অধ্যক্ষসহ শিক্ষকদের অসহযোগিতার কারণে বরিশাল সরকারি নার্সিং কলেজের আন্দোলনরত পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিং চতুর্থ বর্ষের ৪০০ শিক্ষার্থী পরীক্ষার ফরম পূরণ করতে পারেননি। তাই তাদের ভবিষ্যৎ এখন অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে গেল। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাদের ওপর হামলাকারী ৩ শিক্ষককে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা এবং কলেজ ক্যম্পাসে ঢুকতে না দেয়ার কারণে ৪০০ শিক্ষার্থী ফরম পূরণের জন্য সারাদিন ক্যাম্পাসে অপেক্ষা করলেও তাদের ফরম পূরণ করতে দেয়া হয়নি।
শিক্ষার্থীরা জানান, মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ মে থেকে বরিশাল সরকারি নার্সিং কলেজে শাটডাউন কর্মসূচি সাময়িকভাবে শিথিল করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় আশ্বাস দিয়েছিল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী ইন্সট্রাক্টর আলী আজগর, ফরিদা বেগম এবং সাইফ হোসেন রনির বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিষয়টি কলেজের অধ্যক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। এই কলেজে বর্তমানে মোট ৩২ জন শিক্ষক রয়েছেন। তাদের মধ্যে ৩ জনকে বাদ দিলে বাকি ২৯ জন শিক্ষক দিয়ে কলেজ পরিচালনা করার জন্য অনুরোধ করা হয়। শিক্ষার্থীদের এই প্রস্তাবে রাজি হয়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারা ওই ৩ জন শিক্ষককে ছাড়া কলেজ পরিচালনা করতে সম্মত হননি।
গত ১৬ মে থেকে ফরম পূরণ শুরু হয়েছে এবং গত ১৮ মে এর শেষ দিন ছিল। গত ১৮ মে বেলা আড়াইটায় কলেজের অধ্যক্ষ বিতর্কিত ৩ জন শিক্ষককে নিয়ে কলেজে ঢোকার চেষ্টা করেন। অধ্যক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছিল, ওই ৩ জন বাদে অন্যান্য শিক্ষকদের নিয়ে শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণ করার ব্যবস্থা নিতে। কিন্তু অধ্যক্ষ ফরম পূরণ করার সুযোগ না দিয়েই বিতর্কিত ৩ জন শিক্ষককে নিয়ে কলেজ থেকে চলে যান।
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
অধ্যক্ষসহ শিক্ষকদের অসহযোগিতার কারণে বরিশাল সরকারি নার্সিং কলেজের আন্দোলনরত পোস্ট বেসিক বিএসসি নার্সিং চতুর্থ বর্ষের ৪০০ শিক্ষার্থী পরীক্ষার ফরম পূরণ করতে পারেননি। তাই তাদের ভবিষ্যৎ এখন অনেকটাই অনিশ্চিত হয়ে গেল। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাদের ওপর হামলাকারী ৩ শিক্ষককে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা এবং কলেজ ক্যম্পাসে ঢুকতে না দেয়ার কারণে ৪০০ শিক্ষার্থী ফরম পূরণের জন্য সারাদিন ক্যাম্পাসে অপেক্ষা করলেও তাদের ফরম পূরণ করতে দেয়া হয়নি।
শিক্ষার্থীরা জানান, মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৬ মে থেকে বরিশাল সরকারি নার্সিং কলেজে শাটডাউন কর্মসূচি সাময়িকভাবে শিথিল করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় আশ্বাস দিয়েছিল শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারী ইন্সট্রাক্টর আলী আজগর, ফরিদা বেগম এবং সাইফ হোসেন রনির বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিষয়টি কলেজের অধ্যক্ষকে অবহিত করা হয়েছে। এই কলেজে বর্তমানে মোট ৩২ জন শিক্ষক রয়েছেন। তাদের মধ্যে ৩ জনকে বাদ দিলে বাকি ২৯ জন শিক্ষক দিয়ে কলেজ পরিচালনা করার জন্য অনুরোধ করা হয়। শিক্ষার্থীদের এই প্রস্তাবে রাজি হয়নি কলেজ কর্তৃপক্ষ। তারা ওই ৩ জন শিক্ষককে ছাড়া কলেজ পরিচালনা করতে সম্মত হননি।
গত ১৬ মে থেকে ফরম পূরণ শুরু হয়েছে এবং গত ১৮ মে এর শেষ দিন ছিল। গত ১৮ মে বেলা আড়াইটায় কলেজের অধ্যক্ষ বিতর্কিত ৩ জন শিক্ষককে নিয়ে কলেজে ঢোকার চেষ্টা করেন। অধ্যক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছিল, ওই ৩ জন বাদে অন্যান্য শিক্ষকদের নিয়ে শিক্ষার্থীদের ফরম পূরণ করার ব্যবস্থা নিতে। কিন্তু অধ্যক্ষ ফরম পূরণ করার সুযোগ না দিয়েই বিতর্কিত ৩ জন শিক্ষককে নিয়ে কলেজ থেকে চলে যান।