গাজীপুরের কাপাসিয়ার চাঁদপুর ইউনিয়নের চেরাগআলী বাজারে গত শনিবার দুপুরে উপজেলা বিএনপির একাংশের মত বিনিময় সভায় আগত সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় যমুনা টেলিভিশনের ক্যামেরা পার্সন রকি হোসেনসহ গাজীপুরের ১০-১২ জান সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
গাজীপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহ শামসুল হক রিপন জানান, জেলা বিএনপির আহবায়ক সদস্য ও কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সেলিমের আমন্ত্রণে গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলা বিএনপির একাংশের একটি মত বিনিময় সভার সংবাদ সংগ্রহের কাজে গাজীপুর থেকে ১২-১৩ জন সাংবাদিক উপস্থিত হয়েছিলেন। অনুষ্ঠানটি যথাসময়ে শুরু হয়ে দপুর সোয়া ১টার সময় শেষ হলে নেতা-কর্মীরা যার যার গন্তব্যে চলে যান। পরে আমন্ত্রণকারী তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের দুপুরের খাবার পরিবেশনকালে ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী এসে তাদের উপর হামলা চালায়। এ সময় সাংবাদিকগণ তাদের পরিচয়পত্র দেখালেও মারধর শুরু করলে যমুনা টেলিভিশনের ক্যামেরা পার্সন রকি হোসেন ছবি উঠাতে শুরু করেন। এ সময় সন্ত্রাসীরা তাকে ধরে মাঠে নিয়ে বেধরক মারপিট করে তার ক্যামেরা ভাংচুর করে এবং তা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় সাখাওয়াত হোসেন সেলিম ও ডিএসবি পুলিশ সদস্য মোঃ খোরশেদ আলমসহ ১০-১২ জন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় রকি হোসেনকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সাখাওয়াত হোসেন সেলিম জানান, তিনি আমন্ত্রিত সাংবাদিকদের নিয়ে তার স্থানীয় ব্যক্তিগত কার্যালয়ে অবস্থানকালে ৪০-৫০ জন সন্ত্রাসী শাহ রিয়াজুল হান্নানের নামে শ্লোগান দিতে দিতে প্যান্ডেলের ভিতরের ৫-৬ শত চেয়ার টেবিল ভাংচুর করে। পরে তারা তার কার্যালয়ে ঢুকে সকল সাংবাদিকসহ তার উপর হামলা চালায়। এ ঘটনার তিনি তীব্র নিন্দা জানান, এবং আইনি পদক্ষেপ নিবেন বলে জানান।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহ্ রিয়াজুল হান্নান রিয়াজ সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, জড়িতদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর তারা যদি দলীয় নেতাকর্মী হয়ে থাকেন তবে তাদের অবিলম্বে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫
গাজীপুরের কাপাসিয়ার চাঁদপুর ইউনিয়নের চেরাগআলী বাজারে গত শনিবার দুপুরে উপজেলা বিএনপির একাংশের মত বিনিময় সভায় আগত সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় যমুনা টেলিভিশনের ক্যামেরা পার্সন রকি হোসেনসহ গাজীপুরের ১০-১২ জান সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
গাজীপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহ শামসুল হক রিপন জানান, জেলা বিএনপির আহবায়ক সদস্য ও কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন সেলিমের আমন্ত্রণে গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলা বিএনপির একাংশের একটি মত বিনিময় সভার সংবাদ সংগ্রহের কাজে গাজীপুর থেকে ১২-১৩ জন সাংবাদিক উপস্থিত হয়েছিলেন। অনুষ্ঠানটি যথাসময়ে শুরু হয়ে দপুর সোয়া ১টার সময় শেষ হলে নেতা-কর্মীরা যার যার গন্তব্যে চলে যান। পরে আমন্ত্রণকারী তার কার্যালয়ে সাংবাদিকদের দুপুরের খাবার পরিবেশনকালে ১৫-২০ জন সন্ত্রাসী এসে তাদের উপর হামলা চালায়। এ সময় সাংবাদিকগণ তাদের পরিচয়পত্র দেখালেও মারধর শুরু করলে যমুনা টেলিভিশনের ক্যামেরা পার্সন রকি হোসেন ছবি উঠাতে শুরু করেন। এ সময় সন্ত্রাসীরা তাকে ধরে মাঠে নিয়ে বেধরক মারপিট করে তার ক্যামেরা ভাংচুর করে এবং তা ছিনিয়ে নেয়। এ সময় সাখাওয়াত হোসেন সেলিম ও ডিএসবি পুলিশ সদস্য মোঃ খোরশেদ আলমসহ ১০-১২ জন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় রকি হোসেনকে গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সাখাওয়াত হোসেন সেলিম জানান, তিনি আমন্ত্রিত সাংবাদিকদের নিয়ে তার স্থানীয় ব্যক্তিগত কার্যালয়ে অবস্থানকালে ৪০-৫০ জন সন্ত্রাসী শাহ রিয়াজুল হান্নানের নামে শ্লোগান দিতে দিতে প্যান্ডেলের ভিতরের ৫-৬ শত চেয়ার টেবিল ভাংচুর করে। পরে তারা তার কার্যালয়ে ঢুকে সকল সাংবাদিকসহ তার উপর হামলা চালায়। এ ঘটনার তিনি তীব্র নিন্দা জানান, এবং আইনি পদক্ষেপ নিবেন বলে জানান।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক ও কাপাসিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহ্ রিয়াজুল হান্নান রিয়াজ সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে তিনি বলেন, জড়িতদের বিরুদ্ধে অবশ্যই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর তারা যদি দলীয় নেতাকর্মী হয়ে থাকেন তবে তাদের অবিলম্বে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।