মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার রব নগরকান্দি গ্রামের ফখরুদ্দিন রোড খানাখন্দে ভরা। হাসাইল-টঙ্গীবাড়ী প্রধান সড়ক থেকে ফখরুদ্দিনের বাড়ি পর্যন্ত সড়কটির সংস্কারে সরকারের দায়িত্বশীল কোনো প্রতিষ্ঠানই দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করতে চায় না। ২০০৭ সালে রব নগরকান্দি গ্রামের মৃত মহিউদ্দিন আহমেদের ছেলে ফখরুদ্দিন আহমেদ প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত হওয়ার পর তরিঘরি করে দুটি পুকুরের পাশে কাচা মাটির সড়কটি পিচ ঢালাই রাস্তায় উন্নতি করা হয়। সড়ক নির্মাণের সময় লাগানো হয়নি কার্যাদেশের কোনো সাইনবোর্ড। কারা করল সড়কটি কোনো প্রতিষ্ঠানই এখন দায়িত্ব নিতে চায় না।
স্থানীয় বাসিন্দা রুপন আহমেদ জানান, দীর্ঘদিন সড়কটি সংস্কার না করায় নয়ানন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, রব নগরকান্দি পুরাতন জামে মসজিদের মুসল্লিদের যাতায়াতে কষ্ট হচ্ছে। সড়কটি সংস্কারের জন্য আমরা সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরতে ঘুরতে হয়রান। ৩৩২ মিটারের সড়কটির কোন কোড নম্বর নেই বলে কোনো দপ্তরই সংস্কারে এগিয়ে আসে না।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা স্বজন মাতাব্বর জানান, সড়কটি আমাদের সংস্কারের আওতায় পড়ে না। আমরা পূর্বে এ সড়কের কাজ করিনি, নিয়ম বহির্ভূত কাজ করতে পারব না।
উপজেলা প্রকৌশলী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, সড়কটি আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। তবে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নতুন কোড নম্বর পেলে আমরা সংস্কারে উদ্যোগী হতে পারব।
ধীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আকতার হোসেন মোল্লা জানান, ফখরুদ্দিনের আমলে স্পেশাল পাওয়ারে দ্রুত সড়কটি নির্মাণ করা হয়। এরপর এ সড়কের সংস্কার হয়নি। যদি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আবেদন করলে কাজ হয় তাহলে আমরা অবশ্যই তা করব।
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার রব নগরকান্দি গ্রামের ফখরুদ্দিন রোড খানাখন্দে ভরা। হাসাইল-টঙ্গীবাড়ী প্রধান সড়ক থেকে ফখরুদ্দিনের বাড়ি পর্যন্ত সড়কটির সংস্কারে সরকারের দায়িত্বশীল কোনো প্রতিষ্ঠানই দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করতে চায় না। ২০০৭ সালে রব নগরকান্দি গ্রামের মৃত মহিউদ্দিন আহমেদের ছেলে ফখরুদ্দিন আহমেদ প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত হওয়ার পর তরিঘরি করে দুটি পুকুরের পাশে কাচা মাটির সড়কটি পিচ ঢালাই রাস্তায় উন্নতি করা হয়। সড়ক নির্মাণের সময় লাগানো হয়নি কার্যাদেশের কোনো সাইনবোর্ড। কারা করল সড়কটি কোনো প্রতিষ্ঠানই এখন দায়িত্ব নিতে চায় না।
স্থানীয় বাসিন্দা রুপন আহমেদ জানান, দীর্ঘদিন সড়কটি সংস্কার না করায় নয়ানন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, রব নগরকান্দি পুরাতন জামে মসজিদের মুসল্লিদের যাতায়াতে কষ্ট হচ্ছে। সড়কটি সংস্কারের জন্য আমরা সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে ঘুরতে ঘুরতে হয়রান। ৩৩২ মিটারের সড়কটির কোন কোড নম্বর নেই বলে কোনো দপ্তরই সংস্কারে এগিয়ে আসে না।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা স্বজন মাতাব্বর জানান, সড়কটি আমাদের সংস্কারের আওতায় পড়ে না। আমরা পূর্বে এ সড়কের কাজ করিনি, নিয়ম বহির্ভূত কাজ করতে পারব না।
উপজেলা প্রকৌশলী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, সড়কটি আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়। তবে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নতুন কোড নম্বর পেলে আমরা সংস্কারে উদ্যোগী হতে পারব।
ধীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আকতার হোসেন মোল্লা জানান, ফখরুদ্দিনের আমলে স্পেশাল পাওয়ারে দ্রুত সড়কটি নির্মাণ করা হয়। এরপর এ সড়কের সংস্কার হয়নি। যদি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে আবেদন করলে কাজ হয় তাহলে আমরা অবশ্যই তা করব।