গাজীপুরের টঙ্গীতে ভাড়া বাসা থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় এক বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী নারীর, নওগাঁর পোরশায় অজ্ঞাতনামা এক নারীর, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে এক স্কুলছাত্রীর এবং ব্রাহ্মনবাড়িয়ার নাসিরনগরে বাড়ির পাশের ডোবা থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
টঙ্গী (গাজীপুর) : গাজীপুরের টঙ্গীতে ভাড়া বাসা থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় রাবেয়া সাবরিন লিখন (২৫) নামে এক বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশ। গত সোমবার দুপুরে উপজেলার উত্তর আরিচপুর ইউনিযনের গাজীবাড়ি এলাকায় নিজ শয়নকক্ষ থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত রাবেয়া সাবরিন লিখন ফিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার নয়াখালি গ্রামের সেলিম হাওলাদারের মেয়ে। তিনি গাজীবাড়ি এলাকায় জনৈক গোলাম মোস্তফার বাড়িতে ভাড়া থেকে টঙ্গী সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তরের শারীরিক প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্টের (মৈত্রী শিল্প) কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত ১ বছর আগে ওই বাসার দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষ ভাড়া নেন লিখন। তার সঙ্গে তার মা রাজিয়া বেগমও থাকতেন। গতকাল সোমবার সকালে লিখন বাসায় একাই ছিলেন। সকাল ৯টায় পার্শ্ববর্তী ভাড়াটিয়ার ঐ কক্ষের দরজা বাহির থেকে আটকানো দেখতে পান। পরে কক্ষের দরজা খুলে বিছানার উপর ওড়না ও গামছা দিয়ে লিখনের হাত-পা ও মুখ বাধাঁ নিথর দেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ লিখনের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ?টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি ফরিদুল ইসলাম বলেন, মরদেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
পোরশা (নওগাঁ) : নওগাঁর পোরশায় অজ্ঞাতনামা এক নারীর (৫৩) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার ছাওড় ইউনিয়ন পরিষদের বন্ধুপাড়া মোড়ের একটি চায়ের দোকান থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পোরশা থানার ওসি আবু বক্কর ছিদ্দিক জানান, স্থানীয়দের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তারা মরদেহটি উদ্ধার করেছেন। মরদেহের পরনে লাল রঙের পায়জামা এবং ব্লাউজ ছিল। মরদেহটি উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে এবং এই ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) : নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে সুচি রানী রায় (১৪) নামে এক স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত রোববার রাত ৮টায় পৌর শহরের দক্ষিন দৌলতপুর এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। গতকাল সোমবার সকালে মোহনগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নিহত সুচি রানী রায় দক্ষিন দৌলতপুর এলাকার সুজন চন্দ্র রায়ের মেয়ে। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন ছিলো সুচি রানী রায়। স্কুলেও অনেকটা অনিয়মিত ছিলো। বাড়িতেও লোকজনের সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করত সে। প্রায়ই চিৎকার চেঁচামেচি করত। গত রোববার রাতে নিজ শয়নকক্ষে ছাদের রডের সাথে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে সুচি। এ সময় তার মা বাড়ির ছাদে গিয়েছিলেন। পরে এসে কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখেন ছাদের রডের সঙ্গে ঝুলছে সুচি। তখন তিনি চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে সুচির মরদেহ নামান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। গতকাল সোমবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। মোহনগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে। মরদেহে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ সম্পর্কে জানা যাবে।
নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধানতলিয়া গ্রামে বাড়ির পাশের ডোবা থেকে রুপালী বেগম (২২) নামে এক নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্বার করেছে পুলিশ। গত রোববার সকালে উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ধানতলিয়া গ্রামে নিহতের বাবার বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে মরদেহেটি উদ্ধার করা হয়। নিহত রুপালী বেগম ধানতলিয়া গ্রামের মো. ইসমাইল ভুঁইয়ার মেয়ে এবং নরসিংদীর কবিরাজপুর গ্রামের আলী মিয়ার ছেলে মোফাজ্জল মিয়ার স্ত্রী। জানা গেছে ২০২৩ সালে পরিবারের অমতে কোর্টের মাধ্যমে মোফাজ্জল মিয়ার সাথে বিয়ে হয় রুপালী বেগমের। বিয়ের পর তাদের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় শেফালী তার বাবার বাড়িতেই থাকতেন। স্বামী মোফাজ্জল মাঝে মাঝে শেফালীর বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসতেন। গত ৫-৬ দিন আগেও শেফালীর স্বামী মোফাজ্জল বেড়াতে এসেছিলেন। তারপর কাউকে কিছু না বলে হঠাৎ একদিন চলে যান মোফাজ্জল। তার পর থেকেই পাওয়া যাচ্ছিলো না শেফালীকেও। পরিবারের লোকজন ভেবেছিলেন, শেফালীও হয়তো চলে গেছে তার স্বামীর সাথে। গত রোববার সকালে শেফালীর মা রৌশনা বেগম বাড়ির পাশের ডোবা থেকে গন্ধ পেয়ে দেখেন ডোবায় কিছু একটা ভেসে আছে। তখন কাছে গিয়ে দেখতে পান তার মেয়ে শেফালীর অর্ধগলিত মরদেহ ভেসে আছে সেখানে। সাথে সাথে তিনি চিৎকার শুরু করলে আশে পাশের লোকজন সেখানে ছুটে আসে। পরে তারা পুলিশকে খবর দিলে চাতলপাড় ফাড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শেফালীর মহদেহ উদ্বার করে। নাসিরনগর থানার ওসি মো. খাইরুল আলম জানান, এই ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামী করে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
গাজীপুরের টঙ্গীতে ভাড়া বাসা থেকে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় এক বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী নারীর, নওগাঁর পোরশায় অজ্ঞাতনামা এক নারীর, নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে এক স্কুলছাত্রীর এবং ব্রাহ্মনবাড়িয়ার নাসিরনগরে বাড়ির পাশের ডোবা থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই বিষয়ে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-
টঙ্গী (গাজীপুর) : গাজীপুরের টঙ্গীতে ভাড়া বাসা থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় রাবেয়া সাবরিন লিখন (২৫) নামে এক বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশ। গত সোমবার দুপুরে উপজেলার উত্তর আরিচপুর ইউনিযনের গাজীবাড়ি এলাকায় নিজ শয়নকক্ষ থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত রাবেয়া সাবরিন লিখন ফিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া উপজেলার নয়াখালি গ্রামের সেলিম হাওলাদারের মেয়ে। তিনি গাজীবাড়ি এলাকায় জনৈক গোলাম মোস্তফার বাড়িতে ভাড়া থেকে টঙ্গী সমাজ কল্যাণ অধিদপ্তরের শারীরিক প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্টের (মৈত্রী শিল্প) কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত ১ বছর আগে ওই বাসার দ্বিতীয় তলার একটি কক্ষ ভাড়া নেন লিখন। তার সঙ্গে তার মা রাজিয়া বেগমও থাকতেন। গতকাল সোমবার সকালে লিখন বাসায় একাই ছিলেন। সকাল ৯টায় পার্শ্ববর্তী ভাড়াটিয়ার ঐ কক্ষের দরজা বাহির থেকে আটকানো দেখতে পান। পরে কক্ষের দরজা খুলে বিছানার উপর ওড়না ও গামছা দিয়ে লিখনের হাত-পা ও মুখ বাধাঁ নিথর দেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ লিখনের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ?টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি ফরিদুল ইসলাম বলেন, মরদেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
