হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান সড়কে প্রাণ হারিয়েছে বিপন্ন প্রজাতির হনুমান শাবক। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উদ্যানের ভেতর দিয়ে চলাচলকারী একটি দ্রুতগামী গাড়ির চাপায় হনুমানের শাবকটির মৃত্যু হয়। মর্মান্তিক এই ঘটনায় আহত হন মা হনুমানও। শাবকটির মরদেহের পাশে বসে দীর্ঘ সময় নিথর হয়ে ছিল। যা প্রত্যক্ষদর্শীদের মধ্যে গভীর বেদনার সৃষ্টি হয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা চুনারুঘাট সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান চশমাপরা ও মুখপোড়া হনুমানসহ বহু বিপন্ন বন্যপ্রাণীর আবাসসথল। তবে উদ্যানের অভ্যন্তরে দ্রুতগতির যানবাহনের চলাচল, পর্যটকদের বেপরোয়া প্রবেশ এবং প্রশাসনিক নজরদারির অভাবে এসব বন্যপ্রাণীর জীবন আজ চরম হুমকির মুখে। বন বিভাগ ও পরিবেশবাদীরা বলছেন, গত কয়েক বছরে এমন একাধিক ঘটনা ঘটেছে, যা প্রমাণ করে জাতীয় উদ্যানের অভ্যন্তরে প্রাণীদের চলাচল নিরাপদ নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, চশমাপরা ও মুখপোড়া হনুমানের মধ্যে শংকরায়নের প্রবণতা বেড়েছে, যা প্রজাতির ভবিষ্যৎ অস্তিত্বের জন্য একটি বড় সংকেত। সাতছড়ি বিট কর্মকর্তা মামুনুর রশীদ জানান, বন এলাকায় যানবাহনের গতিসীমা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা সাইনবোর্ডসহ সচেতনতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, তারপরও চালকরা ব্যাপরোয়া।
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান সড়কে প্রাণ হারিয়েছে বিপন্ন প্রজাতির হনুমান শাবক। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উদ্যানের ভেতর দিয়ে চলাচলকারী একটি দ্রুতগামী গাড়ির চাপায় হনুমানের শাবকটির মৃত্যু হয়। মর্মান্তিক এই ঘটনায় আহত হন মা হনুমানও। শাবকটির মরদেহের পাশে বসে দীর্ঘ সময় নিথর হয়ে ছিল। যা প্রত্যক্ষদর্শীদের মধ্যে গভীর বেদনার সৃষ্টি হয়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা চুনারুঘাট সাতছড়ি জাতীয় উদ্যান চশমাপরা ও মুখপোড়া হনুমানসহ বহু বিপন্ন বন্যপ্রাণীর আবাসসথল। তবে উদ্যানের অভ্যন্তরে দ্রুতগতির যানবাহনের চলাচল, পর্যটকদের বেপরোয়া প্রবেশ এবং প্রশাসনিক নজরদারির অভাবে এসব বন্যপ্রাণীর জীবন আজ চরম হুমকির মুখে। বন বিভাগ ও পরিবেশবাদীরা বলছেন, গত কয়েক বছরে এমন একাধিক ঘটনা ঘটেছে, যা প্রমাণ করে জাতীয় উদ্যানের অভ্যন্তরে প্রাণীদের চলাচল নিরাপদ নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, চশমাপরা ও মুখপোড়া হনুমানের মধ্যে শংকরায়নের প্রবণতা বেড়েছে, যা প্রজাতির ভবিষ্যৎ অস্তিত্বের জন্য একটি বড় সংকেত। সাতছড়ি বিট কর্মকর্তা মামুনুর রশীদ জানান, বন এলাকায় যানবাহনের গতিসীমা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য আমরা সাইনবোর্ডসহ সচেতনতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, তারপরও চালকরা ব্যাপরোয়া।