অসাধু ব্যবসায়ীদের মূল লক্ষই থাকে ক্রেতাকে ঠকিয়ে অর্থ উপার্জন করা। প্রতিটা মুহূর্তে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে অধিকাংশ মিষ্টি দোকানগুলোতে ক্রেতাকে ঠকিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে পছন্দের মিষ্টি।
সরেজমিনে দৈনিক সংবাদের প্রতিবেদক নগরী ও কয়েকটি উপজেলার মিষ্টি দোকান ঘুরে দেখেছেন এই ঘটনার সত্যতা। মঙ্গলবার (২০ মে) সদর দক্ষিণ উপজেলা ও লালমাই উপজেলার কয়েকটি মিষ্টি দোকানে গিয়ে দেখা গেছে। মিষ্টি বিক্রয়ের সময় যে প্যাকেটটি ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ গ্রাহক যে প্যাকেটে করে মিষ্টি নিয়ে যায় ওই প্যাকেটের ওজন ১২০-১৪০ গ্রাম। যা মিষ্টির প্রকৃত মূল্যর সমান পরিশোধ করছে ক্রেতা। সুন্দর চাকচিক্য প্যাকেটই হচ্ছে ক্রেতাকে ঠকানোর নতুন কৌশল।
জাকারিয়া নামক একজন যুবক ৫ কেজি মিষ্টি ক্রয় করে মনের আনন্দে কয়েকজন বন্ধুকে সাথে নিয়ে বড় বোনের বাড়িতে রওনা হয়েছে। বন্ধুদের মধ্যে একজন মিষ্টি ব্যবসায়ী ছিল। সে জাকারিয়াকে বলে উঠলো তুই ঠকলি বুঝি। জাকারিয়া কিছু বুঝতে না পেরে। বলে উঠলো তুর মাথা খারাপ। যখনি মিষ্টি দোকানি বন্ধু রহস্য খুলে বল্লো তখনি মাথায় হাত। তবে, হ্যাঁ মন থেকে বলে উঠলো আল্লাহ বিচার করুক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মিষ্টি দোকানিকে প্যাকেট নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সে বলে, এখন এইভাবে ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না। তাছাড়া, আপনি যেহেতু বিষয়টা জেনে গেছেন মিষ্টি খেয়ে যান।
নতুন জামাই রনি শ্বশুরবাড়িতে মিষ্টি নিয়ে যাবে কিন্তু প্যাকেটে করে মিষ্টি ক্রয় করলে ঠকবে জেনে ফল ক্রয় করে নিষিদ্ধ পলিথিনে করে নিয়ে গেছে।
কুমিল্লা ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক কাউছার মিয়া বলেন, আমরা ইতোমধ্যে অনেকগুলো জায়গায় অভিযান পরিচালনা করেছি। তবে, হ্যা অনেকেই সংশোধন হয়েছে। তাছাড়া, আমরা বলে দিয়েছি দোকানে একটি কাগজে ঝুলিয়ে রাখতে যে এখানে প্যাকেটের ওজন ধরা হয় না। এছাড়াও, কুমিল্লাতে যেহেতু আমাদের লোকবল কম সেই ক্ষেত্রে সব সময় সব জায়গায় যাওয়া হয়না। তবে, উপজেলা গুলোতে ইউএনওদের বল্লে তারা এই বিষয়ে অভিযান করতে পারে।
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
অসাধু ব্যবসায়ীদের মূল লক্ষই থাকে ক্রেতাকে ঠকিয়ে অর্থ উপার্জন করা। প্রতিটা মুহূর্তে কুমিল্লার বিভিন্ন স্থানে অধিকাংশ মিষ্টি দোকানগুলোতে ক্রেতাকে ঠকিয়ে বিক্রি করা হচ্ছে পছন্দের মিষ্টি।
সরেজমিনে দৈনিক সংবাদের প্রতিবেদক নগরী ও কয়েকটি উপজেলার মিষ্টি দোকান ঘুরে দেখেছেন এই ঘটনার সত্যতা। মঙ্গলবার (২০ মে) সদর দক্ষিণ উপজেলা ও লালমাই উপজেলার কয়েকটি মিষ্টি দোকানে গিয়ে দেখা গেছে। মিষ্টি বিক্রয়ের সময় যে প্যাকেটটি ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ গ্রাহক যে প্যাকেটে করে মিষ্টি নিয়ে যায় ওই প্যাকেটের ওজন ১২০-১৪০ গ্রাম। যা মিষ্টির প্রকৃত মূল্যর সমান পরিশোধ করছে ক্রেতা। সুন্দর চাকচিক্য প্যাকেটই হচ্ছে ক্রেতাকে ঠকানোর নতুন কৌশল।
জাকারিয়া নামক একজন যুবক ৫ কেজি মিষ্টি ক্রয় করে মনের আনন্দে কয়েকজন বন্ধুকে সাথে নিয়ে বড় বোনের বাড়িতে রওনা হয়েছে। বন্ধুদের মধ্যে একজন মিষ্টি ব্যবসায়ী ছিল। সে জাকারিয়াকে বলে উঠলো তুই ঠকলি বুঝি। জাকারিয়া কিছু বুঝতে না পেরে। বলে উঠলো তুর মাথা খারাপ। যখনি মিষ্টি দোকানি বন্ধু রহস্য খুলে বল্লো তখনি মাথায় হাত। তবে, হ্যাঁ মন থেকে বলে উঠলো আল্লাহ বিচার করুক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন মিষ্টি দোকানিকে প্যাকেট নিয়ে প্রশ্ন করা হলে সে বলে, এখন এইভাবে ছাড়া ব্যবসা করা যাবে না। তাছাড়া, আপনি যেহেতু বিষয়টা জেনে গেছেন মিষ্টি খেয়ে যান।
নতুন জামাই রনি শ্বশুরবাড়িতে মিষ্টি নিয়ে যাবে কিন্তু প্যাকেটে করে মিষ্টি ক্রয় করলে ঠকবে জেনে ফল ক্রয় করে নিষিদ্ধ পলিথিনে করে নিয়ে গেছে।
কুমিল্লা ভোক্তা অধিকারের সহকারী পরিচালক কাউছার মিয়া বলেন, আমরা ইতোমধ্যে অনেকগুলো জায়গায় অভিযান পরিচালনা করেছি। তবে, হ্যা অনেকেই সংশোধন হয়েছে। তাছাড়া, আমরা বলে দিয়েছি দোকানে একটি কাগজে ঝুলিয়ে রাখতে যে এখানে প্যাকেটের ওজন ধরা হয় না। এছাড়াও, কুমিল্লাতে যেহেতু আমাদের লোকবল কম সেই ক্ষেত্রে সব সময় সব জায়গায় যাওয়া হয়না। তবে, উপজেলা গুলোতে ইউএনওদের বল্লে তারা এই বিষয়ে অভিযান করতে পারে।