ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে তিন মাসের মধ্যে আবারো যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর ৫টা পর্যন্ত রংপুরগামী বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ডাকাতরা লুটপাট চালায় এবং নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠে।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) এইচ এম মাহবুব রেজওয়ান সিদ্দিকী জানান, ঢাকার আব্দুল্লাহপুর থেকে আল ইমরান পরিবহনের একটি বাস রংপুরগামী হয়ে পথে বিভিন্ন স্থানে যাত্রী সেজে ডাকাতরা বাসে উঠে। যাত্রীদের ও চালকের চোখ-মুখ বেঁধে, দেশি অস্ত্রের মুখে বাসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ডাকাতরা যাত্রীদের টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন, সোনার গহনা ও অন্যান্য মালামাল লুটে নেয়।
বাসের সহকারী চালক আতিকুর রহমান রাঙ্গা বলেন, ডাকাতরা যমুনা সেতুর পূর্বপ্রান্তের সংযোগ সড়কে বাসটি ঘুরিয়ে কয়েকবার টাঙ্গাইল ও আশুলিয়া সড়কে যাওয়া-আসা করে। ভোর সাড়ে ৫টায় বাসটি শিবপুর এলাকায় রেখে তারা পালিয়ে যায়।
যাত্রীদের অভিযোগ, ডাকাতির সময় নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটে এবং কেউ অস্বীকার করলে মারধর করা হয়। ভুক্তভোগীরা টাঙ্গাইল সদর থানায় মামলা করেছেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব রেজওয়ান জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে ডাকাতদের ধরতে অভিযান চলছে।
এর আগে ১৭ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল মহাসড়কে ইউনিক রয়েলস পরিবহনের বাসেও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল।
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে তিন মাসের মধ্যে আবারো যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর ৫টা পর্যন্ত রংপুরগামী বাসটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ডাকাতরা লুটপাট চালায় এবং নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠে।
টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) এইচ এম মাহবুব রেজওয়ান সিদ্দিকী জানান, ঢাকার আব্দুল্লাহপুর থেকে আল ইমরান পরিবহনের একটি বাস রংপুরগামী হয়ে পথে বিভিন্ন স্থানে যাত্রী সেজে ডাকাতরা বাসে উঠে। যাত্রীদের ও চালকের চোখ-মুখ বেঁধে, দেশি অস্ত্রের মুখে বাসের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ডাকাতরা যাত্রীদের টাকা-পয়সা, মোবাইল ফোন, সোনার গহনা ও অন্যান্য মালামাল লুটে নেয়।
বাসের সহকারী চালক আতিকুর রহমান রাঙ্গা বলেন, ডাকাতরা যমুনা সেতুর পূর্বপ্রান্তের সংযোগ সড়কে বাসটি ঘুরিয়ে কয়েকবার টাঙ্গাইল ও আশুলিয়া সড়কে যাওয়া-আসা করে। ভোর সাড়ে ৫টায় বাসটি শিবপুর এলাকায় রেখে তারা পালিয়ে যায়।
যাত্রীদের অভিযোগ, ডাকাতির সময় নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানির ঘটনা ঘটে এবং কেউ অস্বীকার করলে মারধর করা হয়। ভুক্তভোগীরা টাঙ্গাইল সদর থানায় মামলা করেছেন। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহবুব রেজওয়ান জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে ডাকাতদের ধরতে অভিযান চলছে।
এর আগে ১৭ ফেব্রুয়ারি টাঙ্গাইল মহাসড়কে ইউনিক রয়েলস পরিবহনের বাসেও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল।