সরেজমিন তদন্ত দাবি করেন।
আবেদনকারী আব্দুল মতিন মোল্লা জানান, এই চরটি প্রায় ২০০০ একর ফসলি জমি নিয়ে অবস্থিত। আমরা ২০০ পরিবাররা তিন ফসলি জমি চাষাবাদ করে খাচ্ছি। একটি কুচক্রীমহল ফসলি জমিটিকে বালু মহল দেখিয়ে জেলা প্রশাসককে ভুল বুঝিয়ে অন্যান্য বালুমহলের সঙ্গে আমাদের মিটাইন চরটিকে এক করে দরপত্র আহ্বান করেন। আমরা মিটাইন বালু মহাল নামটি ইজারা বন্ধ করার জোড় দাবি জানাই।