পোরশা (নওগাঁ) : নওগাঁর পোরশায় অজ্ঞাতনামা এক নারীর (৫৩) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলার ছাওড় ইউনিয়ন পরিষদের বন্ধুপাড়া মোড়ের একটি চায়ের দোকান থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পোরশা থানার ওসি আবু বক্কর ছিদ্দিক জানান, স্থানীয়দের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে তারা মরদেহটি উদ্ধার করেছেন। মরদেহের পরনে লাল রঙের পায়জামা এবং ব্লাউজ ছিল। মরদেহটি উদ্ধার করে হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে এবং এই ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) : নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে সুচি রানী রায় (১৪) নামে এক স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত রোববার রাত ৮টায় পৌর শহরের দক্ষিন দৌলতপুর এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তার মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। গতকাল সোমবার সকালে মোহনগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নিহত সুচি রানী রায় দক্ষিন দৌলতপুর এলাকার সুজন চন্দ্র রায়ের মেয়ে। সে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী ছিল। মানসিকভাবে কিছুটা ভারসাম্যহীন ছিলো সুচি রানী রায়। স্কুলেও অনেকটা অনিয়মিত ছিলো। বাড়িতেও লোকজনের সাথে অস্বাভাবিক আচরণ করত সে। প্রায়ই চিৎকার চেঁচামেচি করত। গত রোববার রাতে নিজ শয়নকক্ষে ছাদের রডের সাথে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে সুচি। এ সময় তার মা বাড়ির ছাদে গিয়েছিলেন। পরে এসে কোন সাড়াশব্দ না পেয়ে জানালা দিয়ে উঁকি দিয়ে দেখেন ছাদের রডের সঙ্গে ঝুলছে সুচি। তখন তিনি চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে সুচির মরদেহ নামান। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। গতকাল সোমবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নেত্রকোনা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। মোহনগঞ্জ থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে। মরদেহে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে তার মৃত্যুর সঠিক কারণ সম্পর্কে জানা যাবে।
নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার ধানতলিয়া গ্রামে বাড়ির পাশের ডোবা থেকে রুপালী বেগম (২২) নামে এক নারীর অর্ধগলিত মরদেহ উদ্বার করেছে পুলিশ। গত রোববার সকালে উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের ধানতলিয়া গ্রামে নিহতের বাবার বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে মরদেহেটি উদ্ধার করা হয়। নিহত রুপালী বেগম ধানতলিয়া গ্রামের মো. ইসমাইল ভুঁইয়ার মেয়ে এবং নরসিংদীর কবিরাজপুর গ্রামের আলী মিয়ার ছেলে মোফাজ্জল মিয়ার স্ত্রী। জানা গেছে ২০২৩ সালে পরিবারের অমতে কোর্টের মাধ্যমে মোফাজ্জল মিয়ার সাথে বিয়ে হয় রুপালী বেগমের। বিয়ের পর তাদের মধ্যে বনিবনা না হওয়ায় শেফালী তার বাবার বাড়িতেই থাকতেন। স্বামী মোফাজ্জল মাঝে মাঝে শেফালীর বাবার বাড়িতে বেড়াতে আসতেন। গত ৫-৬ দিন আগেও শেফালীর স্বামী মোফাজ্জল বেড়াতে এসেছিলেন। তারপর কাউকে কিছু না বলে হঠাৎ একদিন চলে যান মোফাজ্জল। তার পর থেকেই পাওয়া যাচ্ছিলো না শেফালীকেও। পরিবারের লোকজন ভেবেছিলেন, শেফালীও হয়তো চলে গেছে তার স্বামীর সাথে। গত রোববার সকালে শেফালীর মা রৌশনা বেগম বাড়ির পাশের ডোবা থেকে গন্ধ পেয়ে দেখেন ডোবায় কিছু একটা ভেসে আছে। তখন কাছে গিয়ে দেখতে পান তার মেয়ে শেফালীর অর্ধগলিত মরদেহ ভেসে আছে সেখানে। সাথে সাথে তিনি চিৎকার শুরু করলে আশে পাশের লোকজন সেখানে ছুটে আসে। পরে তারা পুলিশকে খবর দিলে চাতলপাড় ফাড়ির পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে শেফালীর মহদেহ উদ্বার করে। নাসিরনগর থানার ওসি মো. খাইরুল আলম জানান, এই ঘটনায় অজ্ঞাতনামা আসামী করে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।