কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্যারাসেইলিং থেকে ছিটকে পড়ে স্বামী-স্ত্রী আহত হয়েছেন। এর প্রেক্ষিতে প্যারাসেইলিং সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের দরিয়া নগর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাফিজ ইনতেসার নাফি। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই পর্যটক দম্পতি তাদের দুই পা এবং কোমরে আঘাত পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাফিজ ইনতেসার নাফি বলেন, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে দরিয়ানগর পয়েন্টে ফরিদের মালিকানাধীন প্যারাসেইলিং নিয়ম অমান্য করে একসঙ্গে দুই জন নিয়ে প্যারাসেইলিং করেন। এ সময় ছিটকে গিয়ে আহত হন তারা দুজন। প্যারাসেইলিং পরিচালনার মালামাল জব্দ করা হয়েছে। তবে মালিক ও কর্মীরা পালিয়ে গেছেন। কক্সবাজার প্যারাসেইলিং সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই ঘটনার পর প্যারাসেইলিং পরিচালনাকারীরা ওই দম্পতিকে দ্রুত সেখানে থেকে সরিয়ে নেন। তারা বর্তমানে কোথায় আছেন, তা জানতে চেষ্টা চালানো হচ্ছে। কক্সবাজারের সব হাসাপাতাল-ক্লিনিকে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, এর আগে একই এলাকায় ২০২৪ সালের জুন মাসে এক পর্যটক নারী একইভাবে প্যারাসেইলিং থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন। এর প্রেক্ষিতে কক্সবাজারে প্যারাসেইলিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা হলেও, কিছুদিন পরই আবার তা চালু করা হয়।
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্যারাসেইলিং থেকে ছিটকে পড়ে স্বামী-স্ত্রী আহত হয়েছেন। এর প্রেক্ষিতে প্যারাসেইলিং সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজারের দরিয়া নগর এলাকায় এই ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাফিজ ইনতেসার নাফি। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। ওই পর্যটক দম্পতি তাদের দুই পা এবং কোমরে আঘাত পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাফিজ ইনতেসার নাফি বলেন, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে দরিয়ানগর পয়েন্টে ফরিদের মালিকানাধীন প্যারাসেইলিং নিয়ম অমান্য করে একসঙ্গে দুই জন নিয়ে প্যারাসেইলিং করেন। এ সময় ছিটকে গিয়ে আহত হন তারা দুজন। প্যারাসেইলিং পরিচালনার মালামাল জব্দ করা হয়েছে। তবে মালিক ও কর্মীরা পালিয়ে গেছেন। কক্সবাজার প্যারাসেইলিং সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই ঘটনার পর প্যারাসেইলিং পরিচালনাকারীরা ওই দম্পতিকে দ্রুত সেখানে থেকে সরিয়ে নেন। তারা বর্তমানে কোথায় আছেন, তা জানতে চেষ্টা চালানো হচ্ছে। কক্সবাজারের সব হাসাপাতাল-ক্লিনিকে খোঁজ নেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, এর আগে একই এলাকায় ২০২৪ সালের জুন মাসে এক পর্যটক নারী একইভাবে প্যারাসেইলিং থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন। এর প্রেক্ষিতে কক্সবাজারে প্যারাসেইলিং কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা হলেও, কিছুদিন পরই আবার তা চালু করা হয়।